Best Baby Dolls:Children are an important part of our life. All parents are trying hard to take care of their children. All parents are trying hard to take care of their children. They want them to grow up and live a happy life. They are keen to educate them and make them acquire a lot of experience that would be useful for them when they become adults.
Baby dolls are perhaps the most popular toys for kids and there are many good reasons for this. Apart from the development of the child as a whole and gender identity, the basic social skill is also learned. So here you will find some example of toys that will help you bring your children and entertain them at the same time.
The WellieWishers are a sweet and silly group of girls who each have the same big, bright wish: to be a good friend. Willa has a love for animals. She’s sure to be the first one up a tree—and the last to turn away a furry friend. This 14.5″ (36.8 cm) doll is sized just right for younger girls. She has hazel eyes and strawberry-blond hair in long pigtails. Plastic/vinyl. Includes a hedgehog tee and coordinating skirt, a bunny-ear headband, underwear, and wellie boots.
Winner of a 2016 National Parenting Product Award.
Winner of the 2016 Oppenheim Toy Portfolio Gold Award.
Named one of the Best Toys of 2016 by Parents Magazine.
It is number one doll to babies. It is distinct in its variety. So if you have different ones of this doll, you will find that every one of them is unique. They have different shapes and themes. It is described as the fashionable one.
৯০তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের মঞ্চে সেরার সেরা ছবি হলো ‘দ্য শেপ অব ওয়াটার’। সেরা অভিনেতা হলেন ‘ডার্কেস্ট আওয়ার’ তারকা গ্যারি ওল্ডম্যান। লস অ্যাঞ্জেলসে এ দিন অনুষ্ঠানের পরিচালনা করেন জিমি কিমেল। সবমিলিয়ে কারা কোন পুরস্কার পেলেন তা দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮ : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নতুন সার্কুলার প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সকল নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আমাদের বাংলা সাইবার সাইটে সবার আগে প্রকাশ হয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে আমাদের এই একই পোস্টে চোখ রাখুন।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮
সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018
আগামী ২০ জানুয়ারি ২০১৯ হতে ১৩ জুন ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারিত সেনানিবাসে সৈনিক পদে লোক ভর্তি কার্যক্রমে অনুষ্ঠিত হবে, বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখন।
আবেদনের সময়সীমা: এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন শুরু হবে ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ এবং শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
পদের নাম: সাধারণ ট্রেড (জিডি) – পুরুষ ও মহিলা শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে। বয়স: ২৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ১৭ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
