প্রতিটা জাদুর কৌশলে মোট তিনটি অংশ থাকে।প্রথম ধাপকে বলা হয় দ্যা প্লেজ(The Pledge)যেখানে জাদুকর সামান্য কিছু একটা দেখায়(একগুচ্ছ তাশ,একটি পাখি বা একটি বাক্স) দ্বিতীয় ধাপকে বলা হয় দ্যা টার্ন(The Turn)এই অংশে জাদুকর ওই সাধারণ বস্তুটা দিয়েই অসাধারণ কিছু একটা করে।যেমন বস্তুটিকে অদৃশ্য করে ফেলা বা এটাকে অন্য বস্তুতে রুপান্তর করা। কিন্তু এখানেই জাদু শেষ নয়।এখনো সবচেয়ে কঠিন ধাপটি রয়ে যায়।যেখানে আপনাকে ওই বস্তুটিকে পুর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হয়। এই ধাপটিকেই জাদুকররা নাম দিয়েছেন দ্যা প্রেস্টিজ(The Prestige)।
প্লট: বর্ডেন(ক্রিস্টিয়ান বেল) এবং অ্যান্জিয়ার(হিউ জ্যাকম্যান দুজন সহকারী জাদুকর। তারা একসাথে লন্ডনের বিভিন্ন থিয়েটারে জাদু দেখিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। তো একদিন জাদু দেখানোর সময় বর্ডেনের ভুলের কারনে অ্যান্জিয়ারের স্ত্রী মারা যায়।স্বভাবতই এইজন্য অ্যান্জিয়ার বর্ডেনের উপর তীব্র রাগান্বিত হয়ে যায়। এরপর মুভির প্লট আবর্তিত হয় দুই আলাদা জাদুকর ড্যান্টন(অ্যান্জিয়ার) এবং বর্ডেন এর মধ্যকার পারস্পরিক দ্বন্দ্ব এবং একজন আরেকজনের ক্ষতি করার তীব্র আকাঙ্ক্ষার মাধ্যমে। একসময় ড্যান্টনের মৃত্যুর অপরাধে বর্ডেনকে জেলে যেতে হয়।এখন বর্ডেন সত্যিই কি ড্যান্টনকে খুন করেছিলো?নাকি এটা ড্যান্টনেরই ষড়যন্ত্র? জানতে হলে দেখতে হবে ক্রিস্টোফার নোলানের অমর সৃষ্টি-The Prestige.
ক্রিস্টোফার নোলানের মুভি মানেই মাস্টারপিস। এই মুভিটিও তাই। ৮.৫ আইএমডিবি রেটিং নিয়ে এটি সর্বকালের সেরা ২৫০ মুভির মধ্যে ৪৭ নাম্বারে অবস্থান করছে। মুভির কাস্ট ও অনেক সুন্দর। ক্রিস্টিয়ান বেল,হিউ জ্যাকম্যান এবং মাইকেল কেইন এর অনবদ্য অভিনয় এটিকে সম্পুর্ন অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। সিনেমাটোগ্রাফি ছিল দেখার মতো।আর অসাধারণ টুইস্টগুলো মুভিটিকে আরো বেশি উপভোগ্য করে তুলেছে। এক মুহুর্তও স্ক্রিন থেকে চোখ সরানোর উপায় নেই।ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর খুব কমই ছিল।বলতে পারেন মিউজিকের তেমন কোনো ভুমিকাই নাই ফিল্মটিতে। মুভিতে দেখানো জাদুগুলোও আপনার ভালো লাগবে। দুইটা অস্কারের জন্য মনোনীত হয়। ২০০৬ সালেই জাদু নিয়ে নির্মিত আরো দুইটি ফিল্ম রিলিজ হয় কিন্তু এটির রিভিউ এবং বক্সঅফিস কালেকশন ছিল বাকি দুইটার থেকেও বেশি পজিটিভ।
আমাকে দুই মিনিট সময় দেবেন? একটু চোখটা বন্ধ করে বসে থাকব।’ এভাবেই সাংবাদিকদের বিনীত অনুরোধ করে চোখটা বন্ধ করলেন মাহিয়া মাহি। আলতো করে দুহাতে চোখটা ঢেকে ফেললেন। হালকা ধূসর রঙের মার্জিত সোফায় লাল শাড়িতে মাথা নিচু করে বসে আছেন মাহি; নীরব। সামনে-পেছনে ঠাসা তাজা ফুলে পরিপাটি। জানালার ওপাশে অন্ধকারে মরিচবাতির ঝলক। কী ভাবছেন মাহি? নাকি সবার সামনে আলাদা করে নিজের সঙ্গেই কথা বলছেন তিনি। শোনা যায় না। হয়তো শুনতে দেয় না বিসমিল্লাহ খাঁ সাহেবের সানাই। মাহির চোখটাও দেখা যায় না। বোঝা যায় না, কতটা সামলে নিচ্ছেন নিজেকে। না, আর কিছু ভাবতে দিলেন না। স্তব্ধবাক চোখ দুটো মেলেই দুষ্টুমির হাসি। বললেন, যাক এবার আবার ছবি তুলতে পারেন। চোখ দুটোকে একটু বিশ্রাম দিলাম।
মাত্র কিছুদিন আগেই বিয়ে করেছেন। তখন বউকে নিয়ে অনেক কিছুই বলেছিলেন নিজের অজান্তেই। মাহির প্রেমে পড়লেন কীভাবে? বা তার কোন বিষয়টি ভালো লাগে?
