প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ বৃহস্পতিবার

৬ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ পরীক্ষার চূড়ান্ত  ফল প্রকাশের সময় নির্ধারণ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ পরীক্ষার ফল তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৬ সেপ্টেম্বর এ ফল প্রকাশ করা হতে পারে। এই মাসের মধ্যেই শিক্ষকদের যোগদান কার্যক্রম শেষ করা হবে।

২,৫৬১ জনকে নিয়োগ দেবে টিএমএসএস – TMSS job circular 2018

TMSS job circular 2018 টিএমএসএস জাতীয় পর্যায়ের একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ঠেংগামারা মহিলা সবুজ সংস্থায় (টিএমএসএস) ক্ষুদ্রঋণ ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ২০টি পদে ২,৫৬১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। পদগুলোতে নারী ও পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল। bd job today

TMSS job circular 2018

ASA NGO Job Circular 2018 – Apply Here | Bdjobs News

ASA NGO job circular 2018 has been published by the authority. It’s a great opportunity for unemployed people. ASA is the most valuable NGO of Bangladesh. To get the job chances in ASA, anyone can take this opportunity. To get ASA job circular 2018 related all information, you can visit our website that is www.Banglacyber.comASA is giving to people for exciting career opportunities by this NGO. ASA think that young and energetic people are the key to success in this non-government sector.

Check ASA NGO Recent All job Circular Posted On BD jobs here

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর করা হচ্ছে

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর জন্য  বেশ কয়েক বছর ধরে আন্দোলন করে আসছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এসে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়তে পারে। আমরা পারস্পরিক আলোচনা করছি, বাড়ানো হতে পারে। তিনি আরও জানান, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর বিষয়টিকে সরকার ইতিবাচত হিসেবে নিয়েছে।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে ঢোকার বয়সসীমা ৩০ বছর, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২। দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়া, উচ্চশিক্ষার হার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেশনজট, গড় আয়ু বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে চাকরিপ্রত্যাশীরা দীর্ঘদিন ধরে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবি জানিয়ে আসছেন।

চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করে আসা শিক্ষার্থীরা বলছেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছরই করতে হবে। চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধির দাবিতে গড়ে ওঠা সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় দাস  বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩২ করলেও তাঁদের আন্দোলন চলবে। কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে এটা সঠিক হচ্ছে বলে তাঁরা মনে করছেন না। ২০১১ সালে চাকরিতে অবসরের বয়স বৃদ্ধির সময় প্রবেশের বয়স ৩২ করলে তখন ঠিক ছিল। এখন ৩৫ বছর করতে হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বা তার বেশি। এ ছাড়া বাংলাদেশেও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স ৩৫ করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯১ সালের আগে দেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ছিল ২৭ বছর। ১৯৯১ সালের জুলাই মাসে সেটা বাড়িয়ে করা হয় ৩০ বছর। এরপর ২০১১ সালের ডিসেম্বরে সরকারি চাকরিতে সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়। এরপর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স এক বছর বাড়িয়ে ৬০ বছর করা হয়।

অবসরের বয়স বাড়ানোর কারণে সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা কমে যায়। ফলে চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পাওয়ার পথ সংকুচিত হয়। পাশাপাশি একদিকে চাকরিতে তীব্র প্রতিযোগিতা, আরেক দিকে শিক্ষাজীবন শেষ করে চাকরি পেতেও অনেকের দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এ জন্য অবসরের বয়স বাড়ানোর পর থেকেই চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনে নামেন একদল শিক্ষার্থী। তাঁরা মানববন্ধন, অনশনসহ বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি পালন করে আসছেন। দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই দাবি আরও জোরালো হয়। জাতীয় সংসদেও বিষয়টি আলোচনা হয়। কিন্তু সরকার তাতে সাড়া দিচ্ছিল না। এর মধ্যে গত জুনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২৯ তম সভায় সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করার সুপারিশ করা হয়। এর আগে কমিটির ২১ তম সভায় ৩২ বছর করার সুপারিশ করা হয়েছিল।

সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে বিজিট করুন।

আরও পড়ুন– বাংলাদেশ বেতার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি – Betar Job Circular 2018

 আরও পড়ুন– খাদ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ পরীক্ষার MCQ Test Math – কুইজ

মার্কিন দূতাবাসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি – Us Embassy Dhaka Job Circular

ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কালচারাল অ্যাফেয়ার্স অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে এই নিয়োগ দেওয়া হবে।

যোগ্যতা কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, সাংবাদিকতা অথবা বাণিজ্য থেকে স্নাতক পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন পদটিতে। সংশ্লিষ্ট  কাজে ন্যূনতম চার বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রার্থীদের বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগে লেভেল-৪ দক্ষতা থাকতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া আগ্রহী প্রার্থীরা মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটে  আবেদন ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের সময়সীমা আগামী ৬ সেপ্টেম্বর-২০১৮ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