পদের নাম: কারিগরি ট্রেড – পুরুষ শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে। বয়স: ২৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ১৭ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
শারীরিক যোগ্যতা : পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১.৬৮ মিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি), ওজন ৪৯.৯০ কেজি (১১০ পাউন্ড), বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি), প্রসারণ অবস্থায় ০.৮১ মিটার (৩২ ইঞ্চি) থাকতে হবে। মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১.৬০ মিটার (৫ ফুট ৩ ইঞ্চি), ওজন ৪৭ কেজি (১০৩ পাউন্ড), বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ০.৭১ মিটার (২৮ ইঞ্চি), প্রসারণ অবস্থায় ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি) থাকতে হবে।
আবেদন পক্রিয়া: প্রার্থীকে টেলিটক সিমের মাধ্যমে ২টি আলাদা আলাদা এসএমএস পাঠিয়ে আবেদন করতে হবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
১ম এসএমএস: SAINIK <space>এসএসসি বোর্ড এর প্রথম ৩ অক্ষর<space>পাশের সাল<space> জেলার কোড. লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ এই নাম্বারে।
এসএমএস প্রেরণকৃত প্রার্থী যোগ্য হলে তাকে একটি পিন নাম্বার এসএমএসের মাধ্যমে প্রেরণ করা হবে। এই পিন নাম্বার দিয়ে পুণরায় প্রার্থীকে এসএমএস পাঠাতে হবে। এবার এসএমএস করার সময় ২০০ টাকা কাটা হবে। ২য় এসএমএস যেভাবে করবেন:
২য় এসএমএস: SAINIK<space>YES<space>PIN NUMBER<space>প্রার্থীর নাম্বার. লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ এই নাম্বারে।
দ্বিতীয় এসএমএস প্রেরণের পর প্রার্থীকে একটি USER ID ও Password দেয়া হবে এই USER ID ও Password দিয়ে প্রার্থীকে http://sainik.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে লগইন করে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
নোট: মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে SAINIK এর পরিবর্তে FSAINIK টাইপ করে এসএমএস প্রেরণ করতে হবে।
ইন্টারপ্রেটার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী । তবে পদটিতে মোট কতজন নিয়োগ দেওয়া হবে উল্লেখ করা হয়নি। নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ইন্টারপ্রেটার
শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীদের কমপক্ষে স্নাতক অথবা সমমানের যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে। উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন ফরাসি ভাষায় পারদর্শী প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন বিজ্ঞপ্তিতে
সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
আগামী মে মাস ২০১৮ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ শুরু হবে বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখন।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮
এম ও ডি সি’ তে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
এএফএনএস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮
Armed Forces Nursing Service Circular
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ ”কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কাম অফিস সহকারীর” জন্য ৩টি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। শুধু মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা/পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যারা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম
কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কাম অফিস সহকারী।
