মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এর শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ০৫ টি পদে মোট ৩১৭ জনকে নিয়োগ দেবে। পদগুলোতে নারী ও পুরুষ সকল প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।
Ministry of Women and Children Affairs (MOWCA) Job Circular
পদের নাম: চাইল্ড রাইট অফিসার
পদ সংখ্যা: ৬৪ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ৪০,০০০ টাকা।
পদের নাম: কমিউনিটি হাব অর্গানাইজার
পদ সংখ্যা: ২৫০ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
PPA Job Circular 2025: পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ ১২ টি পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেবে। উক্ত পদ গুলোতে নারী-পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই চাকরিতে সকল জেলার প্রার্থীদের আবেদন করার সুযোগ আছে। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।
Payra Port Authority Job Circular 2025
পদের নাম: পাইলট পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাস্টার (এফজি) বা ১ম শ্রেণি (ডেক) কম্পিটেন্সি সার্টিফিকেট। অন্যান্য যোগ্যতা: বিদেশগামী জাহাজের ১ম মেট হিসাবে ২ (দুই) বৎসরের অভিজ্ঞতা। বেতন স্কেল: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী পরিচালক (এস্টেট) পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রিসহ এলএল.বি. ডিগ্রি। বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী ড্রেজিং মাস্টার পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৩য় শ্রেণির ডিটিপি (ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্ট) সার্টিফিকেট। অন্যান্য যোগ্যতা: বিদেশগামী জাহাজে সেকেন্ড অফিসার হিসাবে ২ (দুই) বৎসরের বাস্তব অভিজ্ঞতা। বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান/ফিন্যান্স/মার্কেটিং/ব্যবস্থাপনা/অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি। বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং এর গতি প্রতি মিনিটে অন্যূন বাংলা ২০ ও ইংরেজি ২০ শব্দ। বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ল্যান্ড সার্ভেয়ার পদ সংখ্যা: ০৩ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। অন্যান্য যোগ্যতা: সার্ভে ফাইনাল সার্টিফিকেট অথবা ডিপ্লোমা-ইন-সার্ভে টেকনোলজি ডিগ্রি। বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: লস্কর পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বেতন স্কেল: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাশ বা জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
পদের নাম: নিরাপত্তা রক্ষী পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে http://ppa.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেন করতে পারবেন।
আবেদন শুরুর সময়: ২৫ জুন ২০২৫ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময়: ১৫ জুলাই ২০২৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন:
প্রতিদিন সরকারি চাকরির খবর সবার আগে পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন।
ইউরো থেকে বাংলাদেশি টাকায় বিনিময় হার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে জেনে নিন- “আজকে ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের কত টাকা।”
ইউরোর সাথে টাকার বিনিময় হার বাংলাদেশের অর্থনীতি, বাণিজ্য এবং সাধারণ মানুষের জীবনের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। প্রতিদিনই বাংলাদেশের নানান বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে ইউরো দিয়ে লেনদেন করা হয়। তাছাড়া বহু বাংলাদেশিরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছে। তারাও নিয়মিত বাংলাদেশের রেমিটেন্স পাঠায়।
পক্ষান্তরে, অনেকেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে টুরিস্ট হিসেবে ভ্রমণ করতে যায়। সে সময় ইউরোর রেট সম্পর্কে আপডেট তথ্য জানতে হয়। এমতাবস্থায় সঠিক তথ্য না জানলে, আর্থিক ক্ষতির কিংবা জালিয়াতির সম্মুখীন হতে পারেন। তাই এই আর্টিকেল থেকে আজকের ইউরো রেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
১ ইউরো সমান কত টাকা?
আজ বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫ তারিখে।
আজকের ইতালি বা রোমানিয়ার টাকার মান বাংলাদেশি টাকায় ১ ইউরো সমান ১৩৮.২৪ টাকা। এভাবে যত ইউরো বিনিময় করতে চাইবেন, সেই সংখ্যাকে ১৩৮.২৪ দিয়ে গুণ করলে বাংলাদেশি টাকায় তার মূল্য জেনে নিতে পারবেন।
সাধারণত অনেক বাংলাদেশীরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বা অভিবাসী হিসেবে অবস্থান করছে। তারা বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের তাদের উপার্জিত অর্থ প্রেরণ করে থাকে। শুধুমাত্র ইউরোপে থাকা প্রবাসীরাই বাংলাদেশে অর্থ পাঠায়, বিষয়টি এমন নয়। বরং বাংলাদেশ থেকেও বিভিন্নভাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে টাকা পাঠানো হয়।
অনেক সময় প্রবাসীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, টুরিস্ট হিসেবে ইউরোপে ভ্রমণের সময়, কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাংলাদেশ থেকে মুদ্রা এক্সচেঞ্জ করে ইতালিয়ান ইউরোতে বিনিময় করে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন কারেন্সি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি থেকে মুদ্রা বিনিময় করে অথবা, বাংলাদেশ থেকে ব্যাংক ট্রান্সফার করে ইউরোতে কনভার্ট করে, ইতালি বা রোমানিয়ার ব্যাংকগুলো থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ উত্তোলন করা যায়।
এভাবে কেউ যদি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে টাকা পাঠাতে চায়, সেক্ষেত্রেও বাংলাদেশী প্রতি ১৩৮.২৪ টাকার বিনিময়ে ইতালির ব্যাংকগুলো থেকে ১ ইউরো করে সংগ্রহ করতে পারবে। আবার ইতালিতে কারও ১,০০০ ইউরোর প্রয়োজন হলে, বাংলাদেশ থেকে আজকের টাকার রেট অনুযায়ী, প্রায় ১,৩৮,২৪২ টাকা পাঠাতে হবে।
ইতালি ইউরো টু বাংলাদেশী টাকা | Euro to Taka
ইতালি ইউরো (EUR)
বাংলাদেশি টাকা (BDT)
1 ইউরো
138.2427 টাকা (▲)
10 ইউরো
1,382.427 টাকা (▲)
50 ইউরো
6,912.135 টাকা (▲)
100 ইউরো
13,824.27 টাকা (▲)
500 ইউরো
69,121.35 টাকা (▲)
1,000 ইউরো
1,38,242.7 টাকা (▲)
5,000 ইউরো
6,91,213.5 টাকা (▲)
10,000 ইউরো
13,82,427 টাকা (▲)
তথ্যসূত্রঃ Sonali Bank PLC
উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত তালিকায় যেই প্রতীক গুলো ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহারিক ব্যাখ্যা হলো:
(▲) টাকার রেট বৃদ্ধি পেয়েছে।
(▼) টাকার রেট হ্রাস পেয়েছে।
( ● ) টাকার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
ইতালির ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকের ইতালির টাকার মান অনুযায়ী, ১ ইউরো সমান আজকের বাংলাদেশী টাকায় ১৩৮.২৪ টাকা (১৩৮ টাকা ২৪ পয়সা)। অর্থাৎ আজকের আন্তর্জাতিক মুদ্রার মানের ভিত্তিতে বাংলাদেশের ১৩৮ টাকা ২৪ পয়সা এবং ইতালির ১ ইউরো হবে ১৩৮.২৪ টাকার সমান মূল্যের।
ইতালিতে যেসকল প্রবাসী বাংলাদেশীরা রয়েছে, তারা মুদ্রা বিনিময় করে বাংলাদেশে অর্থ প্রেরণ করলে, আজকের দিনে প্রতি ১ ইতালিয়ান ইউরোর বিনিময়ে ১৩৮ টাকা ২৪ পয়সা করে পাবে। একইভাবে, কেউ যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে অর্থ প্রেরণ করতে চায়, তাহলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকে প্রেরণ করা প্রতি ১৩৮ টাকা ২৪ পয়সার বিনিময়ে ইতালিতে ১ ইউরো সংগ্রহ করতে পারবে।
(বি:দ্র: মনে রাখবেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার যেকোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই ইউরো রেট প্রায় প্রতিদিনই, এমনকি কয়েক ঘন্টার ব্যবধানেও পরিবর্তিত হতে পারে। তাই অর্থ লেনদেনের আগে প্রতিদিনের মুদ্রার মান সম্পর্কে আপডেট রেট যাচাই-বাছাই করে নিবেন।)
১০ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকের ইতালির টাকার মান অনুযায়ী, ইতালির ১০ ইউরো = ১৩৮২ টাকা। অর্থাৎ, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে বাংলাদেশের ১৩৮২ টাকা ইতালির ১ ইউরোর সমান হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