বিস্তারিত জানতে মার্কিন দূতাবাস প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :

মাদার তেরেসা: মানবসেবায় অনন্যপ্রাণ এক নারীর কথা

কোনো প্রাপ্তির আশা না করে সারাটা জীবন কি দরিদ্রদের ভাগ্যের উন্নয়নে কাটিয়ে দেওয়া যায়? যায় নিশ্চয়ই- অন্তত মাদার তেরেসা এমনই জীবন কাটিয়েছেন। আজ তার জন্মদিন। আলবেনিয় বংশদ্ভুত এই মহীয়সী নারী ১৯১০ সালের ২৬ অগাস্ট জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম আনিয়েজ গঞ্জে বয়াজিউ।

মাত্র আট বছর বয়সেই তিনি তার বাবাকে হারান। মা-ই বড় করেছেন তাকে, দিয়েছেন ধর্মীয় শিক্ষা। ছোটবেলায় মিশনারিদের জীবন ও কাজকর্মের গল্প শুনতে বড়োই ভালবাসতেন তেরেসা। ১২ বছর বয়সে তিনি ধর্মীয় জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে একজন মিশনারি হিসেবে যোগ দেন একটি সংস্থায়। মায়ের সাথে আর তার কোনোদিন দেখা হয়নি।

ভারতে প্রথম আসেন তিনি ১৯ বছর বয়সে, ১৯২৯ সালে। বিভিন্ন সেবা দানকারী সংস্থা এবং মিশনারীতে কাজ করে যেতে থাকেন তিনি। একসময় দরিদ্রদের স্কুলে শিক্ষকতাও করেছেন। স্কুলে পড়াতে তার ভাল লাগলেও কলকাতার দারিদ্র্যে তিনি ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়ে উঠতে লাগলেন। ঐ সময় এক দূর্ভিক্ষে শহরে নেমে আসে অবর্ণনীয় দুঃখ আর মৃত্যু, ১৯৪৬ সালে ভারত বিভক্তির আগে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় বহু মানুষ মারা যায়। এই সব ঘটনা তেরেসার মনে গভীর প্রভাব ফেলে।

১৯৪৮ সাল থেকে তিনি পোশাক হিসেবে নীল পারের সাদা সুতির কাপড় পরা শুরু করেন। এ সময় তিনি ভারতীয় নাগরিকত্ব গ্রহণ করে বস্তি এলাকায় কাজ শুরু করেন। প্রথমে একটি ছোট স্কুল স্থাপনের মাধ্যমে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ক্ষুধার্ত ও নিঃস্বদের ডাকে সাড়া দিতে শুরু করেন, তাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে থাকেন। প্রথম দিকের এই দিনগুলো তার জন্য বেশ কষ্টকর ছিল। এ নিয়ে ডায়রিতে অনেক কিছুই লিখেছেন তেরেসা। সে সময় তার হাতে কোন অর্থ ছিল না। গরীব এবং অনাহারীদের খাবার ও আবাসনের অর্থ জোগাড়ের জন্য তাকে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতো, ধনী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে হতো। এসব কাজ করতে গিয়ে অনেক সময়ই হতাশা, সন্দেহ ও একাকিত্ব বোধ করেছেন।

১৯৫২ সালে মাদার তেরেসা কলকাতা নগর কর্তৃপক্ষের দেয়া জমিতে মুমূর্ষুদের জন্য প্রথম আশ্রয় ও সেবা কেন্দ্র গড়ে তোলেন। এই কেন্দ্রে যারা আশ্রয়ের জন্য আসতেন তাদেরকে চিকিৎসা সুবিধা দেয়া হতো এবং সম্মানের সাথে মৃত্যুবরণের সুযোগ করে দেয়া হয়। মুসলিমদেরকে কুরআন পড়তে দেয়া হতো, হিন্দুদের গঙ্গার জলের সুবিধা দেয়া হতো আর ক্যাথলিকদের প্রদান করা হতো লাস্ট রাইটের সুবিধা। এর কিছুদিনের মধ্যেই তেরেসা কুষ্ঠরোগে আক্রান্তদের জন্য একটি সেবা কেন্দ্র খোলেন যার নাম দেয়া হয় শান্তি নগর। এছাড়া মিশনারিস অফ চ্যারিটির উদ্যোগে কলকাতার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেশ কিছু কুষ্ঠরোগ চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এই কেন্দ্রগুলোতে ঔষধ, ব্যান্ডেজ ও খাদ্য সুবিধা দেয়া হয়। তেরেসা শিশুদের জন্য একটি আলাদা হোম তৈরির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এই অনুভূতি থেকেই ১৯৫৫ সালে নির্মল শিশু ভবন স্থাপন করেন। এই ভবন ছিল এতিম ও বসতিহীন শিশুদের জন্য এক ধরণের স্বর্গ।