বেতন
৯ হাজার ৩০০ থেকে ২২ হাজার ৪৯০ টাকা।
আবেদনের সময়সীমা
আগামী ৫ এপ্রিল-২০১৮ তারিখ পর্যন্ত উক্ত পদে আবেদন করা যাবে।
Movie Name : Black Panther. Written by : Stan lee, jack kirby. Rayan coogler. Director : Ryan Coogler.
Cast :1…Chadwick Boseman (Black Panther, T’Cella ), 2… Michael B. Jordan (Erik killmonger), 3…Lupita Nyong’o (Nakia), 4…Danai gurira(Okoye), 5…forest (Whitaker), 6…Daniel Kaluuya (W’kabi), 7…Angela Bassett (Ramonda), 8…AndySerkis (Klaw), 9…Martin Freeman (Everett K. R), 10…Florence Kasumba (Ayo), 11…Winston Duke, 12…Sterling k Brown(N’Jobu), 13…letitia wright (shuri), 14…john kani (T’Chaka), 15…Atandwa Kani(T’chaka), 16…Isaach de Bankole(River Tribe), 17…Sydelle Neol (Xollswa),,
Budget : 200 Million USD. Producer : Kevin feige, David J. Grant. Production company : Marvel studios.
IBDM Rating : 7.9
ব্লেক পেন্থার হলো মার্ভেরলের একটি স্টেন্ডার্ট মুভি। প্রথমে বলা যাক মুভির স্টরির ব্যাপারে । মুভির রাইটার রায়ান কুগ্লার অসাধারন একটি স্টরি দার করেছেন। মুভিটির প্রত্যেকটি কেরেক্টারকে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। একসন কমেডি ইমোসোন ও পলিটিক্স এর অসাধারন মিশ্রণে সাজিয়ে তোলা হয়েছে এই ব্লেক পেন্থার মুভি।
মুভিটিতে অয়াকান্ডাকে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে যেমনটা আমরা ট্রেইলারে দেখেছিলাম। আপনারা মুভিটি দেখলে বুঝতে পারবেন ডিরেক্টর রায়ান কুগ্লার এই মুভিতে আফ্রিকান কালচারের সাথে মিল রেখে তৈরি করেছেন মুভিটী। মুভিটির কাস্টীঙ্গের ব্যাপারে যদি বলি তাহলে অসাধারন সুন্দর হয়েছে , আর কেনই বা হবে না, যাদেরকে নিয়ে বানানো হয়েছে মুভিটি তাদের বেশিরভাগ সবাই অস্কার প্রাপ্ত। চেডওয়িক বজমেন (ব্লেক পেন্থার) সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই তার অসাধারন প্রতিভা আমরা কেপ্টেইন আমেরিকা সিভিল ওয়ার মুভিতেই দেখেছি। ব্লেক পেন্থার এর পর যে কেরেক্টারটি আপনাদের মন কারবে সেটি হলো ব্লেক পেন্থারের বোন “সুরি” যার রোল প্লে করেছে লেটিসিয়া রাইট। সে যেভাবে অয়াকান্ডা তার ভাই এর সুট ডেভলপমেন্টে ও সর্বক্ষেত্রে সাপর্ট করে সেটা সত্যি অসাধারন । তারপর যে ক্যারেক্টার আপনাদের নজর কারবে তার নাম হল দানাই গুরিরা সে সেনাপতির রোল প্লে করেছে।আর ভিলেন হিসেবে মাইকেল বি জরডান ছিল অসাধারন। এছাড়াও অনেক ক্যারেক্টার রয়েছে । আপনারা যদি Marvel studio অন্যান্য মুভিগুলা দেখে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে সব মুভিতেই এমন একজন ভিলেন থাকে খারাপ কিছু করার যে এই পৃথিবিকে ধংস করতে চায়। কিন্তু এই ব্লেক পেন্থার মুভির ভিলেন “এরিক কিল মঙ্গার” এর চরিত্র ছিল একদম নিজের । এই মুভির ভিলেণের স্টরি হিরোর থেকেও আকর্ষণিয়। মাইকেল বি জরডান(এরিক কিল মঙ্গাল) নামের রোলটি খুব সুন্দভাবে প্লে করেছেন । চলুন এখন মভির আসল ঘটনায় যাওয়া যাক।্্্্্
চরিত্রসমুহঃ
T’Cella (Black Panther) : ওয়াকান্ডার পেন্থার জনগষ্ঠীর রাজা । ওয়াকান্ডা রক্ষা করাই তার মুল উদ্দ্যেশ্য ।
Erik killmonger : বাবার প্রতি অন্যায়ের প্রতিবাদে একজন ভিলেনের চরিত্রে দেখা যাবে তাকে ।
Shuri : ওয়াকান্ডার প্রিন্স , ব্লেক পেন্থার এর বোন, টি চাকার কন্যার চরিত্রে দেখা যাবে ।
N’jobu : টী চাকার ছোট ভাই , এবং এরিকের বাবার চরিত্রে দেখা যাবে তাকে ।
T’Chaka : ওয়াকান্ডার রাজত্বের নেতা । ব্লেক পেন্থারের বাবার রোলে দেখা যাবে টী চাকাক
River Tribe Elder : ওয়াকান্ডার রিভার ট্রাইব রাজ্যের নেতা ।