কিন্তু হঠাৎ করে মাহি বা অপুর মধ্যে কি এমন হলো ? কেনইবা এমনটা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দু’জন ?
স্বামীর সাথে নাকি তার মনোমালিন্য চলছে বেশকিছুদিন ধরে।আবার সাংবাদিকদের ফোনও ধরছেন না! ফেসবুকেও নাকি হতাশামূলক স্ট্যাটাস দিচ্ছেন “আমি খুব সহজেই মানুষ চিনতে পারি। কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষটা চিনতেই আমার ভূল হয়ে গেল।” সবকিছু মিলিয়ে নাকি গুঞ্জন আরো বেশি জোরালো হচ্ছে চলচ্চিত্রপাড়ায়!!!
সবশেষে এটাই বলবো চলচ্চিত্রপাড়ায় আরেকটি ডিভোর্সের ঘটনা ঘটুক এটা কোনভাবেই আমাদের কাম্য নয়… গুঞ্জন সত্যি না হলেই খুশি হবো
সূত্র: জনপ্রিয় সিনেম্যাগাজিন ছায়াছন্দ এর এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট
ছোট বেলা থেকেই চঞ্চল ও দূরান্তপনা পাশাপাশি এ গ্রাম থেকে ও গ্রামে বন্ধুদের নিয়ে ছুটে চলাই ছিল তার কাজ । গ্রামে থাকাকালীন সময়ের অধিকাংশ সময়ই নদীর তীরে আড্ডা দিয়ে কাটিয়েছেন। গৌরনদী উপজেলা সদর থেকে ৬ কিলোমিটার প্রত্যন্ত পল্লী ঐতিহ্যবাহী নলচিড়া উনিয়নের বোরাদী গরঙ্গল গ্রামে তার জন্ম। ১৯৮০ সালে পিংলাকাঠ চিপারটাইপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় পাশ করে পিংলাকাঠী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে ভর্তি হন। ১৯৮৬ সালে প্রথম বিভাগে এস,এস,সি পাশ করেন। গ্রামের বন্ধুবান্ধব, সহপাঠ, শিক্ষক ও পারিবারিক সদস্যদের দেয়া তথ্য মতে ছোট বেলা থেকেই মোশারফ করিম অত্যন্ত দুষ্ট প্রকৃতির ও মেধাবী ছাত্র ছিলেন। সব সময় দূরান্তপনা ও আড্ডা দিতেই বেশী পছন্দ করতেন। সোমবার সকালে নলচিড়া ইউনিয়নের বোরাদী গরঙ্গল গ্রামে রওয়ানা হলে পিংলাকাঠী হাইস্কুলের পূর্ব পাশ পর্যন্ত যাওয়ার পরে তারকা মোশারফ করিমের বাড়ি যেতে প্রায় আধা কিলোমিটর পথ বাড়ি দিতে হয়। বাড়ি পর্যন্ত যেতে ওই আধা কিলোমিটার পথ কোন রাস্তা নেই। অন্যের বাড়ির উপর দিয়ে হাটু কর্দমাক্ত পথ বাড়ি দিয়ে বাড়িতে পৌছতেই ঘরের কোনে একটি সিঙ্গেল বাঁশের সাকো পাড় হতে হয়। বাড়িতে পৌছতেই দেখা যায় পুরানো একটি দোতালা টিনের ঘর। বাড়িতে জনমানব শুন্য। দেখলেই বোঝা যায় এ বাড়িতে কেহই থাকেন না। হয়তো বছরের মাঝে মধ্যে দু এক দিন কোন মেহমান রাত যাপন করে থাকেন। মোশারফ করিমের বাড়ির পাশের জুলহাস(৪০) জানান, এ বাড়িতে কেহ থাকেন না। প্রতি বছর ঈদে শামীম খলিফা (মোশারফ করিম) বাড়িতে এসে ১/২ দিন থাকেন এবং জমিয়ে বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিয়ে আনন্দ ফূর্তি করে সময় কাটিয়ে ঢাকায় চলে যান। করিমের প্রতিবেশী ভাবি ফিরোজা বেগম (৬০) বলেন, ও (করিম) প্রতিবছর ঈদ উপলক্ষে বাড়িতে আসেন এবং হৈ হুল্লর করে বন্ধুদের নিয়ে সময় কাটান। গ্রাম ঘুরে