বাংলাদেশের ইতালি প্রবাসীরা আজকের দিনে ইতালি থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠালে, প্রতি ১ ইউরোর বিনিময়ে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে ১৩৮২ টাকা উত্তোলন করতে পারবে। সাধারণত ব্যাংক গুলোতে ইউরোর মূল্য উপরোক্ত রেট অনুযায়ী পাওয়া যাবে। কিন্তু বিকাশ বা অন্য কোন মাধ্যমে ইউরো থেকে বাংলাদেশে অর্থ বিনিময় করলে, ইউরোর রেট কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে।
১০০ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকের ইতালির টাকার রেট অনুযায়ী, ইতালির ১০০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় বিনিময় করলে ১৩,৮২৪ টাকা পাওয়া যাবে। একইভাবে, যদি কোন ব্যক্তি ব্যবসায়িক প্রয়োজনে কিংবা অন্য কোন প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে টাকা পাঠাতে চায়, তাহলে ১০০ ইউরো পাঠাতে চাইলে ১৩,৮২৪ টাকা (+ ব্যাংক চার্জ) পাঠাতে হবে।
সাধারণত অনেক বাংলাদেশীরা ইউরোপে যাওয়ার জন্য ভিসা প্রসেসিং করতে চায়। এ সময় তারা ইতালির ১০০ টাকা বা ১০০ ইউরোতে বাংলাদেশের কত টাকা হবে সে সম্পর্কে জানতে অনলাইনে সার্চ করে থাকে। তাই আজকের ইউরোর রেট অনুযায়ী ইতালির ১০০ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা সে সম্পর্কে এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
ইউরো মানি কি / ইউরোর পরিচিতি
“ইউরো” হলো ইউরোপীয় ইউনিয়ভুক্ত দেশসমূহের একক মুদ্রা। এ মুদ্রাটির হচ্ছে জনক রবার্ট মুন্ডেল। ১ জানুয়ারি ১৯৯৯ সালে ইউরো চালু হয়। তখন ১১ টি দেশ- বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি ,আয়ারল্যান্ড, গ্রিস, স্পেন, পর্তুগাল, অস্ট্রিয়া ও ফিনল্যান্ড ইউরো মুদ্রা গ্রহণ করে। সর্বশেষ ১ জানুয়ারি ২০১৫ সালে লিথুয়ানিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU -) এর ১৯ তম দেশ হিসেবে ইউরো মুদ্রা চালু করে। ১ম, জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ক্রোয়েশিয়া ২০ তম দেশ হিসেবে যুক্ত হচ্ছে ইউরো।
ইউরো ও বাংলাদেশী টাকার সম্পর্ক
ইতালিয়ান ইউরো ও বাংলাদেশি টাকার সম্পর্ক অনেকটা জোরালো। কারণ সারা বছরব্যাপী কোটি কোটি ইউরো লেনদেন হয়ে থাকে বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও অন্যান্য কার্যক্রমে। নিচে ইউরোর উঠানামায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব এবং ইউরো সাথে বাংলাদেশের টাকার সম্পর্ক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হলো:
ইউরোর বিপরীতে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৯টি দেশের মুদ্রা “ইউরো” বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং রেমিটেন্সের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।
সাধারণত স্থানীয় এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, আমদানি-রপ্তানি ভারসাম্য, এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার মাধ্যমে ইউরোর সাথে টাকার বিনিময় হার প্রভাবিত হয়।
টাকার মান কমে গেলে ইউরোর প্রভাব
বাংলাদেশে টাকার মান যদি ইউরোর তুলনায় কমে যায়, তাহলে আমদানিকারকদের জন্য খরচ বেড়ে যায়। কারণ আমদানি করা পণ্য যেমন মেশিনারি, কাঁচামাল, এবং অন্যান্য পণ্য ইউরো মুদ্রায় মূল্যায়ন করা হয়। আবার ইউরোপ থেকে প্রযুক্তি পণ্য আমদানির খরচ বাড়লে স্থানীয় বাজারেও সেই পণ্যের মূল্য বেড়ে যেতে পারে।
অন্যদিকে, রপ্তানিকারকদের জন্য এটি লাভজনক হবে। কারণ তাদের পণ্য ইউরোপীয় বাজারে আরও প্রতিযোগিতামূলক হয়ে ওঠবে এবং অধিক দামে বিক্রি করতে পারবে। একইভাবে বাংলাদেশী ইউরোপীয় প্রবাসীরা যদি ইউরোর রেট বেশি থাকা অবস্থায় উপার্জন করে থাকে তাহলে সার্বিকভাবে বাংলাদেশের রেমিটেন্স বা প্রবাসী আয় বৃদ্ধি পাবে। এসময় তারা বাংলাদেশে টাকা পাঠালে টাকার মান কম থাকায় তারা তুলনামূলক বেশি টাকা উত্তোলন করতে পারবে।
টাকার সাথে ইউরোর বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখার জন্য করণীয়
বাংলাদেশ ব্যাংক ইউরোর বিপরীতে টাকার মান স্থিতিশীল রাখার জন্য নানাবিধ নীতি গ্রহণ করে থাকে। এক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, রপ্তানি খাতের উন্নয়ন, এবং রেমিটেন্স প্রবাহকে সহজতর করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পাশাপাশি, আমদানি কমিয়ে রপ্তানি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন প্রণোদনাও দেওয়া হয়।
অপরদিকে, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট বা ইউরোপীয় অর্থনীতির মন্দা বাংলাদেশের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই অবস্থায়, মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামা থেকে অর্থনীতি রক্ষা করার জন্য সুদৃঢ় কৌশল প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আন্তঃদেশীয় মুদ্রা বিনিময় প্রতিষ্ঠানগুলো এবং বিশ্ব ব্যাংককে বাড়তি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।
শেষকথা
উপরোক্ত আলোচনা থেকে ইতালিয়ান ইউরো রেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন। এখানে আজকের ১ ইউরো সমান বাংলাদেশের কত টাকা সে সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয়েছে। তবে আপনি যখন ইউরো থেকে টাকায় কিংবা টাকা থেকে ইউরোতে লেনদেন করবেন, তখন লেনদেনের পূর্ব মুহূর্তে আপডেট মুদ্রার মান সম্পর্কে জেনে নিবেন।
আজকের পাউন্ড রেট কত, ১ পাউন্ড সমান কত টাকা বা ১০০ পাউন্ড সমান কত টাকা সে সম্পর্কে আপডেট তথ্য জেনে নিন এখানে।
বর্তমানে ব্রিটিশ পাউন্ড বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী মুদ্রা। এটি আন্তর্জাতিক লেনদেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। বিশেষ করে যুক্তরাজ্যের সাথে অন্যান্য প্রধান প্রধান উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে এর ব্যবহার অনেক বেশি। আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক প্রয়োগ রয়েছে।
British Pound GBP to BDT Bank rate
মুদ্রার মান বিবেচনায় বর্তমানে ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং হলো বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম মুদ্রা। বাংলাদেশের অনেক ব্যবসায়ীরা এই মুদ্রার মাধ্যমে বড় বড় বাণিজ্যিক লেনদেন সম্পন্ন করে থাকে। তাছাড়া অনেক বাংলাদেশী নাগরিক প্রবাসী হিসেবে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছে। কেউ কেউ আবার যুক্তরাজ্যে যেতে চায় বলে, আগ্রহের সাথে সেই দেশের মুদ্রার মানুষ জানতে চায়।
সকল ক্ষেত্রেই আজকের পাউন্ড রেট বাংলাদেশে কত টাকা, সে সম্পর্কে আপডেট তথ্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ব্রিটিশ ১ পাউন্ড সমান কত টাকা সে সম্পর্কে আপডেট রেট জেনে নিতে পারেন এই লেখা থেকে।
আজকের পাউন্ড রেট কত – 1 পাউন্ড সমান কত টাকা?
আজ বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫ তারিখে।
আজকের পাউন্ড রেট বাংলাদেশী টাকায় বিনিময় করলে, প্রতি ১ পাউন্ডের বিনিময়ে বাংলাদেশের ১৬১.৪৮ টাকা হবে। আজকের দিনে কেউ যদি যুক্তরাজ্য বা লন্ডন থেকে বাংলাদেশের কোন অনুমোদিত ব্যাংকে পাউন্ড পাঠায়, তাহলে প্রতি ১ পাউন্ডের জন্য ১৬১.৪৮ টাকা করে সংগ্রহ করতে পারবে।
আবার কেউ যদি বাংলাদেশি টাকা বিনিময় করে যুক্তরাজ্য থেকে কোন কিছু আমদানি করতে চায়, বা অন্য কোন ব্যবসায়িক / ভ্রমণের প্রয়োজনে অর্থ লেনদেন করে, তাহলে যুক্তরাজ্যের কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১ পাউন্ড সংগ্রহ করতে চাইলে, বাংলাদেশের ১৬১.৪৮ টাকা পাঠাতে হবে।
(বি:দ্র: মনে রাখবেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার যেকোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই পাউন্ড এমনকি কয়েক ঘন্টার ব্যবধানেও পরিবর্তিত হতে পারে। তাই সে বিষয়ে অর্থ লেনদেনের পূর্বে যাচাই-বাছাই করে নিবেন।)
আজকে ১ পাউন্ড সমান কত টাকা? (GBP to BDT)
ব্রিটেন পাউন্ড স্টার্লিং (GBP)
বাংলাদেশি টাকা (BDT)
1 পাউন্ড
161.4857 টাকা (▲)
10 পাউন্ড
1,614.857 টাকা (▲)
50 পাউন্ড
8,074.285 টাকা (▲)
100 পাউন্ড
16,148.57 টাকা (▲)
500 পাউন্ড
80,742.85 টাকা (▲)
1000 পাউন্ড
1,61,485.7 টাকা (▲)
5000 পাউন্ড
8,07,428.5 টাকা (▲)
তথ্যসূত্রঃ Sonali Bank PLC
উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত তালিকায় যেই প্রতীক গুলো ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহারিক ব্যাখ্যা হলো:
(▲) মুদ্রার রেট বৃদ্ধি পেয়েছে।
(▼) মুদ্রার রেট হ্রাস পেয়েছে।
(●) মুদ্রার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
১ পাউন্ড কত টাকা?