Okoye : ওয়াকাণ্ডার সেনাপতির দায়িত্বে নিয়োজিত ।
Ramomda : ওয়াকান্ডার সাবেক রানী । টি চাকার স্ত্রি । ব্লেক পেন্থারের (টী চেল্লার) মা এর চরিত্রে দেখা
যাবে তাকে ।
Nakia : নাকিয়া এই মুভিতে ওয়াকান্ডান স্পাইয়ের রোল করে । এবং ব্লেক পেন্থার (টী চেল্লা ) সাবেক প্রেমিকা
Ayo : Ayo Dora Milaje এর সদস্য এবং ব্লেক পেন্থারের প্রধান রক্ষক ।
প্লট: ব্লেক পেন্থারের (T cella) বাবার মৃত্যুর পর। টি চেল্লা নিজের বিচ্ছিন্ন রাজত্বে ফিরে আসে। প্রযুক্তিগতভাবে প্রথিষ্ঠিত আফ্রিকান জাতি সিংহাসনটিতে ন্যায়সঙ্গত রাজা হিসেবে গ্রহন করে নেয়।
Review :
কেপ্টেন অামেরিকা সিভিল ওয়ারের পর চেডওয়িক বেস্মেন (ব্লেক পেন্থার) তার লুকানো গৃহস্থান ওয়াকান্ডাতে ফিরে যায় । বাবার পেন্থার ক্ষমতার অংশিদার হিসেবে তাকে ক্ষমতা হস্থান্তর করা হয় । ওয়াকান্ডার পেন্থার জাতিকে সদা সর্বদা রক্ষা করা “ব্লেক পেন্থার” এর আসল উদ্দ্যেশ্য । তাদের আরেকটি প্রথা আছে যদি কেউ রাজার উপর কোন রকম অভিমান থাকে তাহলে সে রাজার সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষনা করতে পারে কিন্তু সবাই রাজা (ব্লেক পেন্থার) এর উপর সন্তুষ্ট ছিল । কিন্তু winston duke তার উপর ক্ষিপ্ত ছিল তাই প্রথা অনুযায়ি রাজার সঙ্গে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় এক পর্যায়ে winston duke হেরে যায় । ওয়াকান্ডাতে রোগমুক্ত করার পাতা আবাদ করা হয় । অন্যদিকে ব্লেক পেন্থারে বোন “সুরি” ওয়াকান্ডার নতুন রাজা (ব্লেক পেন্থার ) জন্য আধুনিক সুট ডেভ্লপ করে এই সুট বাইব্রেনিয়াম তৈরী এই সুটের ভিতর কোন গুলি ভেদ করতে পারে না। । অন্যদিকে মাইকেল বি জর্ডান এরিক কিল মঙ্গাল ইউকে তে কোন এক টেররিসমের সঙ্গে জরিত থাকে এরিক যে গেং এর সঙ্গে যুক্ত ছিল ওই গেং এর প্রধানের নেতৃত্যে ওয়াকান্ডার নারি পাচার হয়, সেই সুবাদে ব্লেক পেন্থার এরিকের গেং এর প্রধানকে উঠিয়ে নিয়ে আসে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য । জিজ্ঞাসাবাদের সময় এরিক তার বস কে এর উদ্ধার করে । তারপর একসময় এরিক জানতে পারে যে ওয়াকান্ডা রাজা তার বাবাকে হত্যা করে । তখন এরিক ওয়াকান্ডা তে যায় এবং প্রথা অনুযায়ি রাজার (ব্লেক পেন্থার) সঙ্গে যুদ্ধ করে শেষ পর্যায়ে ব্লেক পেন্থারকে মারার জন্য তার উপর হাতিয়ার চরাবে ঠিক তখনি ব্লেক পেন্থারের চাচা এরিক কে জানায় যে তোর বাবাকে আমি হত্যা করেছি সুতরাং তুমি আমাকে মারো, তখন ব্লেক পেন্থারের চাচার পেটের উপর চুরি বসিয়ে দেয় এবং ব্লেক পেন্থার কে ঝর্ণার উপর থেকে নিচে ফেলে দেয় ও রাজত্ব দখল করে নেয় । এতে সাহায্য করে ডেনিয়েল কালুইয়া , এই সোকে ব্লেক পেন্থারের মা বোন সবাই উইন্সক ডিউক এর কাছে সাহায্য লাভের আসায় যায় এর মধ্যেই উইন্সক ডিইক ব্লেক পেন্থারকে পেয়ে তার কাছে নিয়ে আসে । তখন তার বোন রোগমুক্ত হওয়ার ঔষুধটি খাওয়ায় যেটা সে চুরি করে এনেছিল । এরিক এই মেজিকাল ঔষুধগুলা জালিয়ে দিয়েছিল । সবশেষে ব্লেক পেন্থার সুস্থ হয়ে রাজ্যকে রক্ষার জন্য যুদ্ধ করে । এই যুদ্ধে ব্লেক পেন্থারের সঙ্গে সেনাপতি ডানাই গুরিরা সামিল ছিল যুদ্ধের এক পর্যায়ে ব্লেক পেন্থারের বিজয় হয় । মুভির মাঝখানে আরো কিছু টুইস্ট আছে যা আপনারা হলে গিয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন ।
“”ব্লেক পেন্থার মুভিতে আফ্রিকান কালচার অ্যাকসন কমেডি ও পলিটিক্স ফুটেছে যা আপনাদের আকর্ষনিয় করবে””” ।