দেখেন, এ বাড়িতে থেকে ও বাড়িতে ছুটে সবার খোজ খবর নেন। পুরো গ্রামটি মাতিয়ে রাখেন। তিনি আরো বলেন, শামীম খলিফার সবচেয়ে পছন্দ হচ্ছে আড়িয়াল খাঁর শাখা নদী পালরদী নদীর তীরে আড্ডা দেওয়া ও নদীতে গোসল করা। বাড়িতে এসেই প্রথমইে ছুটে যান শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত নদীর তীরে। গ্রামের লোকজন জানান, শামীম বাড়িতে আসলে যে কয় দিন থাকেন প্রতিদিন শত শত ভক্ত, বন্ধুবান্ধব হিতাকাঙ্খী বাড়িতে ভীড় জমায় কিন্তু শামীম সকলের সঙ্গে সৎ আচরন করে তাদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেন। ধনী গরীব সকলের সঙ্গে সমহারে কোলে টেনে নেন। বিন্দুমাত্র হিংসা বিদ্বেশ নেই। পিংলাকাঠি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক(অবঃ) মো. বজলুর রহমান বলেন, শামীম খলিফা ছোট বেলা থেকেই দুষ্ঠ প্রকৃতির হলেও সে ছিল খুবই মেধাবী। মানব দরদী। আজও সেই ধারা সে ধরে রেখেছেন। করিমের বাড়ির অদূরেই বড় বোন হেলেনুর রহমান নিজ বাড়িতে বাস করেন। ওই বাড়িতে গেলে হেলেনুর রহমান জানান, তারা ৫ ভাই ৫ বোনের মধ্যে শামীম খলিফা (মোশারফ করিম) ৪র্থ। তার বাবা করিম খলিফা ছিলেন একজন পল্লী চিকিৎসক এবং মমতাজ বেগম ছিলেন একজনগৃহীনী। তিনি বলেন, শামীম ছিলেন গ্রামের সেরা দুষ্ঠ, তার পছন্দের একটি দিক ছিল বন্ধুদের নিয়ে স্কুল মাঠে আড্ডা দেওয়া । নদীর তীরে ছুটে চলা। করিমের কাছের বন্ধুরা অনেকেই ঢাকায় বসবাস করেন। সহপাঠি নয় শৈশবের দুষ্ঠামির বন্ধু কৃষক আনোয়ার আকন। আনোয়ার বলেন, শামীম খলিফা(মোশারফ করিম)মোর একজন ভাল বন্ধু, ওরে নিয়ে মুই খুব গর্ব করি। মোর শামীমরে যহন টিভিতে দেহি তহনবুকটা ভইররা যায়।গ্রামের লোকজন ও এলাবাসী জানান, মোশারফ করিম দেশের গর্ব । তার বাড়িতে যাওয়ার কোন রাস্তা বা পথ নেই। সে বাড়িতে আসলে হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ বাড়িতে ভিড় জমায়।
একটা জিনিস কল্পনা করুন,মানুষ নির্মিত কোনো যন্ত্র আমাদের সৌরজগতের সীমানা পেরিয়ে মিল্কওয়ে গ্যালাক্সির বিশালতায় ডানা মেলেছে এবং এখনো সেটি তার ভ্রমণ অব্যাহত রেখেছে।ব্যাপারটি খুবই রোমাঞ্চকর না?? আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে ভয়েজার ১ এই কাজটি ২০১২ সালেই সম্পন্ন করে ফেলেছে!! ২০১৮ পর্যন্ত এটি প্রায় ২১ বিলিয়ন কিলোমিটার বা ১৩ বিলিয়ন মাইল দুরত্ব পাড়ি দিয়েছে এবং এখনো সেকেন্ড প্রায় ঘন্টায় ৬০ হাজার কিলোমিটার বেগে ছুটছে। আর এই তের বিলিয়ন মাইল দুরত্ব অতিক্রম করতে সময় লেগেছে কত জানেন?? প্রায় ৪০ বছর ছয় মাস!! সেই ১৯৯৭ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করে ভয়েজার ১ এবং এর যমজ ভয়েজার ২ রওনা দেয় এর ষোল দিন আগে।কিন্তু দুরত্বের দিক দিয়ে এটি বাকি সবাইকে ছাপিয়ে যায় এবং মানুষ নির্মিত প্রথম বস্তু হিসেবে সৌরজগতের সীমানা পার করতে সক্ষম হয় এবং এটি এখন পর্যন্ত মানুষ নির্মিত সবচেয়ে দুরতম বস্তুও বটে! চলুন জেনে নেওয়া যাক এই এক্সট্রা অর্ডিনারি যন্ত্রের এক্সট্রা অর্ডিনারি ভ্রমণের সংক্ষিপ্ত গল্প-