আজকের আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার অনুযায়ী, লন্ডনের এক পাউন্ড বাংলাদেশের ১৬১.৪৮ টাকার সমান মূল্য বহন করে। বাংলাদেশ থেকে বহু বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরা এবং আমদানি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো পাউন্ডের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের সাথে তাদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
সে সকল প্রতিষ্ঠানের আমদানিকৃত / রপ্তানিকৃত পণ্যের মূল্য ব্রিটিশ পাউন্ডের মাধ্যমে লেনদেন করলে, আজকের পাউন্ড রেট অনুসারে ১ পাউন্ড সমান ১৬১.৪৮ টাকা হারে লেনদেন করতে হবে।
১০০ পাউন্ড সমান কত টাকা?
আজকের টাকার রেট অনুযায়ী, ব্রিটিশ পাউন্ড বাংলাদেশী টাকায় বিনিময় করলে, ১০০ পাউন্ড সমান ১৬,১৪৮ টাকা হবে। উপরোক্ত টেবিলে আজকের পাউন্ড রেট সম্পর্কে বিস্তারিত তালিকা দেওয়া রয়েছে।
সেই টেবিল থেকে আপনার লেনদেনকৃত অর্থের পরিমাণ অনুযায়ী, পাউন্ডের রেট বাংলাদেশি টাকায় আজকের দিনে কত হবে তা জেনে নিতে পারেন। তাছাড়া নির্দিষ্ট পরিমাণ পাউন্ডের মূল্য বাংলা টাকা কত হবে তা জানতে, প্রতি পাউন্ডকে ১৬১.৪৮ টাকায় গুন করলেই হবে।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে (আমদানি ও রপ্তানিতে) ব্রিটিশ পাউন্ডের ব্যবহার
ব্রিটিশ পাউন্ড দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। মূলত পাউন্ড মুদ্রাটি আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক লেনদেনে বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং এবং বাণিজ্যে পাউন্ডের অবস্থান অনেক শক্তিশালী।
পাউন্ডের স্থিতিশীলতা বজায় থাকার কারণে এবং লন্ডন বিশ্বের অন্যতম অর্থনীতির কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণে, বহু আন্তর্জাতিক কোম্পানি এবং বাণিজ্যিক সংস্থা পাউন্ডের মাধ্যমে লেনদেন করে থাকে। বর্তমানে লন্ডন আন্তর্জাতিক আর্থিক সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শহর। ফলে পণ্য, সেবা, এবং মূলধনী বাজারে পাউন্ডের ব্যবহার অনেক বেশি প্রাধান্য পায়।
আন্তর্জাতিক বাজারে, ব্রিটিশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো আমদানি চুক্তি সম্পাদনের জন্য ব্রিটিশ পাউন্ড ব্যবহার করে। ফলে আমদানিকারকরা পাউন্ডের মাধ্যমে তাদের লেনদেন সম্পন্ন করে। ব্রিটেনের রপ্তানি বাণিজ্যও ব্রিটিশ পাউন্ডের উপর নির্ভর করে। কারণ ইউরোপ, আমেরিকা, এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশগুলোর সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পাউন্ড ব্যবহৃত হয়।
ব্রিটিশ পাউন্ডে লেনদেন করার সবচেয়ে সুবিধাজনক দিকটি হলো এই মুদ্রাটি বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য এবং বিশ্বের প্রধান প্রধান আর্থিক সংস্থাগুলোর সাথে এই মুদ্রার গভীর সংযোগ রয়েছে। তাই বর্তমানে পাউন্ড বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী মুদ্রায় পরিণত হয়েছে এবং সকলেই স্বাচ্ছন্দে এর মাধ্যমে লেনদেন করে থাকে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ব্রিটিশ পাউন্ডের স্থিতিশীলতার প্রভাব
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ব্রিটিশ পাউন্ডের স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্রিটিশ পাউন্ডের স্থিতিশীলতা নির্ভর করে বৈশ্বিক অর্থনীতি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়বস্তু।
ব্রিটিশ পাউন্ডের মুদ্রার মান স্থিতিশীল থাকলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক হয়। কারন একটি নির্দিষ্ট মুদ্রায় এবং নির্দিষ্ট বাজারমূল্যে লেনদেন করা যায়।
বর্তমান বিশ্বে অন্যান্য মুদ্রার সাথে পাউন্ডের প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে প্রতিটি দেশেই চায় তাদের নিজস্ব মুদ্রা অত্যন্ত শক্তিশালী হোক। তাই প্রতিটি দেশই নিজ দেশের মুদ্রাকে সবচেয়ে দামি মুদ্রা বানাতে ব্যাপকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ব্রিটিশ পাউন্ডের প্রতিদ্বন্দ্বী মুদ্রা হলো আমেরিকান ডলার, ইউরো, এবং জাপানি ইয়েন।
যদিও বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি মুদ্রা হিসেবে কুয়েতি দিনের ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ভিত্তিতে বিবেচনা করলে সেই মুদ্রা অনেকাংশেই পিছিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, ইউরো চালু হওয়ার পর থেকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পাউন্ডের প্রভাব কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। বিশেষ করে ইউরোপের সাথে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইউরোর ভূমিকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এভাবে বর্তমান বিশ্বে অন্যান্য মুদ্রার সাথে পাউন্ডের অর্থনীতির ব্যাপক প্রতিযোগিতা চলছে।
ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং এর নোট ও মুদ্রা/ কয়েন সমূহ
ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন মুদ্রা। প্রাচীনকাল থেকে এই মুদ্রার ব্যবহারে বিভিন্ন ধরনের ধাতব মুদ্রা, কয়েন, নোট ইত্যাদির ব্যবহার ছিল। নিচে ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং এর নোট ও মুদ্রা/ কয়েন সমূহের তালিকা দেওয়া হলো:
ব্রিটিশ পাউন্ডের নোট সমূহ
বর্তমানে ব্রিটেনের মুদ্রা ব্যবস্থায় চারটি প্রধান নোট রয়েছে। এগুলো হলো:
৫ পাউন্ড: £5 নোটে উইনস্টন চার্চিলের ছবি।
১০ পাউন্ড: £10 নোটে জেন অস্টেনের ছবি।
২০ পাউন্ড: £20 নোটে জে.এম.ডব্লিউ টার্নারের ছবি।
৫০ পাউন্ড: £50 নোটে অ্যালান টুরিংয়ের ছবি।
এসকল নোট গুলো সাধারণত পলিমার দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যার ফলে নোটগুলো কাগজের তুলনায় আরো বেশি মজবুত ও স্থায়িত্বশীল হয়।
ব্রিটিশ পাউন্ডের মুদ্রা সমূহ:
বর্তমানে ব্রিটেনের মুদ্রা হিসেবে প্রচলিত নোট সমূহ হলো: 1 পেন্স, 2 পেন্স, 5 পেন্স, 10 পেন্স, 20 পেন্স, 50 পেন্স, 1 পাউন্ড এবং 2 পাউন্ড।
মূলত ব্রিটিশ পাউন্ডের সূচনাকালে মুদ্রার বাহক হিসেবে এই কয়েনগুলোই ব্যবহৃত হতো। এসকল কয়েনগুলোর মধ্যে বৃটেনের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক প্রতীকের ডিজাইন রয়েছে। যেমন: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিকৃতি, জাতীয় প্রতীক এবং অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী নকশা। বর্তমানকালে আধুনিক যুগে এসেও এই কয়েনগুলো যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের ঐতিহ্য বহন করে।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে আজকের পাউন্ড রেট কত, ১ পাউন্ড সমান কত টাকা বা ১০০ পাউন্ড সমান কত টাকা সে সম্পর্কে আপডেট তথ্য জানতে পারলেন। তবে যেহেতু এই মুদ্রার মান যেকোন সময়েই পরিবর্তন হতে পারে, তাই প্রতিবার লেনদেনের পূর্বে সর্বশেষ আপডেট তথ্য জেনে নিবেন।
কাতার থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চাইলে, আজকে কাতারের রিয়াল রেট বাংলাদেশে কত টাকা বা কাতারের টাকার মান সম্পর্কে আপডেট তথ্য জেনে নিন এখানে।
বর্তমানে কাতার পৃথিবীর অন্যতম সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয়ের রাষ্ট্র। সৌদি আরব এবং ওমানের পর কাতার অন্যতম রক্ষণশীল রাষ্ট্র। কাতারের নাগরিক সুযোগ সুবিধার মান খুবই উন্নত। পাশাপাশি বহির্বিশ্বের নাগরিকদের কর্মসংস্থানের জন্য এই দেশটি সুপরিচিত।
২০১৯ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৪ লক্ষ মানুষ কাতারে কর্মসংস্থানের জন্য প্রবাসী হিসেবে ছিল। বর্তমানে সেই সংখ্যা আরো অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। কাতারে অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসীরা নিজ দেশে যখন তাদের উপার্জিত অর্থ প্রেরণ করে, তখন সেই অর্থের সঠিক মূল্য নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার প্রায় প্রতিদিনই পরিবর্তন হয়। ফলে কাতারের রিয়াল থেকে বাংলাদেশি টাকায় একচেঞ্জ রেট সম্পর্কে আপডেট তথ্য না জানলে, সঠিক মূল্য নাও পেতে পারেন। তাই কাতারের টাকার মান কত সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন এই আর্টিকেল থেকে।
আজকের কাতারের টাকার মান কত?