১৯৭৯ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। ১৯৮০ সালে তাকে দেওয়া হয় ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘ভারতরত্ন’। ১৯৯৭ সালে যখন তার মৃত্যু হয় তখন মাদার তেরেসার মিশনারিস অফ চ্যারিটিতে সিস্টারের সংখ্যা ছিল চার হাজার, এর সাথে ৩০০ জন ব্রাদারহুড সদস্য ছিলেন আর স্বেচ্ছাসেবীর সংখ্যা ছিল ১ লাখের উপর। পৃথিবীর ১২৩টি দেশে মোট ৬১০টি মিশনের মাধ্যমে চ্যারিটির কাজ পরিচালিত হচ্ছিল। এসব মিশনের মধ্যে ছিল এইড্‌স, কুষ্ঠরোগ ও যক্ষ্মা রোগে আক্রান্তদের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্র, শিশু ও পরিবার পরামর্শ কেন্দ্র, এতিমখানা ও বিদ্যালয়।

‘মাদার তেরেসা’ আজীবন আমাদের মনুষ্যত্ব শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন ‘আমি সৃষ্টিকর্তার পেন্সিলের মতো, এই পেন্সিল দিয়ে চিরদিন আমি মানুষকে ভালোবাসার গল্প লিখে যাবো’। আমরা হয়তো কেউই মাদার তেরেসা হতে পারবোনা তবে তার দেখানো পথে কিছুটাতো চলতে পারবো…

লেকখ : Rumel M S Pir

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্যবিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট-এর ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির নিয়ম এবং ভর্তির পরীক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচে প্রদত্ত ভর্তি বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন।

আবেদন শুরুঃ ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৮

আবেদন শেষঃ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮

ভর্তি পরীক্ষাঃ ১৩ অক্টোবর ২০১৮ সকাল ৯ঃ৩০ A Unit এবং দুপুর ২ঃ৩০ B  Unit

ইউনিট পরিচিতি

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি ইউনিট রয়েছে-একটি A ইউনিট অন্যটি B ইউনিট ।

A ইউনিট

বিজ্ঞান,মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের জন্য
      B ইউনিট শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের জন্য

B ইউনিট কে আবার দুটি সাবগ্রুপে ভাগ করা হয়েছে

B1 ইউনিট সকল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় এর জন্য।
B2 ইউনিট আর্কিটেকচার এর জন্য।
  • কেউ চাইলে শুধু বি -১ এ এক্সাম দিতে পারবে কিংবা চাইলে বি-২ সহ এক্সাম দিতে পারবে।
  • ডিপ্লোমা পাস করা শিক্ষার্থী রা এক্সাম দিতে পারবে |

ফরমের মূল্য

A ইউনিট ৮০০ টাকা
B1 ইউনিট ৮০০ টাকা
B2 ইউনিট ৯০০ টাকা

আবেদনের যোগ্যতা

  1.  SSC/সমমান পাশ করতে হবেঃ ২০১৫ বা ২০১৭
  2. HSC/সমমান পাশ করতে হবেঃ ২০১৭ বা ২০১৮
A ইউনিট A ইউনিটের জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই- এসএসসি ও এইচএসসি পরিক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০সহ মোট ৬.৫ থাকতে হবে।
B ইউনিট B ইউনিটের জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই- এসএসসি ও এইচএসসি পরিক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ৩.০সহ মোট ৭.০ থাকতে হবে।
  • বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশকৃত শিক্ষার্থীরা A ও B দুইটি ইউনি্টেই আবেদন করতে পারবেন।

আসন সংখ্যা

 ইউনিট আসন সংখ্যা
A ইউনিট মানবিক- ৩১০
বিজ্ঞান-২২০
বাণিজ্য- ৮৩

A ইউনিটে মোট আসন ৬১৩ টি

B1 ইউনিট ৯৫০
B2 ইউনিট ৪০

B ইউনিটে মোট আসন ৯৯০ টি

সংরক্ষিত আসন

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ২৮
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ২৮
প্রতিবন্ধী ১৪
পোষ্য ১৬
বিকেএসপি
মোট ১০০

পরীক্ষার মানবন্টন

A ইউনিট

বিভাগ

পরীক্ষার বিষয়

সময়

বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ইংরেজি-২০

বাংলা-১০

পদার্থবিজ্ঞান-১০

গণিত/জীববিজ্ঞান-১০

রসায়ন-১০

বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি-১০

১ ঘন্টা ৩০ মিনিট
লিখিত পরীক্ষা -৭০

রেজাল্টঃSSC+HSC=১৫+১৫=৩০

সর্বমোট -১০০
মানবিক বিভাগের জন্য ইংরেজি ২০

বাংলা ১০

মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত-১০

অর্থনীতি, পৌরনীতি, যুক্তিবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ, ইতিহাস ও ইসলামের ইতিহাস, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়-৩০