উদ্যেশ্য ও যাত্রা: ভয়েজার মিশনের সম্পুর্ন দায়িত্ব পালন করে নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি।প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল শনি এবং বৃহস্পতি গ্রহেকে পর্যবেক্ষণ করা। ভয়েজার ২ বাড়তি হিসেবে ইউরেনাস ও নেপচুনকেও অতিক্রম করতে সমর্থ হয়।এটি পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের কাছে গ্রহগুলোর কিছু দুর্দান্ত ছবি এবং ভিডিও পাঠায়। ভয়েজার ১কে তৈরি করা হয়েছিলো আরো বেশিই অ্যাডভান্স করে। সেটি সৌরজগতে তার সকল লক্ষ্য পুরন করে এগিয়ে যায় আরো বেশি দুরে। ২০১২ এর আগস্টে ভয়েজার এক সৌরজগতের সীমানা অতিক্রম করে এবং ঐতিহাসিক ইন্টারস্টেলার জার্নি শুরু করে। এতসব অর্জন কিন্তু কয়েকদিনেই হয়নি, প্রায় ৪০ বছরের যাত্রায় এসব সম্ভব হয়েছে। এখন নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগতেই পারে যে এতগুলো বছরে ভয়েজার পর্যাপ্ত জ্বালানি পেল কই?? কিভাবেই বা এতগুলো পথ পাড়ি দিল? তাই আগেই বলে রাখি এটি পরিচালিত হয় পারমাণবিক শক্তির দ্বারা। এর ভিতরে রাখা আছে তেজস্ক্রিয় প্লুটোনিয়াম, এবং এখনো এতে প্রায় ৭০ পার্স্টেন্টের মতো প্লুটোনিয়াম অবশিষ্ট আছে। তো আমরা এর প্রাথমিক যাত্রা সম্পর্কে জানবো এখন-
চিত্র: টাইটান IIIE রকেট দ্বারা ভয়েজার ১ এর উৎক্ষেপন।
ভয়েজার ১ উৎক্ষেপন করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের কেপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে। ৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ সালে। ব্যাবহৃত রকেটটি ছিল একটি Titan IIIE এবং এটি পরিচালিত হয় নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি দ্বারা। পাইয়োনিয়ার ১০ নামের আরেকটি প্রোব আগে পাঠানো হয়েছিলো।পাইয়োনিয়ার থেকে প্রাপ্ত তথ্যসমুহ থেকে বিজ্ঞানীরা ভয়েজার মিশনটি আরো নিখুঁত করে গড়ে তোলেন।
গঠন: ভয়েজার তখনকার সময়ের সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তির দ্বারা তৈরি করা হয়েছিলো, যদিও বর্তমান প্রযুক্তির থেকে এটি কয়েকগুন পিছিয়ে রয়েছে।
চিত্র:ভয়েজার ১ এর মুল অংশগুলো।
এর আকৃতি অনেকটা UFO এর মতো। উপরে আছে একটি বড় অ্যান্টেনা। একপাশে ক্যামেরা এবং অন্যপাশে শক্তি উৎপাদনকারি জেনারেটর যা তেজস্ক্রিয় প্লুটোনিয়াম থেকে শক্তি উৎপাদন করে। তারার অবস্থান এবং মহাজাগতিক রশ্মি চিহ্নিত করার জন্য এতে কিছু সেন্সর রয়েছে তবে তা খুবই পুরনো প্রযুক্তির। ভয়েজার ১ এ আরো যেসব অবাক করা জিনিস আছে তা হলো-