আজ বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫ তারিখে।
আজকের কাতারের টাকার মান বাংলাদেশি টাকায়- ১ কাতার রিয়াল = ৩৩.০৬ টাকা। এভাবে যত রিয়াল বিনিময় করতে চাইবেন, সেই সংখ্যাকে ৩৩.০৬ দিয়ে গুণ করলে বাংলাদেশি টাকায় তার মূল্য বের করতে পারবেন।
শুধুমাত্র কাতারে থাকা প্রবাসীরা বাংলাদেশে অর্থ প্রেরণ করে এমনটি নয়। বরং বাংলাদেশ থেকেও বিভিন্নভাবে কাতারে অর্থ প্রেরণ করা হয়। অনেক সময় প্রবাসীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, এম্প্লয়ার আইডি তৈরিতে কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাংলাদেশ থেকে মুদ্রা এক্সচেঞ্জ করে কাতারে রিয়াল সংগ্রহ করে।
আবার কেউ কেউ কাতারে ভিজিট ভিসায় ভ্রমণ করতে গেলেও, সেখানে বাড়তি কাতারি রিয়ালের প্রয়োজন পড়তে পারে। তাই বাংলাদেশ থেকে ব্যাংক ট্রান্সফার করে বাংলাদেশের মুদ্রাকে কাতার রিয়ালে কনভার্ট করে, কাতারের ব্যাংকগুলো থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ উত্তোলন করা যায়।
এভাবে কেউ যদি বাংলাদেশ থেকে কাতারে টাকা পাঠাতে চায়, সেক্ষেত্রেও বাংলাদেশী প্রতি ৩৩.০৬ টাকার বিনিময়ে কাতারের ব্যাংকগুলো থেকে ১ রিয়াল করে সংগ্রহ করতে পারবে। আবার কাতারে কারোর ১,০০০ রিয়াল প্রয়োজন হলে, বাংলাদেশ থেকে আজকের টাকার রেট অনুযায়ী, ৩৩,০৬১ টাকা পাঠাতে হবে (+ব্যাংক চার্জ)।
কাতার রিয়াল টু টাকা | ১ রিয়াল = কত টাকা?
কাতার রিয়াল (QAR)
বাংলাদেশি টাকা (BDT)
1 রিয়াল
33.0615 টাকা (▲)
10 রিয়াল
330.615 টাকা (▲)
50 রিয়াল
1,653.075 টাকা (▲)
100 রিয়াল
3,306.15 টাকা (▲)
500 রিয়াল
16,530.75 টাকা (▲)
1000 রিয়াল
33,061.5 টাকা (▲)
5000 রিয়াল
1,65,307.5 টাকা (▲)
তথ্যসূত্রঃ Sonali Bank PLC
উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত তালিকায় যেই প্রতীক গুলো ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহারিক ব্যাখ্যা হলো:
(▲) টাকার রেট বৃদ্ধি পেয়েছে।
(▼) টাকার রেট হ্রাস পেয়েছে।
(●) টাকার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
কাতার ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা
আজকের কাতারের টাকার মান অনুযায়ী, কাতারের ১ রিয়াল আজকের বাংলাদেশী টাকায় ৩৩.০৬ টাকা (৩৩ টাকা ০৬ পয়সা)। অর্থাৎ আজকের আন্তর্জাতিক মুদ্রার মানের ভিত্তিতে বাংলাদেশের ৩৩ টাকা ০৬ পয়সা এবং কাতারের ১ রিয়াল হবে সমান মূল্যের।
কাতারে যেসকল প্রবাসী বাংলাদেশীরা রয়েছে, তারা মুদ্রা বিনিময় করে বাংলাদেশে অর্থ প্রেরণ করলে, আজকের দিনে প্রতি ১ কাতার রিয়ালের বিনিময়ে ৩৩ টাকা ০৬ পয়সা করে পাবে। একইভাবে, কেউ যদি বাংলাদেশ থেকে কাতারে অর্থ প্রেরণ করতে চায়, তাহলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকে প্রেরণ করা প্রতি ৩৩ টাকা ০৬ পয়সার বিনিময়ে কাতারে ১ রিয়াল সংগ্রহ করতে পারবে।
কাতারের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
কাতারের মুদ্রার নাম হলো রিয়াল। আমরা কাতারের টাকা বলতে মূলত কাতারের রিয়ালকেই শাব্দিক অর্থে বুঝিয়ে থাকি। যাই হোক, আজকের মুদ্রার মান অনুযায়ী, কাতারের ১ টাকা বাংলাদেশের ৩৩ টাকা ০৬ পয়সা।
তবে এই বিনিময় হার স্থিতিশীল নয়। যেকোনো সময় বিভিন্ন পারিবারিক বিষয়ের উপর নির্ভর করে কাতারের মুদ্রার মান এবং বাংলাদেশের মুদ্রার মান পরিবর্তিত হতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন কিংবা কয়েক ঘন্টার ব্যবধানেও কাতারের টাকার মান কম-বেশি হয়ে থাকে।
কাতারের ১০০ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা?
ইতিমধ্যেই আমরা জেনেছি যে, আজকের কাতারের রিয়াল রেট বাংলাদেশে প্রতি ১ রিয়াল = ৩৩.০৬ টাকা। এই রিয়াল রেট অনুযায়ী, আজকে কাতারের ১০০ রিয়াল = বাংলাদেশের ৩,৩০৬ টাকা।
এই হিসেব মতে, কেউ যদি কাতারে অবস্থান করে বাংলাদেশের কোন ব্যাংকে বা বিকাশের মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ করে, তাহলে ১০০ রিয়ালের বিনিময়ে বাংলাদেশ থেকে পাবে ৩,৩০৬ টাকা। আবার ভিন্নভাবে, কেউ যদি বাংলাদেশ থেকে কাতারে ১০০ রিয়াল পাঠাতে চায়, তাহলে তাকে কোন সরকার অনুমোদিত ব্যাংকের মাধ্যমে ৩,৩০৬ টাকা পাঠাতে হবে (+ ব্যাংক চার্জ)।
কাতারের ১০০০ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকের কাতারের টাকার মান অনুযায়ী, কাতারের ১ হাজার রিয়াল বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৩৩,০৬১ টাকা পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের সরকারিভাবে অনুমোদিত ব্যাংকগুলো এই রেটে আজকের কাতারের রিয়াল বিনিময় করে থাকবে। কিছু ব্যাংকে বিনিময় হার এর থেকে কম-বেশি হতে পারে। তাছাড়া ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করলে বাড়তি ২.৫%-৫% পর্যন্ত রেমিটেন্স পাওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই।
অন্যদিকে, যদি কেউ বিকাশের মাধ্যমে কাতার থেকে বাংলাদেশে ১,০০০ রিয়াল পাঠায়, তাহলে সে সাধারণভাবে ব্যাংকের রেট থেকে কিছু পয়সা বেশি পেতে পারে। কিন্তু এভাবে লেনদেন করলে বাড়তি ২.৫%-৫% রেমিটেন্স পাওয়ার কোন সুযোগ থাকেনা।
আজকের কাতারের টাকার মান বাংলাদেশে কত?