১ ঘন্টা ৩০ মিনিট
লিখিত পরীক্ষা -৭০

রেজাল্টঃSSC+HSC=১৫+১৫=৩০

সর্বমোট -১০০
বাণিজ্য বিভাগের জন্য ইংরেজি-২০

বাংলা-১০

মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত-১০

হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক প্রসংগ-৩০

১ ঘন্টা ৩০ মিনিট
লিখিত পরীক্ষা -৭০

রেজাল্টঃSSC+HSC=১৫+১৫=৩০

সর্বমোট -১০০

B ইউনিট

ইউনিট

পরীক্ষার বিষয়

সময়

B1 ইউনিট ইংরেজি -১০

পদার্থ- ২০

রসায়ন -২০

গণিত -২০

১ ঘন্টা ৩০ মিনিট
লিখিত পরীক্ষা=৭০

রেজাল্টঃSSC+HSC=১৫+১৫=৩০

সর্বমোট = ১০০
B2 ইউনিট ইংরেজি -১০

পদার্থ- ২০

রসায়ন -২০

গণিত -২০

ড্রইং ও স্থাপত্য বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান-৩০

১ ঘন্টা ৩০ মিনিট+ ১ ঘন্টা=২ঘন্টা ৩০ মিনিট
সর্বমোট = ১০০

SUST Admission Circular


প্রস্ততির ক্ষেত্রে করণীয় : প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য আলাদা করে কিছু প্রস্তুতি নিতে হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রেও তোমাকে আলাদা কিছু বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে। শাবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষার জন্য তুমি কিভাবে প্রস্তুতি নিবে সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হল।

পদার্থ, রসায়ন এবং ম্যাথ এর সূত্রের জন্য আলাদা আলাদা নোট তৈরি  করতে হবে । এই নোটটিতে অধ্যায়ভিত্তিক ছোট-বড়, জানা-অজানা সকল সূত্র থাকতে হবে। যেন পরীক্ষার আগে বা যেকোন প্রয়োজনে তুমি সহজে দেখে নিতে পার।সূত্রগুলো থেকে কীভাবে ম্যাথ আসতে পারে তা ভাবো।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে তোমাকে  গণিতে সিদ্ধহস্ত হতে হবে। গণিতে ভাল প্রস্তুতি এর জন্য বিগত দশ বছরের প্রশ্ন দেখার পাশাপাশি মূল বইয়ের ম্যাথ Step by step প্রতিটাই করার পাশাপাশি কৌশলগুলোও মনে রাখতে হবে।এছাড়া বিগত ৬-৭ বছরের সব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন সলভ করতে হবে । কখনই কোন বিষয় না বুঝে এড়িয়ে যাবে না।

এই গ্রুপের রক্ত বিশ্বের মাত্র ৪০ জনের শরীরে আছে!

যাদের শরীরের রক্ত নেগেটিভ গ্রুপের , বিপদের সময় তাঁদের রক্ত খুঁজে পেতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় আত্মীয়-পরিজনদের। এই যেমন এবি নেগেটিভ (AB-), ও নেগেটিভ (O-), বি নেগেটিভ (B-) ইত্যাদি।

কিন্তু এমন কোনও রক্তের গ্রুপের কথা কী জানেন, যে গ্রুপের মানুষের সংখ্যা পৃথিবীতে শুধুমাত্র ৪০ জন। অবিশ্বাস্য হলেও এটিই বিশ্বের বিরলতম রক্তের গ্রুপ। রক্তের এই গ্রুপ ‘গোল্ডেন ব্লাড’ নামে পরিচিত।

বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮

শিক্ষা মন্ত্রণালয়াধীন বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) এবং এর আওতাধীন Upazila ICT Training and Resource Center for Education (UITRCE)  এর জন্য জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ১২টি পদে মোট ৪০ জনকে নিয়োগ দিবে।  পদগুলোতে নারী ও পুরুষ উভয়ই প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।

BANBEIS Job Circular 2018

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো

সমাজসেবা অধিদপ্তর নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ – DSS Exam Result And Viva Date

সমাজসেবা অধিদপ্তরের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির বিভিন্ন ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের জন্য গত ০৬-জুলাই-২০১৮ খ্রিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। নিম্নে ফলাফল দেওয়া হল।

DSS Exam Result And Viva Date

লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা আগামী ৩রা সেপ্টেম্বর  ২০১৮ তারিখ হতে সমাজসেবা অধিদপ্তর, আগারগাঁও, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।