১। পৃথিবীর ১১৬টি ছবি। যদি কোনদিন এটি অন্যকোন সোলার সিস্টেমে বসবাসযোগ্য কোনো গ্রহ এবং এলিয়েন খুজে পায় তবে তারা যেন জানতে পারে যে তারাই মহাবিশ্বে একমাত্র প্রানি নয়!!
২। একটি স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া সিডিতে রেকর্ড করা বাচ্চা মেয়ের কন্ঠে রেকর্ড করা বাক্য যা বলে-Hello From the Children of Planet Earth.আরো আছে পৃথিবীর মোট ৬০টি ভাষায় রেকর্ড করা শুভেচ্ছা বানি এবং বিভিন্ন ধরনের মানুষের শব্দ। দুইটা ভয়েজার প্রোবেই এই সিডি সংরক্ষিত আছে।
৩। পৃথিবী থেকে রেকর্ড করা বিভিন্ন প্রাকৃতিক শব্দ এবং পৃথিবীতে আসার নির্দেশনা! চিত্র:স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো একটি কপার সিডি যাতে পৃথিবীর যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষিত আছে।
ভ্রমণের টাইমলাইন:
৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৭:ভয়েজার ১ এর যাত্রা শুরু। এর ১৬ দিন আগে রওনা দেয় ভয়েজার ২। দুটো যানই এখন সৌরজগতের বাইরে।
জানুয়ারি ১৯৭৯: ভয়েজার ১ বৃহস্পতি প্রদক্ষিন করে। বৃহস্পতি গ্রহের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ছবি এটি পৃথিবীতে পাঠাতে সক্ষম হয়। বৃহস্পতি গ্রহে ঝড়ের ছবি এবং ভিডিও পাঠায়। যখন এটি বৃহস্পতির একদম কাছে থাকে তখন পৃথিবী থেকে এর দুরত্ব প্রায় দুই লাখ মাইল।
নভেম্বর ১৯৮০: দুটো প্রোবই বৃহস্পতির মহাকর্ষ অতিক্রম করে শনির দিকে এগিয়ে যেতে সমর্থ হয়।এই সময়ে ভয়েজার ১ শনির কাছাকাছি অবস্থান করে। এসময় এটি শনির রিংয়ের গঠন সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের ধারনা দেয় এবং এর রিমোট সেন্সরগুলো শনির পৃষ্ঠ এবং গ্যাস জায়ান্ট টাইটান(শনির একটি উপগ্রহ) সম্পর্কে গবেষণা করতে থাকে।
চিত্র:ভয়েজার ১ এর তোলা শনি গ্রহের ছবি।
১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ এ ভয়েজার এক পাইওনিয়ার ১০ কে অতিক্রম করে এবং সবচেয়ে দুরবর্তী মানুষ নির্মিত বস্তু হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে যায় এবং তখনও সেটি প্রতি সেকেন্ডে সতেরো কিলোমিটার বেগে যাত্রা অব্যাহত রাখে।
চিত্র:ভয়েজার ২ এর তোলা নেপচুনের ছবি।
২০১২ এর শেষের দিকে ভয়েজারের চারপাশের আবহাওয়াতে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে থাকে। ২০১৩ এর মার্চে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেন যে এটি আমাদের সৌরজগতের সীমানা অতিক্রম করে ফেলেছে।
চিত্র:ভয়েজার এবং সৌরজগতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য প্রোব।
সেপ্টেম্বর ২০১২ তে নাসা নিশ্চিত করে যে এটি ইন্টারস্টেলার মিডিয়ামে প্রবেশ করেছে। ইন্টারস্টেলার মিডিয়াম হলো দুইটি নক্ষত্রের মধ্যেকার পদার্থ এবং ফাঁকা জায়গা।