আজকের কাতারের টাকার মান বাংলাদেশের টাকার রেট অনুযায়ী, ১ রিয়াল = ৩৩.০৬ টাকা। মূলত, বাংলাদেশে বর্তমানে চলমান অস্থিতিশীল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে দিন দিন বাংলাদেশে মুদ্রার মান কমে যাচ্ছে। তাই বাংলাদেশের হ্রাসমান সেই মুদ্রা দিয়ে অন্য দেশের মুদ্রার মান নির্ণয় করতে চাইলে, সেটি তুলনামূলকভাবে বেশি হয়।
বিগত ৪-৫ বছর আগেও কাতারের টাকার মান ছিল বাংলাদেশের মুদ্রার মান অনুসারে ১ কাতারি রিয়াল = ২২/২৩ টাকা। কিন্তু বর্তমানে তা আরও প্রায় ৫০% বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আজকের কাতারের টাকার রেট বাংলাদেশি টাকায় বৃদ্ধি পেয়ে ৩৩.০৬ টাকায় উন্নীত হয়েছে।
কাতারে প্রচলিত মুদ্রা ও নোট এর তালিকা
বর্তমানে কাতারে বিভিন্ন মানের মুদ্রা ও নোট এর প্রচলন রয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য দেশটি এসকল নোট ও মুদ্রার ব্যবহার করে থাকে। নিচে বর্তমানে কাতারে প্রচলিত মুদ্রা ও নোট এর তালিকা দেওয়া হলো:
প্রচলিত কয়েন সমূহ:
২৫ দিরহাম,
৫০ দিরহাম, ও
১ রিয়াল।
(বি:দ্র: কাতারের ১০০ দিরহাম = ১ রিয়াল।)
প্রচলিত নোট সমূহ:
১ রিয়াল: শেখ জাসিম বিন মুহাম্মদ আল থানি এবং কাতারের মানচিত্র ডিজাইন করা বেগুনি রংয়ের নোট।
৫ রিয়াল: আল খোর টাওয়ার এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতীক ডিজাইন করা সবুজ রংয়ের নোট।
১০ রিয়াল: শেখ হামাদ গ্র্যান্ড মসজিদ এবং কাতার জাতীয় মিউজিয়াম ডিজাইন করা লাল রংয়ের নোট।
৫০ রিয়াল: শেখ আবদুল্লাহ বিন জাসিম আল থানি প্যালেস ডিজাইন করা নীল রংয়ের নোট।
১০০ রিয়াল: কাতারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থনৈতিক স্থাপনা ডিজাইন করা বেগুনি রংয়ের নোট।
২০০ রিয়াল: কাতার জাতীয় লাইব্রেরি এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ডিজাইন করা হালকা সবুজ রংয়ের নোট।
৫০০ রিয়াল: কাতারের এমিরেট প্যালেস এবং ঐতিহাসিক স্থান ডিজাইন ধূসর সবুজ রংয়ের নোট।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে কাতারের টাকার মান কত, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন। তবে খেয়াল রাখবেন মুদ্রার মান যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে। তাই বিশ্বস্ত মাধ্যম থেকে আপডেট তথ্য জেনে অর্থ বিনিময় করলে লাভবান হতে পারবেন।
In Test cricket, the true measure of greatness isn’t just in centuries or wickets—it’s in leadership. Over five days, through shifting pitches and mental warfare, a captain must hold the line. It’s not about flair. It’s about control, calculation, and carrying eleven men through pressure that builds over every session. The job is brutal, and only a few have conquered it.
You don’t get remembered for setting clever fields or making bold declarations unless the scoreboard reflects one thing: victory. Captains are judged by results. And when it comes to the most wins as captain in Test, only a handful stand above the rest. This article digs into the ones who turned teams into machines and moments into milestones. These aren’t just leaders—they’re blueprints for success, much like what you’d find in a detailed Kingmaker Casino review: patterns, strategies, and decisions that separate the good from the truly great.
In the history of Test cricket, those with the most wins in Test as captain haven’t just worn the armband—they’ve owned the format.
What Makes a Great Test Captain?
It’s easy to wear the blazer. It’s hard to wear the burden.
A proper Test captain doesn’t just toss a coin and bark orders. He sees the game hours ahead. He knows which bowler can hold one end, who can break partnerships, and when the time is right to go for the throat. Tactics are just part of it. A great captain backs players when they’re down, gives clarity when things get tight, and somehow always seems two steps ahead of the opposition.
But the numbers don’t always paint the full picture. There’s a tightrope between sheer volume—leading in 50, 60, 70 matches—and making your matches count. Some have led forever but faded quietly. Others burned brightly in shorter spells. The win percentage tells one story. The raw number of wins tells another.
Different eras brought different demons. Captains in the ’70s faced endless tours with barebones support staff. In the modern game, it’s fatigue, media madness, and the headache of juggling formats. Yet through every era, the greats figured it out.
As the great Richie Benaud once said:
“Captaincy is 90 percent luck and 10 percent skill… but don’t try it without that 10 percent.”
Record Holders: Captains with the Most Wins in Test History
Now we get into the meat. The following men didn’t just lead—they won. A lot. Whether through grind-it-out innings or ruthless declarations, these captains knew how to close out games.
They led their nations in glory and left others chasing shadows. Below is a table of the top 10 captains with the most wins as captain in Test cricket, a blend of dominance and discipline across decades.
Top 10 Captains with the Most Wins in Test Cricket History
Captain
Country
Matches
Wins
Losses
Draws
Win %
Graeme Smith
South Africa
109
53
29
27
48.62%
Ricky Ponting
Australia
77
48
16
13
62.33%
Steve Waugh
Australia
57
41
9
7
71.92%
Virat Kohli
India
68
40
17
11
58.82%
Clive Lloyd
West Indies
74
36
12
26
48.64%
Allan Border
Australia
93
32
22
39
34.41%
Michael Clarke
Australia
47
24
16
7
51.06%
Joe Root
England
64
27
26
11
42.19%
Alastair Cook
England
59
24
22
13
40.67%
Misbah-ul-Haq
Pakistan
56
26
19
11
46.42%
A few things stand out. Graeme Smith sits alone at the top, not just for the most wins, but for how long he carried a side through rebuilds, retirements, and transitions. Ricky Ponting’s win percentage screams dominance, but he inherited a side that was already a juggernaut. And Steve Waugh? Efficient. Brutal. Unrelenting.
Legends of Leadership: Top 5 Captains with Most Wins in Test as Captain
Let’s break down the elite.
1. Steve Waugh (Australia)
41 wins from 57 Tests. A staggering 71.92% win rate. Waugh’s Australia didn’t just win—they bullied. He built on the Hayden–Langer starts, used Warne and McGrath like precision weapons, and never took the foot off. His teams were ruthless, and he demanded the same mental strength he showed as a player.
2. Graeme Smith (South Africa)
No one captained more. Smith took the reins at 22 and led for over a decade. He won everywhere—including Australia, a feat few non-Aussies can claim. His sides were gritty, led by a fast-bowling battery and built around stubborn batting. He wasn’t flashy. Just rock solid.
3. Ricky Ponting (Australia)
Ponting’s record often lives in Waugh’s shadow. But 48 wins in 77 games can’t be ignored. He carried on Waugh’s legacy, blending aggression with sheer class. His teams steamrolled opponents, but when pressure came (2005 Ashes, 2008 India), the cracks showed.
4. Virat Kohli (India)
India’s most successful Test captain. Kohli redefined India’s pace attack, backed his bowlers like never before, and turned India into an away force. He was intense, sometimes too much, but his hunger lifted the side. He won 40 out of 68 and brought a sharp edge to Indian Test cricket.
5. Clive Lloyd (West Indies)
Lloyd’s West Indies didn’t just win—they terrified. With Holding, Garner, Marshall, and later Ambrose, he captained a team that dominated world cricket for over a decade. His leadership created an identity for the Caribbean side—one built on power, pride, and precision.
Top 5 Most Successful Test Captains (by wins):
Steve Waugh (41 wins)
Graeme Smith (53 wins)
Ricky Ponting (48 wins)
Virat Kohli (40 wins)
Clive Lloyd (36 wins)
Winning Beyond Numbers: Most Impactful Test Captains
Some leaders change the stats. Others change the game.
Mike Brearley (England)
He led only 31 times, won 18, but ask anyone who watched cricket in the late ’70s—Brearley was a mind-reader. He revived Botham’s career, outfoxed the Australians, and led with intelligence unmatched by others. He turned chaos into calm.
MS Dhoni (India)
Dhoni led India to 27 Test wins. Not the highest, but under him, India reached No. 1 in the ICC rankings for the first time. He brought cool-headedness, gave chances to young quicks, and juggled formats like a master. His calm was his biggest weapon.