ভূতত্ত্ববিদ জন মাইকেল ক্যভেনডিসকে লেখা এক চিটিতে সর্ব প্রথম ব্ল্যাকহোলের ধারনা দেন ১৭৮৩ সালে।১৯১৬ সালে আইনস্টাইন তার “জেনারেল রিলেটিভিটি তত্ত্ব ” দিয়ে ধারনা করেন ব্ল্যাকহোল থাকা সম্ভব।একই সালে কার্ল সোয়ার্জস্কাইল্ড দেখান যে যেকোনো নক্ষত্রই ব্ল্যাকহোলে পরিনত হতে পারে।১৯৯৪ সালে সর্বপ্রথম নভোচারীরা ব্ল্যাকহোল আবিষ্কার করেন। গত পর্বে আমরা ব্ল্যাকহোল সৃষ্টির জন্য দায়ী মহাকর্ষ সম্পর্কে জেনেছি।বিপুল পরিমাণ মহাকর্ষের জন্য কৃষ্ণগহ্বর সৃষ্টি হয়। এখন প্রশ্ন হলো এত বেশি মহাকর্ষ ব্ল্যাকহোল পায় কোথা থেকে??কিভাবেই বা তার ভর এত বেশি হয়??এই পর্বে আমরা ব্ল্যাকহোল সৃষ্টির রহস্যগুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
সবার প্রথমে বলে নেই-ব্ল্যাকহোল মুলত মৃত নক্ষত্র থেকে সৃষ্টি হয়।একটি নক্ষত্র যখন তার সম্পুর্ন জালানি শেষ করে ফেলে তখন সেটি আর শক্তি বিকিরণ করে না।তখন সেটি ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে চুপসে যেতে থাকে।যখন নক্ষত্রটি একেবারেই চুপসে যায় তখন এর ভর একই থাকে কিন্তু আকার হয়ে যায় খুবই কম।যেহেতু মহাকর্ষ বস্তুর ভরের উপর নির্ভর করে আকার বা আয়তনের মতো নয়,তাই এটি আকারে ছোট হলেও এর মহাকর্ষ হয় অনেক বেশি।তাই স্থান-কালের বক্রতাও হয় অনেক বেশি গভীর। আর যদি এই বক্রতার গভীরতা শেষ পর্যন্ত গিয়ে একটি বিন্দুতে মিলিত হয় তাহলেই সেটি ব্ল্যাকহোলে পরিনত হয়।নিচের চিত্রটি খেয়াল করুন-
চিত্রটি ভালোভাবে খেয়াল করলেই আমরা বুঝে যাই কিভাবে বিশাল মহাকর্ষ একটি গভীর গর্তের মতো সৃষ্টি করে এবং কোন বস্তু যদি এর মধ্যে পড়ে তাহলে তা আর বের হতে পারে না।এমনকি আলোও না।একেবারে নিচের বিন্দুটি হলো ব্ল্যাকহোলের কেন্দ্র। এর সমস্ত ভর এখানেই জমাট থাকে।ব্ল্যাকহোল সৃষ্টির শুরু থেকেই একই ভরের থাকেনা।এটি পরবর্তীতে অন্যান্য আশেপাশের জোতীষ্ক বা নক্ষত্র থেকে পদার্থ এর ভিতরে টেনে নেয় এবং এর ভর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। এখন আমরা একটি নক্ষত্রের জালানী ফুরিয়ে গেলে কিভাবে এটি ব্ল্যাকহোলে পরিনত হয় তা জানবো।তার আগে একটি কথা বলে নেই, সব নক্ষত্রই কিন্তু ব্ল্যাকহোল হতে পারবেনা।সেগুলোর জালানী ফুরিয়ে গেলেও এগুলো চুপসে গিয়ে হোয়াইট ডর্ফ(White Dwarf) বা সাদা বামনে পরিনত হয় কিন্তু ব্ল্যাকহোল হয় না।মজার ব্যাপার হলো আমাদের সুর্য একটি মাঝারি সাইজের নক্ষত্র হলেও এটি কিন্তু কখনো ব্ল্যাকহোল হতে পারবেনা।জালানী শেষ হলে এটি প্রথমে রেড জায়ান্ট এবং পরে হোয়াইট ডর্ফে পরিনত হবে।
=>এখন আমরা নক্ষত্রের মৃত্যু প্রক্রিয়াটা জানবো। নক্ষত্রগুলোতে শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াটা আমরা জানি।মুলত নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে নক্ষত্রগুলোতে শক্তি উৎপাদন হয়। আমাদের সুর্যে প্রতি মুহুর্তে লক্ষ্য-কোটি হাইড্রোজেন পরমাণু ফিউশন বিক্রিয়া করে হিলিয়াম পরমাণুতে পরিনত হচ্ছে এবং প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত করছে।কিন্তু একটা সময় আসবে যখন এই হাইড্রোজেন শেষ হয়ে যাবে তখন সুর্যকে আর জ্বলজ্বল করতে দেখা যাবে না।ঠিক সুর্যের মতো মহাবিশ্বের অন্যান্য নক্ষত্রসমুহও একই উপায়ে শক্তি উৎপাদন করে।সব নক্ষত্রেরই প্রাথমিক জালানী হাইড্রোজেন।কিন্তু একসময় এই হাইড্রোজেন ফুরিয়ে যায়।তখন বিভিন্ন ধরনের আকারের নক্ষত্রগুলো বিভিন্ন রুপ ধারন করে।নিচের চিত্রটি খেয়াল করুন।
=>যেসব নক্ষত্রের আকার আকার খুব ছোট যেমন আমাদের সুর্য,সেগুলোর জালানী শেষ হলে তারা White dwarf বা সাদা বামনে পরিনত হয়।
চিত্র:একটি হোয়াইট ডর্ফ।
=>যেসব নক্ষত্রের আকার মোটামুটি বড় সেগুলো পরিনত হয় নিউট্রন স্টারে।চুপসে গেয়ে এর আকার হয় খুবই ছোট। একটি হোয়াইট ডর্ফের থেকেও ছোট। কিন্তু ভর হয় অনেক বেশি।এগুলো প্রায় শেষ পর্যায়ে সুপারনোভা বিস্ফোরন ঘটায়।