ভবিষ্যত: আসলে ভয়েজারের ভবিষ্যত সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু বলা যায় না। সৌরজগত পাড়ি দেয়ার পর এটি তার নিজ ইচ্ছামতো যেকোনো দিকেই যেতে পারে। এর ইঞ্জিনগুলো এখনও চালু আছে। তবে সবগুলো ক্যামেরা বন্ধ করতে হয়েছে। এটি হয়তো আরো দুই তিন বছর নাসার কাছে তথ্য প্রেরন করতে পারবে। ২০২৫ সাথে এর জ্বালানি সম্পুর্ন শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু এর ভ্রমণ অব্যাহত থাকবে। যেহেতু মহাকাশে কোনো বাঁধার সম্মুখীন হবে না।
তাছাড়া কোনো ধরনের জোতিস্ক বা মহাজাগতিক কনার সাথে এর সংঘর্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই এটি নির্দ্বিধায় এগি যেতে থাকবে অনন্তকাল পর্যন্ত। এটি এখন যেই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে সেই গতিতে আমাদের নিকটবর্তী সোলার সিস্টেম প্রক্সিমা সেন্চুরাইতে পৌছতেও এর সময় লাগবে প্রায় ৭৪৪০০ বছর!!!
ভয়েজার ১ সম্পর্কিত আরো কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নগুলো নাসার সায়েন্টিস্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারদের করা হয়েছিলো।
১। ভয়েজার কি এখনো পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের কাছে ছবি তুলে পাঠাতে সক্ষম?
না!কারন সেই ১৯৯০ সালেই এর ক্যামেরাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়।
২। কেন সক্ষম নয়?
বিভিন্ন নক্ষত্র থেকে আসা আধানযুক্ত কনাগুলো সনাক্ত করার জন্য পর্যাপ্ত পাওয়ার এবং মেমোরি রাখার জন্য এর ক্যামেরাগুলো ছবি তোলা বন্ধ করে দেয়।
৩। ভয়েজার ১ থেকে একটি সিগন্যাল পৃথিবীতে আসতে কতক্ষণ সময় লাগে??
প্রায় ১৭ ঘন্টা!!যদিও রেডিও সিগন্যাল আলোর গতিতে ভ্রমণ করে।
৪। কবে নাগাদ ভয়েজারের পাওয়ার পুরোপুরি শেষ হবে?
২০২০ সাল পর্যন্ত এর বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতিগুলো চালিয়ে রাখা যাবে। ২০২৫ সাল নাগাদ এর সবগুলো যন্ত্র সম্পুর্ন বন্ধ হবে।
৫। যাত্রাপথে ভয়েজারের গতির কি কোনো পরিবর্তন হবে?
না! এটি বর্তমানে যেই গতিতে আছে চিরতরে এই গতিতেই এগিয়ে যেতে থাকবে।
৬। ভয়েজারের প্রসেসর এবং কম্পিউটারের সাথে বর্তমানের প্রযুক্তির সাথে তুলনাটা কেমন দাড়াবে?
ভয়েজারের প্রযুক্তি থেকে বর্তমানের প্রযুক্তি প্রায় দুই লাখ সত্তর হাজার গুন উন্নত।
ভয়েজার সম্পর্কে আরো কিছু অজানা তথ্য
১। এর ভিতরে যেই মেমোরি রাখা আছে তার সাইজ কত জানেন?মাত্র ৬১ মেগাবাইট!!
২। ভয়েজারের ক্যামেরাগুলো এতই সার্প যে এটি প্রায় আধা মাইল দুর থেকে একটা ম্যাগাজিনের শিরোনাম স্পষ্ট পড়তে পারবে!!
৩। ভয়েজার ১ প্রায় ৬৫০০০ আলাদা যন্ত্রের কম্বিনেশন!!!