Brendon McCullum (New Zealand)
Only 11 wins from 31, but McCullum transformed New Zealand from scrappy underdogs to fearless contenders. He brought in aggressive intent, encouraged attacking play, and laid the platform for the current world-beating Black Caps.
Captains Who Changed the Game (Even Without the Most Wins):
Mike Brearley (England)
MS Dhoni (India)
Brendon McCullum (New Zealand)
Modern Era vs Golden Era: How Test Captaincy Has Evolved
Test captaincy today is a different beast from what it was twenty, even ten years ago. Back then, captains had one format to worry about. Now? They’re juggling T20 leagues, ODI World Cups, media scrutiny, player burnout, and more. Yet the pressure to win—especially in the longest format—remains as intense as ever.
In the so-called Golden Era, captains like Steve Waugh or Clive Lloyd had long tours, fewer games, and more time to build rhythm and team chemistry. Now, it’s fixture pile-up, hotel bubbles, and constant switching between formats. And yet, the elite captains still rise. That’s what separates the good from the great.
Take Ben Stokes. He’s not your classic English captain. He doesn’t play by the old manual. Since taking over, England’s style under him has gone full-throttle—fearless batting, bold declarations, pushing for results even when it risks defeat. His impact is cultural as much as tactical.
Then there’s Pat Cummins, a bowler leading an Australian Test side—which once would’ve seemed unthinkable. Yet he’s handled it with calm and clarity, balancing leadership duties with being one of the world’s best quicks. Under him, Australia won the 2023 WTC and retained the Ashes in England. He’s early in the journey, but already building a record that could challenge the top five in time.
Rohit Sharma brings a different tone. More laid-back, less animated than Kohli, but still sharp. He leans on experience and timing. His calm aura contrasts with India’s often intense atmosphere, and he’s started shaping the side his way—particularly at home, where India remains a fortress.
What’s changed most? Fatigue. Squad rotations. Player management. Modern Test captains aren’t just leaders—they’re diplomats, managers, and sometimes, babysitters. The job’s harder now. But the best make it look easy.
Frequently Asked Questions
1. Who has the most wins as captain in Test cricket? South Africa’s Graeme Smith holds the record with 53 Test wins as captain.
2. Which Indian captain has the most Test wins? Virat Kohli, with 40 wins, is India’s most successful Test captain.
3. Is win percentage more important than total wins? Win percentage offers context, but longevity and sustained success, like in Smith’s or Waugh’s case, define greatness.
4. Can an aggressive style like Kohli’s improve results in Test cricket? Yes, aggression and intensity often bring out the best in players and can push for wins in close games.5. Who among current captains could break into the top 5 in future? Pat Cummins and Ben Stokes are strong contenders, given their early impact and strategic leadership.
বর্তমানে অনলাইন ক্যাসিনো জগত দ্রুত গতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী স্লট ও টেবিল গেমের পাশাপাশি এখন সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় হচ্ছে লাইভ গেম শো ক্যাসিনো। এই বিপ্লবের নেতৃত্ব দিচ্ছে Evolution Gaming—একটি বিশ্বমানের ক্যাসিনো গেম স্টুডিও যা আমাদের উপহার দিয়েছে যেমন: ক্রেজি টাইম, Monopoly Live, Lightning Roulette, এবং আরো অনেক নতুনত্বপূর্ণ গেম।
এই নিবন্ধে আমরা জানব কীভাবে Evolution Gaming গড়ে তুলেছে এমন অভাবনীয় গেমিং অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে Crazy Time-এর পেছনের প্রযুক্তি, সৃজনশীলতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে।
Evolution Gaming: শুরুর গল্প
Evolution Gaming প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। প্রথম থেকেই তাদের লক্ষ্য ছিল একটি অনন্য লাইভ ক্যাসিনো অভিজ্ঞতা তৈরি করা যা ব্যবহারকারীদের ঘরে বসেই বাস্তব ক্যাসিনোর মতো অনুভূতি দেবে। লাইভ ভিডিও স্ট্রিমিং, বাস্তব সময়ের ডিলার এবং ইন্টার্যাকটিভ ইউজার ইন্টারফেস দিয়ে তারা ইউরোপের ক্যাসিনো বাজারে সাড়া ফেলে।
শুরুতে Evolution Blackjack ও Roulette দিয়ে যাত্রা করলেও ধীরে ধীরে তারা এমন কিছু গেম তৈরি করতে শুরু করে যা ঐতিহ্যবাহী ক্যাসিনো গেমের ধারণাকে পুরোপুরি পাল্টে দেয়।
Crazy Time: গেম শো ক্যাসিনোর রাজা
২০২০ সালে Evolution Gaming যে গেমটি লঞ্চ করে সেটি পুরো অনলাইন গেমিং দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দেয়। এই গেমটির নাম Crazy Time। এটি শুধু একটি রুলেট-স্টাইল হুইল গেম নয়—বরং এটি হলো একেবারে লাইভ গেম শো যেটা আপনি টিভিতে দেখতে পারেন, কিন্তু আপনি নিজেই অংশগ্রহণকারী!
Crazy Time-এ আছে চারটি বিশেষ বোনাস গেম:
Coin Flip
Cash Hunt
Pachinko
Crazy Time (মূল বোনাস রাউন্ড)
প্রতিটি বোনাস রাউন্ডে রয়েছে ইউনিক গেমপ্লে, চমৎকার এনিমেশন এবং বহুগুণে বাড়ানো জয় সম্ভাবনা। কিছু কিছু রাউন্ডে আপনি পেতে পারেন ১০০০x বা তারও বেশি মাল্টিপ্লায়ার!
এই গেমের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এর উপস্থাপক বা হোস্ট। তারা পুরো গেমটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে যেন আপনি কোনো রিয়েলিটি গেম শো দেখছেন। এতে থাকে মিউজিক, লাইভ চ্যাট, দর্শকের প্রতিক্রিয়া এবং হাস্যরস—যা সাধারণ ক্যাসিনো গেমে সম্ভব নয়।
Monopoly Live: বাস্তব খেলায় এক বোর্ড গেমের সংমিশ্রণ
Evolution Gaming-এর আরেকটি চমৎকার সৃষ্টির নাম Monopoly Live। এটি জনপ্রিয় বোর্ড গেম Monopoly-এর একটি লাইভ সংস্করণ, যেখানে হুইল স্পিনের সঙ্গে আছে একটি 3D ভার্চুয়াল মনোপলি বোর্ড। Mr. Monopoly ভার্চুয়াল চরিত্র হিসেবে হাঁটে, ঘর কেনে, বাড়ি বানায়—সবকিছু আপনার জেতার সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য।
এই গেমটি তৈরি করা হয়েছে Evolution Gaming এবং Hasbro-এর যৌথ উদ্যোগে। এটি প্রমাণ করে Evolution কেবল প্রযুক্তিতে নয়, কনসেপ্টে ও বাণিজ্যিক অংশীদারিত্বেও একধাপ এগিয়ে।
Lightning Roulette: ক্লাসিক রুলেটের ভবিষ্যৎ
রুলেট সবসময়ই ক্যাসিনোর অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। কিন্তু Evolution Gaming এটিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলেছে Lightning Roulette নামের গেম দিয়ে। এতে প্রতি রাউন্ডে র্যান্ডম কিছু সংখ্যা ‘লাইটনিং নম্বর’ হিসেবে নির্ধারিত হয়, যেগুলিতে মাল্টিপ্লায়ার হতে পারে ৫০x থেকে ৫০০x পর্যন্ত!
এই ধরনের এলিমেন্ট গেমটিকে করে তোলে দ্রুতগতির, ঝুঁকিপূর্ণ এবং অধিক পুরস্কারযুক্ত—যা তরুণ প্রজন্মের পছন্দের সঙ্গে মিলে যায়।
Evolution Gaming-এর প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন
Evolution Gaming শুধু গেম তৈরি করে না, তারা পুরো ক্যাসিনো অভিজ্ঞতাকেই নতুন করে ডিজাইন করে। তাদের প্রতিটি স্টুডিও সজ্জিত থাকে 4K ক্যামেরা, গ্রিন স্ক্রিন, অগমেন্টেড রিয়েলিটি প্রযুক্তি এবং রিয়েল-টাইম ইন্টারঅ্যাকশন সিস্টেম দিয়ে।
তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্টুডিও তৈরি করেছে যেন প্লেয়ারদের জন্য স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে মিল রেখে খেলা উপস্থাপন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, Crazy Time এখন বিভিন্ন দেশে আলাদা ভাষায় সম্প্রচার করা হয়।
কেন Evolution Gaming গেমগুলি এত জনপ্রিয়?