চিত্র:হোয়াইট ডর্ফ,নিউট্রন স্টার এবং পৃথিবীর আকারের তুলনা।চিত্র: একটি সুপারনোভা বিস্ফোরন যেরকম দেখায়।
এই বিস্ফোরনের ফরে যেই শক্তি উৎপাদিত হয় তার পরিমাণ কিন্তু অনেক অনেক বিশাল।যেহেতু এটা পারমাণবিক বিস্ফোরন তাই এখানে বস্তুর ভর শক্তিতে রুপান্তরিত হয়।
=>এতক্ষণ আমরা ছোট এবং মোটামুটি বড় নক্ষত্রের শেষ পরিনতি নিয়ে আলোচনা করছিলাম।এখন যদি নক্ষত্রটি অনেক বড় হয়?তার আকার যদি হয় আমাদের অতি পরিচিত সুর্যের চাইতে কয়েকগুন বেশি??তাহলে সেটির পরিনতি কি হবে?? সেটি ব্ল্যাকহোলে পরিনত হবে।আয়তন সংকুচিত হতে হতে এটির ব্যাসার্ধ হবে মাত্র কয়েক কিলোমিটার,কিন্তু ভর একই থাকবে।যাই এর মহাকর্ষ হবে অনেক বেশি।এতই বেশি যে এটি পরিনত হবে ব্ল্যাকহোলে।আমাদের সবচেয়ে পরিচিত ব্ল্যাকহোল হলো স্টেলার ব্ল্যাকহোল। একেকটি স্টেলার ব্ল্যাকহোলের ভর হতে পারে সুর্যের ভরের প্রায় মাত্র ২০গুন কিন্তু ব্যাসার্ধ হয় মাত্র ১০ মাইলের মতো।আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে এরকম ডজনখানেক ব্ল্যাকহোল আছে। এতক্ষণ আমরা ব্ল্যাকহোল সৃষ্টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম।এখন আমরা ব্ল্যাকহোল সম্পর্কিত কিছু পরিভাষা জেনে নেই-
১।সিঙ্গুলারিটি:ব্ল্যাকহোলের একেবারে কেন্দ্রবিন্দু।এই জায়গায় এসে স্থান-কাল(Space-Time) মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
২।ইভেন্ট হরাইজন বা দিগন্তরেখা:ব্ল্যাকহোলের চারপাশে এমন একটি বৃত্তাকার পথ যার বাইরে পর্যন্ত আপনি নিরাপদ।এটি হলো ব্ল্যাকহোলের বিশাল মহাকর্ষের শেষ সীমা।এই জায়গাটা আলোকিত দেখা যায় কারন কোনো আলো যদি ব্ল্যাকহোলে প্রবেশ করে তখন এটি এই জায়গাটায় ঘুরপাক খেতে থাকে ইভেন্ট হরাইজনকে The Point Of No Return বলা হয়।
৩।সোয়ার্জাস্কাইলড ব্যাসার্ধ:আলোক ফোটন কৃষ্ণবিবরের যে ব্যাসার্ধের বাইরে যেতে পারে না, তাকে শোয়ার্জশিল্ড ব্যাসার্ধ (ইংরেজি: Schwarzchild Radius) বলা হয়। প্রবর্তক কার্ল শোয়ার্জশিল্ড এর নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে। M ভরের একটি বস্তুর ব্যাসার্ধ যদি 2GM/c^{2} হয়, যেখানে G হলো সার্বজনীন মহাকর্ষ ধ্রুবক এবং c হলো আলোর দ্রুতি, তাহলে এর থেকে কোন ফোটনই বেরিয়ে যেতে পারে না।
ব্ল্যাকহোল নিয়ে আজকের আলোচনা শেষ হলো।আগামী পর্বে বিভিন্ন ধরনের ব্ল্যাকহোল নিয়ে আলোচনা করবো।
ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর:মহাকাশের মহাবিস্ময় পর্ব:১ পড়তে নিচে ক্লিক করুন।
ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে জানে না এরকম মানুষের সংখ্যা বর্তমানে খুব কম। বর্তমান সময়ে মহাকাশ গবেষণার অন্যতম আলোচিত বিষয় হলো ব্ল্যাকহোল। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। রোজই পত্রিকার পাতা উল্টালে বা ইন্টারনেটে এ সম্পর্কে খবর পড়ে থাকি। বেশ কিছু হলিউড ফিল্মেও ব্ল্যাকহোল দেখানো হয়েছে। সত্যি বলতে,ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে আমরা আজ পর্যন্ত খুব কমই জানতে পেরেছি। তো শুরু করার আগে এর সংঙাটা একবার জেনে নেই- ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর হলো বিশাল পরিমাণ ভরবিশিষ্ঠ কোনো বস্তু যার মহাকর্ষ বল অনেক বেশি হওয়ায় কোনো বস্তুই এর মহাকর্ষ বলয় ভেদ করে বের হতে পারেনা। এমনকি আলো পর্যন্তও এর ভেতর থেকে বের হতে পারে না।আমরা জানি যে কোনো বস্তুকে অন্য
বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৯ সনের ৩ অক্টোবর তারিখে প্রকাশিত ৬৭ নং অধ্যাদেশ বলে বর্তমান বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন (BFIDC) প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি দেশের অন্যতম প্রাচীন রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা। এর প্রধান কার্যালয় ৭৩, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় নিজস্ব ভবনে অবস্থিত। ১৯৬০-৬১ সনে কাপ্তাইস্থ কাঠ (লগ) আহরণ প্রকল্পের মাধ্যমে বিএফআইডিসি’র যাত্রা শুরু হয়। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৬১-৬২ সালে বনবিভাগ হতে কর্পোরেশনের কাছে দেশের রাবার চাষ ও এর উন্নয়নের কার্যক্রম ন্যস্ত করা হয়।
বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেয়েছে। এই সরকারি চাকরি বাংলাদেশ পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অধীন বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশবনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনেকর্তৃপক্ষের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আমাদের ব্লগে www.banglacyber.comসবার আগে প্রকাশ হয়ে থাকে। তাই বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে আমাদের এই একই পোস্টে চোখ রাখুন।সরকারি বিধি মোতাবেক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়ে থাকে, তাই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কিছু নিয়ম নীতির ভিতর দিয়ে চলে,একারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ছবি বা পিডিএফ আকারে প্রকাশ হয়।
বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি সমূহ অনলাইন পত্রিকা, বাংলদেশ ই পেপারসমূহে বা তাদের ওয়েব পোর্টালে প্রকাশ পায়। যা আমরা একত্রিত করে চাকরি প্রত্যাশিতদের সামনে তুলে ধরি। বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে আপাতত ৩ টি ক্যাটাগরিতে ৮৪ টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।। আগ্রহীরা আগামী ২২ শে ম মার্চ ২০১৮ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারী বিধি মেনে চল হবে।
লিখিত মৌখিক ও ব্যাবহারিক পরীক্ষা হবে।
বেতন ঃ ৯,৩০০-২২,৪৯০/- থেকে ১১,৩০০-২৭,৩০০/-
বিস্তারিত জানতে নিচের ছবিটি দেখুন ঃ
বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮
বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেয়েছে। এই সরকারি চাকরি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান কর্তৃপক্ষের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আমাদের ব্লগে www.banglacyber.comসবার আগে প্রকাশ হয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে আমাদের এই একই পোস্টে চোখ রাখুন।সরকারি বিধি মোতাবেক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়ে থাকে, তাই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কিছু নিয়ম নীতির ভিতর দিয়ে চলে,একারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ছবি বা পিডিএফ আকারে প্রকাশ হয়।
বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি সমূহ অনলাইন পত্রিকা, বাংলদেশ ই পেপারসমূহে বা তাদের ওয়েব পোর্টালে প্রকাশ পায়। যা আমরা একত্রিত করে চাকরি প্রত্যাশিতদের সামনে তুলে ধরি। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে আপাতত ৮ টি ক্যাটাগরিতে ২২ টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।। আগ্রহীরা আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারী বিধি মেনে চল হবে।
ব্যাবহারিক পরীক্ষা হবে।
৮,২৫০-২০০১০ /- ১০,২০০-২৪,৬৮০/- থেকে ১১,০০০ -২৬,৫৯০
বিস্তারিত জানতে নিচের ছবিটি দেখুন ঃ
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