৪। ভয়েজার ১ একদিনে প্রায় ১ মিলিয়ন মাইল পথ অতিক্রম করে।
HSC & Alim Result 2018 | এইচ এস সি এবং আলিম পরীক্ষার ফলাফল ২০১৮
এইচ এস সি এবং আলিম পরীক্ষার ফলাফল HSC Result 2018 আজ ১৯ জুলাই প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে hsc result 2018 ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করা হয়। এরপর দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী। দুপুর ১:৩০ মিনিটের পর থেকে পরীক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবে।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে এবছর পাসের হার ৬২ দশমিক ৭৩ শতাংশ
মোট অংশগ্রহনকারী পরীক্ষার্থী: ১৩,১১,৪৫৭
মোট পাস করেছে আট লাখ ৫৮ হাজার ১০১ জন। এর মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৯ হাজার ২৬২ জন।
মাদ্রাসা বোর্ডে অর্থাৎ আলিমে এবার পাস করেছেন ৭৬ হাজার ৯৩২ জন শিক্ষার্থী, যা গড়ে ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী।
কারিগরী শিক্ষা বোর্ডে অর্থাৎ ভোকেশনালে এবার পাস করেছেন ৮৯ হাজার ৮৯ জন, যা গড়ে ৭৫ দশমিক ৫০ শতাংশ। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৫৬ জন শিক্ষার্থী পেয়েছেন জিপিএ-৫।
অনলাইনে শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd এ দেশের সকল বোর্ড এর ফলাফল একযোগে প্রকাশ করে থাকে। কিন্তু ওইদিন সারা দেশ থেকে একযোগে ঐ সাইটে ফলাফল দেখার চেস্টা করার ফলে অনলাইনে ফলাফল জানা অনেক কস্টসাধ্য হয়ে পড়ে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই সবার বিকল্প পদ্ধতি খোঁজার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। আপনারা অনেকেরই হয়তো জানা নেই ঐ ওয়েবসাইটের পাশাপাশি বাংলাদেশের সব শিক্ষা বোর্ড তাঁদের নিজস্ব ওয়েব-সাইটেও ফলাফল প্রকাশ করে থাকে। সেখান থেকে অপেক্ষাকৃত সহজে ফলাফল জানা যায়। আপনাদের সুবিধার্থে সকল বোর্ডের ফলাফল দেখার জন্য তাদের ওয়েবসাইটের লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলোঃ
বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা। ডাস্টবিন থেকে এক শিশুকন্যাকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন বলিউড অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। পরিত্যক্ত সেই শিশুটিকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। জন্মের পরেই যে শিশুটিকে তার নিজের বাবা-মা পরিত্যাগ করেছিল, সেই ছোট্ট মেয়েটি ঠাঁই পায় মিঠুনের কোলে। তার নাম দেওয়া হয় দিশানী।
কোনওদিন নিজের তিন ছেলের থেকে দিশানীকে আলাদা করে দেখেননি মিঠুন বা তার পরিবারের অন্য কোনও সদস্য। সেদিনের ছোট্ট মেয়েটি বড় হয়ে গেছে। ইনস্টাগ্রামে তার গ্ল্যামারাস লুক ইতোমধ্যে শোরগোল ফেলে দিয়েছে। জানা গেছে, বলিউডেও পা রাখতে চলেছে মিঠুনের কুড়িয়ে পাওয়া সেই মেয়ে।
Best Baby Dolls:Children are an important part of our life. All parents are trying hard to take care of their children. All parents are trying hard to take care of their children. They want them to grow up and live a happy life. They are keen to educate them and make them acquire a lot of experience that would be useful for them when they become adults.
Baby dolls are perhaps the most popular toys for kids and there are many good reasons for this. Apart from the development of the child as a whole and gender identity, the basic social skill is also learned. So here you will find some example of toys that will help you bring your children and entertain them at the same time.
The WellieWishers are a sweet and silly group of girls who each have the same big, bright wish: to be a good friend. Willa has a love for animals. She’s sure to be the first one up a tree—and the last to turn away a furry friend. This 14.5″ (36.8 cm) doll is sized just right for younger girls. She has hazel eyes and strawberry-blond hair in long pigtails. Plastic/vinyl. Includes a hedgehog tee and coordinating skirt, a bunny-ear headband, underwear, and wellie boots.
Winner of a 2016 National Parenting Product Award.