উচ্চমানের স্ট্রিমিং – লাইভ ভিডিও একেবারে পরিষ্কার ও ল্যাগ-ফ্রি।
ইন্টারঅ্যাকটিভ প্লে – খেলোয়াড়রা চ্যাটে মেসেজ পাঠাতে পারে, হোস্টদের সঙ্গে মজা করতে পারে।
বোনাস ও মাল্টিপ্লায়ার – প্রত্যেক গেমে থাকে আকর্ষণীয় বোনাস ও উচ্চ মাল্টিপ্লায়ার।
মোবাইল ফ্রেন্ডলি – গেমগুলো মোবাইল অ্যাপে বা ব্রাউজারে সহজেই খেলা যায়।
নির্ভরযোগ্যতা – Evolution একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত, স্বীকৃত এবং বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
বাংলাদেশে Evolution Gaming-এর জনপ্রিয়তা
বাংলাদেশে অনলাইন গেমিং প্লেয়ারদের মধ্যে Crazy Time, Monopoly Live এবং Lightning Roulette অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানকার প্লেয়াররা মূলত মোবাইল থেকে খেলেন এবং বিভিন্ন তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিজেদের গেমিং সিদ্ধান্তকে উন্নত করেন।
উদাহরণস্বরূপ, এমন একটি সাইট যা বাংলাদেশের প্লেয়ারদের জন্য Crazy Time-এর ফলাফল, গেম বিশ্লেষণ এবং বোনাস টিপস প্রদান করে।
ভবিষ্যতে Evolution Gaming-এর পরিকল্পনা
Evolution Gaming থেমে নেই। তারা ইতিমধ্যে নতুন নতুন গেম শো-স্টাইল গেম তৈরির পরিকল্পনা করেছে যেগুলিতে থাকবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR), এআই হোস্ট, এবং আরও বেশি পার্সোনালাইজড অভিজ্ঞতা।
তাদের লক্ষ্য হলো অনলাইন ক্যাসিনোকে বিনোদনের একটি পূর্ণাঙ্গ মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা—যেখানে প্লেয়ার কেবল জিতবে না, বরং উপভোগও করবে।
শেষ কথা
Evolution Gaming কেবল গেম তৈরি করে না, তারা অভিজ্ঞতা তৈরি করে। তাদের গেমগুলো যেমন উত্তেজনাপূর্ণ, তেমনি ব্যবহারবান্ধব এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত। Crazy Time, Monopoly Live, Lightning Roulette—এই গেমগুলো শুধু অনলাইন ক্যাসিনো নয়, বরং ডিজিটাল বিনোদনের নতুন এক অধ্যায়।
বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বে Evolution Gaming-এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। আর যদি আপনি এই গেমগুলো উপভোগ করতে চান ও সর্বশেষ আপডেট পেতে চান, তাহলে অবশ্যই চোখ রাখুন Crazy Time সাইটে।
Paripesa has been one of the top sites available for players in Bangladesh, where they could get access to tons of casino games and grab winnings through the same. This website was established in 2019 and holds a Curacao Gaming Commission Licence, which makes it legal to be used across the country. Over the past few years, it has also been the top choice for players when it comes to casino games, as it offers them various advantages. Take a look at this blog to learn about the advantages you could receive for playing at casinos here.
Extensive Game Selection
At Paripesa, you will be able to get access to a vast range of casino games, which further ensures that they suit the needs of every bettor. Whether you are looking forward to instant games or slot titles, you will be able to find them all easily at this site. Along with that, you need not worry about the fairness of these games, as they are provided by the top developers such as NetEnt, Evolution Gaming, Pragmatic Play, and various others, which ensures the availability of RNG technology.
Generous Bonuses and Promotions
Whether you are a new or an existing player at this website, you will be able to receive generous bonuses and promotions, which can be used in the casinos. The welcome bonus offered here includes a deposit bonus up to 2,04,120 BDT and 150 free spins, which can be claimed over the first four deposits. However, it should also be noted that the wagering requirements of this bonus are 35 times. Along with that, you’ll be able to receive several other benefits such as free spins, cashback, and much more, through the bonuses.
VIP Loyalty Program
Paripesa also comes with a VIP Program, which is available to all players who have registered an account and verified the same. The VIP levels start at Copper and go up to Diamond, consisting of a total of 8 levels. The more you spend on the casinos, you will be able to gain more rank on the VIP levels. This will further help to claim rewards such as higher cashback, better assistance, quicker withdrawals, etc.
Secure and Fair Gaming Environment
The gaming environment offered here is completely fair, as all the games are certified with the Random Number Generator. This further means that you need not worry about the fairness of the round results, as they are completely unbiased. Along with that, the personal information which has been submitted during the registration or verification process is also protected with the help of its SSL encryption security methods.
Diverse Payment Options
Since the website is now available for the gamblers in Bangladesh, there are also various payment methods, which will help you to add funds or even make withdrawals from your account. Some of the payment methods offered here include VISA, MasterCard, Skrill, Neteller, Bkash, Nagad, Rocket, Astropay, Cryptocurrency, and many more. The minimum deposit at this casino platform starts at 272.16 BDT, but it ranges according to the chosen payment method.
Mobile Compatibility
Paripesa is also compatible with handheld devices, which makes it easier for you to access the casino games whenever and wherever you want. It comes with a dedicated mobile application and a web version, both for Android and iOS devices. For a seamless betting experience, you could start using the app, which can be downloaded from the official website, and comes with several exclusive in-app features. Along with that, it is able to ensure that the flexibility in functions is met while using the site or app on your phone.
MOR Job Circular 2025: রেলপথ মন্ত্রণালয় সরাসরি জনবল নিয়োগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। রেলপথ মন্ত্রণালয় ০৩ টি পদে মোট ০৬ জনকে নিয়োগ দেবে। নারী ও পুরুষ উভয়কেই নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।
Ministry of Railways Job Circular 2025
পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী। অন্যান্য যোগ্যতা: সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজীতে ৭০ শব্দ এবং বাংলায় ৪৫ শব্দ, কম্পিউটার টাইপিংয়ে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজীতে ৩০ ও বাংলায় ২৫ শব্দ। বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদ সংখ্যা: ০১ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচ.এস.সি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটার টাইপিংয়ে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজীতে ২০ শব্দ এবং বাংলায় ২০ শব্দ। বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক পদ সংখ্যা: ০৪ টি। শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এস.এস.সি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে http://mor.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।
আবেদন শুরুর সময়: ১৮ জুন ২০২৫ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময়: ১৭ জুলাই ২০২৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন:
প্রতিদিন সরকারি চাকরির খবর সবার আগে পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন।
সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশ সম্পর্কে আপডেট তথ্য জেনে নিন এখানে। Saudi Riyal to Taka (SAR to BDT)
বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকরা যে সকল দেশে কর্মসংস্থানের জন্য প্রবাসী হিসেবে অবস্থান করছে, তার মধ্যে শীর্ষ স্থানে রয়েছে সৌদি আরব। একটি পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, বর্তমানে সৌদি আরবে প্রবাসী হিসেবে প্রায় ২৬ লক্ষ বাংলাদেশি অবস্থান করছে। সুতরাং, বলাই বাহুল্য সৌদি আরবের প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের মাধ্যমে আমাদের দেশে কত বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে।