Winner of the 2016 Oppenheim Toy Portfolio Gold Award.
Named one of the Best Toys of 2016 by Parents Magazine.
It is number one doll to babies. It is distinct in its variety. So if you have different ones of this doll, you will find that every one of them is unique. They have different shapes and themes. It is described as the fashionable one.
৯০তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের মঞ্চে সেরার সেরা ছবি হলো ‘দ্য শেপ অব ওয়াটার’। সেরা অভিনেতা হলেন ‘ডার্কেস্ট আওয়ার’ তারকা গ্যারি ওল্ডম্যান। লস অ্যাঞ্জেলসে এ দিন অনুষ্ঠানের পরিচালনা করেন জিমি কিমেল। সবমিলিয়ে কারা কোন পুরস্কার পেলেন তা দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮ : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নতুন সার্কুলার প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সকল নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আমাদের বাংলা সাইবার সাইটে সবার আগে প্রকাশ হয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে আমাদের এই একই পোস্টে চোখ রাখুন।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮
সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018
আগামী ২০ জানুয়ারি ২০১৯ হতে ১৩ জুন ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারিত সেনানিবাসে সৈনিক পদে লোক ভর্তি কার্যক্রমে অনুষ্ঠিত হবে, বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখন।
আবেদনের সময়সীমা: এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন শুরু হবে ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ এবং শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
পদের নাম: সাধারণ ট্রেড (জিডি) – পুরুষ ও মহিলা শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে। বয়স: ২৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ১৭ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
পদের নাম: কারিগরি ট্রেড – পুরুষ শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে। বয়স: ২৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ১৭ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
শারীরিক যোগ্যতা : পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১.৬৮ মিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি), ওজন ৪৯.৯০ কেজি (১১০ পাউন্ড), বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি), প্রসারণ অবস্থায় ০.৮১ মিটার (৩২ ইঞ্চি) থাকতে হবে। মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১.৬০ মিটার (৫ ফুট ৩ ইঞ্চি), ওজন ৪৭ কেজি (১০৩ পাউন্ড), বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ০.৭১ মিটার (২৮ ইঞ্চি), প্রসারণ অবস্থায় ০.৭৬ মিটার (৩০ ইঞ্চি) থাকতে হবে।
আবেদন পক্রিয়া: প্রার্থীকে টেলিটক সিমের মাধ্যমে ২টি আলাদা আলাদা এসএমএস পাঠিয়ে আবেদন করতে হবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
১ম এসএমএস: SAINIK <space>এসএসসি বোর্ড এর প্রথম ৩ অক্ষর<space>পাশের সাল<space> জেলার কোড. লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ এই নাম্বারে।
এসএমএস প্রেরণকৃত প্রার্থী যোগ্য হলে তাকে একটি পিন নাম্বার এসএমএসের মাধ্যমে প্রেরণ করা হবে। এই পিন নাম্বার দিয়ে পুণরায় প্রার্থীকে এসএমএস পাঠাতে হবে। এবার এসএমএস করার সময় ২০০ টাকা কাটা হবে। ২য় এসএমএস যেভাবে করবেন:
২য় এসএমএস: SAINIK<space>YES<space>PIN NUMBER<space>প্রার্থীর নাম্বার. লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ এই নাম্বারে।
দ্বিতীয় এসএমএস প্রেরণের পর প্রার্থীকে একটি USER ID ও Password দেয়া হবে এই USER ID ও Password দিয়ে প্রার্থীকে http://sainik.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে লগইন করে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
নোট: মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে SAINIK এর পরিবর্তে FSAINIK টাইপ করে এসএমএস প্রেরণ করতে হবে।
ইন্টারপ্রেটার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী । তবে পদটিতে মোট কতজন নিয়োগ দেওয়া হবে উল্লেখ করা হয়নি। নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ইন্টারপ্রেটার
শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীদের কমপক্ষে স্নাতক অথবা সমমানের যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে। উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন ফরাসি ভাষায় পারদর্শী প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন বিজ্ঞপ্তিতে
সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
আগামী মে মাস ২০১৮ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে নিয়োগ শুরু হবে বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখন।
সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০১৮
এম ও ডি সি’ তে সৈনিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
এএফএনএস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮
Armed Forces Nursing Service Circular