কিন্তু সেখানে অবস্থানরত প্রবাসীরা তাদের উপার্জিত অর্থে সঠিক মূল্য পাচ্ছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে সৌদি রিয়াল রেট জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বিভিন্ন দেশের মুদ্রার আপডেট রেট জানা না থাকলে, যে সকল ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান মানি এক্সচেঞ্জ করে তারা তুলনামূলক কম অর্থ দিতে পারে।
তাই সে বিষয়ে সচেতন থাকতে প্রতিদিনের সৌদি টাকার রেট সম্পর্কে আপডেট তথ্য জেনে নিবেন। তাহলে নিশ্চিত করতে পারবেন আপনি সৌদি আরব থেকে কত রিয়াল পাঠালে, বাংলাদেশে থাকা আপনার পরিবার কত টাকা সংগ্রহ করতে পারবে।
তাই এই আর্টিকেলটি থেকে আজকের সৌদি রিয়ালের আপডেট রেট জেনে নিতে পারেন।
সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশ | Saudi Riyal to Taka (SAR to BDT)
আজ বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫ তারিখে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার অনুযায়ী, বাংলাদেশি টাকায় আজকের সৌদি টাকার রেট হলো – ১ রিয়াল = ৩২.২২ টাকা (বত্রিশ টাকা বাইশ পয়সা)। অর্থাৎ আজকে যদি সৌদি আরবের মুদ্রা- “রিয়াল” কে বাংলাদেশি টাকায় বিনিময় করা হয় তাহলে প্রতি ১ রিয়ালের বিনিময়ে ৩২.২২ টাকা হবে।
(বি:দ্র: মনে রাখবেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বিনিময় হার যেকোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই সৌদি রিয়ালের রেট প্রতিদিন এমনকি কয়েক ঘন্টার ব্যবধানেও পরিবর্তিত হতে পারে। তাই সে বিষয়ে অর্থ লেনদেনের পূর্বে যাচাই-বাছাই করে নিবেন।)
সৌদি টাকার রেট | ১ রিয়াল = কত টাকা? TT CLEAN
সৌদি আরবের রিয়াল (SAR)
বাংলাদেশি টাকা (BDT)
1 রিয়াল
32.2277 টাকা (▲)
10 রিয়াল
322.277 টাকা (▲)
50 রিয়াল
1,611.385 টাকা (▲)
100 রিয়াল
3,222.77 টাকা (▲)
500 রিয়াল
16,113.85 টাকা (▲)
1000 রিয়াল
32,227.7 টাকা (▲)
5000 রিয়াল
1,61,138.5 টাকা (▲)
10000 রিয়াল
3,22,277 টাকা (▲)
তথ্যসূত্রঃ Sonali Bank PLC
উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত তালিকায় যেই প্রতীক গুলো ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর ব্যবহারিক ব্যাখ্যা হলো:
(▲) টাকার রেট বৃদ্ধি পেয়েছে।
(▼) টাকার রেট হ্রাস পেয়েছে।
(●) টাকার রেট অপরিবর্তিত রয়েছে।
সৌদি টাকার রেমিট্যান্স রেট কত | সৌদি ১ রিয়াল বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকে সৌদি আরবের টাকার রেট হলো- ১ রিয়াল = ৩২.২২ টাকা। অর্থাৎ, প্রতি এক রিয়ালের বিনিময়ে বাংলাদেশের যেকোনো অনুমোদিত ব্যাংক থেকে আপনি ৩২.২২ টাকা সংগ্রহ করতে পারবেন।
একইভাবে, যদি কোন ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে কারো কাছে অর্থ প্রেরণ করে, সেক্ষেত্রেও আজকের এই রেট প্রযোজ্য থাকবে। অর্থাৎ, বাংলাদেশ থেকে অর্থ প্রেরণ করলে প্রতি ৩২.২২ টাকার বিনিময়ে সৌদি আরবের ব্যাংকগুলো থেকে ১ রিয়াল সংগ্রহ করতে পারবে।
সৌদি আরবের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
আজকের সৌদি টাকার রেট অনুযায়ী, সৌদি আরবের ১০০ টাকা বাংলাদেশের ৩,২২২ টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী, যদি কোন সৌদি প্রবাসী ব্যক্তি বাংলাদেশের কারো কাছে ১০০ রিয়াল পাঠায়, তাহলে বাংলাদেশ থেকে সেই ব্যক্তি ৩,২২২ টাকা সংগ্রহ করতে পারবে।
সাধারণত, বহু প্রবাসী তাদের পরিবারের কাছে বিকাশের মাধ্যমে বিদেশ থেকে ১০০ / ২০০ রিয়াল প্রেরণ করে থাকে। এক্ষেত্রে উপরোক্ত মুদ্রা বিনিময হার অনুযায়ী ১০০ রিয়ালের বিনিময়ে ৩,২২২ টাকা এবং ২০০ রিয়ালের বিনিময়ে ৬,৪৪৪ টাকা পাবে।
তবে, এই রেট যেকোন সময় পরিবর্তিত হতে পারে। সেক্ষেত্রে আগে বিকাশে লেনদেনকারি ব্যক্তির কাছে জেনে নিতে হবে।
সৌদি আরবের ১,০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
সৌদি আরবের ১,০০০ টাকা বা ১,০০০ রিয়াল আজকের সৌদি রিয়াল রেট অনুযায়ী, বাংলাদেশের ৩২,২২৭ টাকা।
বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবের ১,০০০ রিয়াল সমপরিমাণ অর্থ পাঠাতে চাইলেও, আজকে আপনাকে ৩২,২২৭ টাকা পাঠাতে হবে।
সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশ বিকাশে কত টাকা?
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসীরা যখন অল্প পরিমাণ অর্থ দেশে পাঠাতে চায়, তখন অধিকাংশ প্রবাসীরাই বিকাশের মাধ্যমে পাঠিয়ে থাকে। ব্যাংক রেটের মতোই বিকাশের মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ করলেও বিনিময় হারের রেট পরিবর্তিত হয়।
যাইহোক, আজকে বিকাশে সৌদি টাকার মান হলো- প্রতি ১ রিয়াল = ৩২.২২ টাকা।
এখানে ব্যাংক রেটে তুলনায় ২০ পয়সা বেশি দেওয়া হবে। তবে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠালে আপনি ২.৫% থেকে ৫% পর্যন্ত রেমিটেন্স পাবেন। কিন্তু বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠালে সেই রেমিটেন্সের অর্থ পাবেন না, তবে তাৎক্ষণিকভাবে ঝামেলা ছাড়াই আপনার অর্থ সংগ্রহ করতে পারবেন।
সৌদি রিয়াল কোথায় ভাঙ্গানো যায়?
বাংলাদেশের অনেক সৌদি প্রবাসী ভাইয়েরা যখন দেশে ফিরে আসেন তখন সৌদি রিয়ালের বিভিন্ন নোট নিয়ে আসেন। আবার অনেকে সৌদি রিয়াল ভাঙ্গিয়ে অন্য দেশের মুদ্রায় তার ভাঙানো অর্থ সংগ্রহ করতে চায়। উভয় ক্ষেত্রেই সৌদি প্রবাসীরা তাদের অর্থ ভাঙ্গিয়ে বা বিনিময় করে অন্য কোন মুদ্রায় সংখ্যা করতে পারবে। এক্ষেত্রে যে সকল বিশ্বস্ত মাধ্যম থেকে সৌদি রিয়াল ভাঙানো যাবে, সেগুলো হলো:
কোন সরকারি বা রাষ্ট্রীয়ভাবে অনুমোদিত ব্যাংক থেকে।
বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ হাউস বা ফরেক্স বিউরো।
যেই দেশে ভ্রমণ করতে যাবেন, সেই দেশের বিমানবন্দরে মানি এক্সচেঞ্জ কাউন্টার (Money Exchange Counter) থেকে।
এছাড়াও বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানী রয়েছে। সেখানে অর্থ জমা করেও আপনি মুদ্রা বিনিময় করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ: পেওনিয়ার, বাইনেন্স। (যোগাযোগ WhatsApp: +8801743969617)
যদি আপনি সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর কথা ভাবছেন, তবে আজকের সৌদি রিয়ালের হার সম্পর্কে আপডেট তথ্য নিন। এছাড়াও, অর্থ প্রেরণের জন্য একটি ভাল মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন হল Mostbet App। এই হার আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে যে আপনি কত টাকা পাঠাচ্ছেন এবং আপনার পরিবার কত টাকা পাবে। এছাড়াও, যদি আপনি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর কথা ভাবছেন, তাহলে আপনি ” https://melbetbdapp.com/mobile-app/ ” ব্যবহার করতে পারেন, যা সুবিধাজনক এবং নিরাপদভাবে লেনদেন করতে সহায়ক। এখানে ক্লিক করুন অ্যাপ সম্পর্কে আরও জানার জন্য।
সৌদি রিয়াল রেট নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়
কোন একটি দেশের মুদ্রার মান অন্য দেশে কত হবে, তা নির্ধারণ করতে কিছু বিষয় বিবেচনায় আনতে হয়। সৌদি রিয়ালের ক্ষেত্রেও সেসকল বিষয়গুলো বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করে বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয়। এগুলো হলো:
অর্থনৈতিক সূচক যেমন জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব হার ইত্যাদি রিয়ালের বিনিময় হার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলে।
বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে সৌদি আরবে কি পরিমান আমদানি ও রপ্তানি হচ্ছে, সে বিষয়টি রিয়ালের বিনিময় হার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলে।
দেশের অভ্যন্তরীণ মুদ্রাস্ফীতিও রিয়ালের মান নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলে।
বিদেশি বিনিয়োগ ও আর্থিক সহযোগিতা রিয়ালের বিনিময় হার হলো রিয়ালের মূল্য পরিবর্তনের অন্যতম প্রভাবক।
সৌদি আরবের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারের চাহিদা রিয়ালের বিনিময় হার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলে।
এছাড়াও, যেহেতু সৌদি আরব প্রধানত তেল রপ্তানিকারক দেশ, তাই বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যও সৌদি রিয়াল এর মূল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে প্রভাব ফেলে। আর এসব বিষয়গুলো বিবেচনা করেই প্রতিদিনের সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশে পরিবর্তিত হয়।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে আপনারা সৌদি রিয়াল রেট কত টাকা, সে সম্পর্কে জানতে পারলেন। আমাদের প্রকাশ করা এই মুদ্রার রেট আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বস্ত মাধ্যম থেকে নেওয়া হয়েছে (যেমন: Google Snippet)। তবে এই মুদ্রার মান যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে।