বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার অন্যতম এবং মূল ডিজাইনার শিবনারায়ণ দাসের গল্প

জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে ? পাঠ্যপুস্তকে সেই ছোটবেলা থেকেই পড়ে এসেছি পটুয়া কামরুল হাসানের নাম। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে নতুন করে জানতে পারলাম উপেক্ষিত এক ‘শিবনারায়ণ দাস’ এর নাম। জানার পর থেকেই মানুষটাকে জানার প্রবল আগ্রহ জাগে মনের ভেতর।

আমাদের জাতীয় পতাকা নিয়ে কামরুল হাসানের অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, তাই বলে শিবনারায়ণ দাসকে বেমালুম ভুলে যাওয়া কি উচিত? নাকি তিনি নিজেকে জনসমক্ষে ফলাও করে উপস্থাপন করেন না বলে, ইতিহাসের পাতা থেকে ‘শিবনারায়ণ দাস’ নামটাই মুছে ফেলা উচিত ?

‘শিবনারায়ণ দাস’ নামটা এদেশের অধিকাংশ মানুষের কাছেই অজানা, অপরিচিত এক মুখ। খুব কম সংখ্যক মানুষই এই নামের সঙ্গে পরিচিত। এ কম সংখ্যক মানুষও আবার কমে আসছে। তবে আজ বিজয় দিবসে এই মানুষটার সম্পর্কে কিছু না লিখলেই নয়।

শিবনারায়ণ দাস

১৯৪৬ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, টঙ্গীবাড়ি উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। শিবনারায়ণ দাাসর বাবার নাম সতীশ চন্দ্র দাশ, পেশায় ছিলেন একজন আয়ুর্বেদ চিকিৎসক। শিবনারায়ণ দাস ছিলেন কুমিল্লা জেলা স্বুলের ছাত্র, তবে অজানা এক কারণে জেলা স্বুল থেকে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে পরেননি। পরের বছর কলেজিয়েট স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ও বিএ পাস করেন। ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে নেন এম এ ডিগ্রি।

১৯৭০ সালের ৭ই জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক সামরিক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। সেই লক্ষ্যে ছাত্রদের নিয়ে একটি জয়বাংলা বাহিনী, মতান্তরে ‘ফেব্রুয়ারী ১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্র নেতারা সেই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

সেই লক্ষ্যে ১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের (তৎকালীন ইকবাল হল) ১০৮ নং কক্ষে ছাত্রলীগ নেতা আ স ম আবদুর রব, শাহজাহান সিরাজ, কাজী আরেফ আহমদ, মার্শাল মনিরুল ইসলাম পতাকার পরিকল্পনা নিয়ে বৈঠকে বসেন। সেই বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা স্বপন কুমার চৌধুরী, জগন্নাথ কলেজের ছাত্রলীগ নেতা নজরুল ইসলাম, কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা শিবনারায়ন দাস, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সাধারণ সাধারণ সম্পাদক হাসানুল হক ইনু ও ছাত্রনেতা ইউসুফ সালাউদ্দিন।

সভায় কাজী আরেফের প্রাথমিক প্রস্তাবনার উপর ভিত্তি করে সবার আলোচনার শেষে সবুজ জমিনের উপর লাল সূর্যের মাঝে সোনালি হলুদ রঙের বাংলার মানচিত্র খচিত পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। কামরুল আলম খান তখন ঢাকা নিউ মার্কেটের এক বিহারী দর্জির দোকান থেকে বড় এক টুকরো সবুজ কাপড়ের মাঝে লাল একটি বৃত্ত সেলাই করে আনেন। এরপর প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কায়েদে আজম হল (বর্তমানে তিতুমীর হল) এর ৩১২ নং কক্ষের এনামুল হকের কাছ থেকে রেখাচিত্র নিয়ে ট্রেসিং পেপারে আঁকা হলো পূর্ব পাকিস্তানের মানচিত্র। শিবনারায়ণ দাস তার নিপুন হাতে সোনালি হলুদ মানচিত্রটি আঁকলেন লাল বৃত্তের মাঝে, এমনি করে রচিত হলো ‘ফেব্রুয়ারী ১৫ বাহিনী’র পতাকা, যা কিছুদিন পর স্বীকৃত হয় বাংলাদেশের প্রথম পতাকা হিসেবে। 

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সারা বাংলায় পাকিস্তানের পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ণ দাসের ডিজাইন করা সেই পতাকা উত্তোলিত হয়। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ণ দাসের ডিজাইনকৃত পতাকার মাঝে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রং ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটুয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

তবে দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে, জীবন বাজি রেখে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করা শিবনারায়ণ দাসকে ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে গত ৪৪ বছরেও জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হিসেবে তো নয়ই ! মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেও এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। অথচ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দান করার অপরাধে পাক হানাদাররা শিবনারায়ণ দাসকে খুঁজে না পেয়ে শিবনারায়ণ দাশের বাবা সতীশ চন্দ্র দাশকে গাড়ির সাথে বেঁধে নিয়ে গুলি করে মেরেছিল। আজ পর্যন্ত বাবার লাশটিও খুঁজে পাননি হতভাগ্য শিবনারায়ণ দাশ। 

 লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান হওয়া শীর্ষ দশ ট্রেন্ডিং সার্চের তালিকা

গুগল ট্রেন্ডসের ওয়েবসাইটে সম্প্রতি সেরা দশ ট্রেন্ডিং সার্চের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশকে নিয়ে ‘অনুসন্ধান’, ‘পিপল’, ‘মুভিজ’ এই তিনটি ট্রেন্ড প্রকাশ করেছে গুগল। এর মধ্যে ‘পিপল’ অংশে ১০ জনের তালিকায় বাংলাদেশিদের মধ্যে জায়গা পেয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ‘বেগম খালেদা জিয়া’ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত আশরাফুল আলম ওরফে ‘হিরো আলম’।

২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে অনুসন্ধান হওয়া শীর্ষ ১০ জন ‘পিপল’ এর তালিকা:

১: ‘কলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচকে’ ( ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট )

২: ‘প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার’ ( মডেল )

৩: ‘মেগান মার্কেল’ ( ব্রিটিশ রাজবধূ )

৪: ‘মিয়া খলিফা’ ( পর্নো তারকা )

৫:  ‘সানি লিওন’ ( পর্নো তারকা )

৬: ‘কিলিয়ান এমবাপ্পে’ ( ফুটবলার )

৭: ‘মিয়া মালকোভা’ ( পর্নো তারকা )

৮: ‘নিক জোনাস’ ( অভিনেতা, প্রিয়াঙ্কার চোপড়ার বর ) 

৯:  ‘বেগম খালেদা জিয়া’ ( বিএনপির চেয়ারপারসন )

১০: ‘হিরো আলম’ ( কৌতুকাভিনেতা ) 

২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে যে শীর্ষ ১০টি শব্দ অনুসন্ধান হয়েছে:

১: ‘ক্রিকবাজ’

২:  ‘ওয়ার্ল্ড কাপ’

৩: , ‘এসএসসি রেজাল্ট’

৪: , ‘এইচএসসি রেজাল্ট’

৫: ‘লাইভ ফুটবল’

৬: , ‘আইপিএল’

৭:  ‘এশিয়া কাপ’ 

৮: , ‘বাংলাদেশ ভার্সেস জিম্বাবুয়ে’

৯: ‘ ফোরএক্স ব্রুয়েরি ব্রিসবেন’

১০: ‘বাংলাদেশ ভার্সেস ইন্ডিয়া’

২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে অনুসন্ধান হওয়া শীর্ষ ১০টি মুভি হচ্ছে:

১: ‘থাগস অব হিন্দুস্তান’

২: ‘অ্যাভেঞ্জার্স ইনফিনিটি ওয়্যার’

৩: ‘টাইগার জিন্দা হ্যায়’

৪: ‘রেস ৩’

৫: ‘বাগি ২’

৬:  ‘সাঞ্জু’

৭: ‘ব্ল্যাক প্যানথার’

৮: ‘দ্য নান’,

৯:  ‘হেট স্টোরি ৪’

১০: ‘ভেনম’

 তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি সম্পর্কে জানেন তো?

প্রথমেই জেনে নেয়া যাক জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি আসলে কি ? এটি হচ্ছে এক ধরনের উল্কাবৃষ্টি যা কিনা ৩২০০ ফাইতং দ্বারা সৃষ্ট। এটি “রক ধূমকেতু” কক্ষপথের একটি প্যালাডিয়ান গ্রহাণু বলে মনে করা হয়। প্রতি বছর ৬ থেকে ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে এই জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি হতে দেখা যায়।

নাসার মতে, প্রতি মূহুর্তে মহাবিশ্ব থেকে নানা ধরনের পিণ্ড ও আলোকরশ্মি পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ে। তবে যখন স্বাভাবিক সময়ের বেশি পরিমান উল্কা আছড়ে পড়ে তখন তা উল্কাবৃষ্টি আকারে দেখা যায়। জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি বছরের সবচেয়ে সেরা উল্কাবৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত হইয়ে থাকে। কারণ এটি উজ্জ্বল, দ্রুত ও ক্ষিপ্ত।

রাতের আকাশের অন্ধকার ভেদ করে আলোকরশ্মি তীরের মতো উড়ে যেতে থাকে। আর সেই অসাধারণ দৃশ্য বিশ্বের বেশিরভাগ স্থান থেকেই দেখা যায়। বাংলাদেশের অনুসন্ধিৎসু চক্র জানিয়েছে, বাসার ছাদ বা খোলা জায়গা থেকে সরাসরি উপর দিকে তাকালে এই উল্কাবৃষ্টি দেখা যাবে।

তবে তাদের মতে এবছর মধ্য রাত ২টার দিকে এটি দেখার জন্য সবচেয়ে ভাল সময় হবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে এবছর চাঁদের আলো থাকবেনা, সুতরাং আপনি স্পষ্টভাবে অসাধারণ সেই জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি দেখতে পাবেন। 

এছাড়াও, উল্কাবৃষ্টি দেখার জন্য অনুসন্ধিৎসু চক্রের মহাকাশ বিভাগ ১১টি ক্যাম্প করেছে। ঢাকার ৪টি ক্যাম্প করা হয়েছে মিরপুর, ডেমরা, মুগদাপাড়া ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়া চাঁদপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, বান্দরবান, ঠাকুরগাঁও, কুমিল্লাতেও ক্যাম্প খোলা হয়েছে।

অনেকের মনেই হয়তো বা গুগল ডুডল দেখে প্রশ্ন জেগেছে গুগল এই জেমিনিড উল্কাবৃষ্টির ডুডল দেখাচ্ছে কেন? আজ ১৩ ডিসেম্বর, এবং আজ রাত থেকেই সর্বকালের সেরা জেমিনিড উল্কা বৃষ্টিপাত দেখা যাচ্ছে তারই উপলক্ষে গুগল তাদের ডুডল হিসেবে জেমিনিড উল্কাবৃষ্টির ডুডল ব্যাবহার করেছে।

 লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮

Ministry Of Textile & Jute Job Circular 2018

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেয়েছে। এই সরকারি চাকরি বাংলাদেশ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পাট অধিদপ্তরের প্রকল্পে দেয়া হবে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ২ টি ক্যাটাগরিতে মোট  ৮ টি পদে জনবল নিয়োগ দেবে। পদগুলোতে নারী ও পুরুষ উভয়ই প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।

পদের নাম : হিসাব সহকারী
পদ সংখ্যা : ০৩ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বাণিজ্যে স্নাতক বা সমমান ডিগ্রী।
বয়স : ১৮-৩০ বছর, মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে ৩২ বছর।
বেতন: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদ সংখ্যা : ০৫ টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ১৫ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

আবেদনের সময়সীমা: ০২ জানুয়ারী ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

আবেদনের প্রক্রিয়া: সকল প্রার্থীকে অনলাইনে https://erecruitment.bcc.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে ।

Apply

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮

Ministry Of Textile & Jute Job Circular 2018আবেদনের শেষ তারিখঃ  ০২/০১/২০১৯ খ্রিঃ

আমাদের আরো চাকরির খবর রয়েছে আপনাদের জন্য। চাকরির খবর জানতে আমাদের চাকরির খবর ক্যাটাগরি ফলো করুন।

নতুন চাকরির খবর সবার আগে পেতে

সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে বিজিট করুন।

Post Related Things: bd job today , বস্ত্র অধিদপ্তর নিয়োগ, চাকরির খবর প্রথম আলো,সরকারী চাকরির  খবর, চাকরির বাজার, আজকের চাকরির খবর, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018, চাকরির ডাক, আজকের চাকরির পত্রিকা,চাকরির পত্রিকা আজকের, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮, daily education, চাকরির খবর পত্রিকা, চাকরির খবর ২০১৮,চাকরির খবর apk, চাকরির খবর bd jobs, চাকরির ডাক পত্রিকা, চাকরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, চাকরির খবর.com,daily চাকরির খবর, e চাকরির খবর, চাকরির খবর govt, ,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018, চাকরীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,new চাকরির খবর,চাকরির খবর paper,চাকরির খবর পত্রিকা, চাকরির বাজার পত্রিকা,সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা

একজন মহান মহীয়সী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের গল্প

জন্মঃ ১৮৮০ সালের ৯ই ডিসেম্বর, আমাদের বাংলাদেশের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার অন্তর্গত পায়রাবন্দ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম জমিদার পরিবারে আগমণ ঘটে বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত মহান মহীয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের। 

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের পিতা জহীরুদ্দিন মোহাম্মদ আবু আলী হায়দার সাবের ছিলেন মিঠাপুকুর থানার সবচাইতে প্রভাবশালী ব্যক্তি। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের মাতা রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরানী ও ছিলেন বেশ উচ্চবংশীয়। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের পরিবার ছিল জমিদার শ্রেণিভুক্ত।

আর তাই তো পায়রাবন্দের জমিদারি সম্পর্কে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন বলিয়া গিয়েছেন। “আমাদের অবস্থা ছিল বেশ সচ্ছল, আমরা প্রায় সুখে খাইয়া পরিয়া গা ভরা গহনায় থাকিতাম সাজিয়া, আমাদের এ অরণ্য বেষ্টিত বাড়ির তুলনা কোথায়! সাড়ে তিন বিঘা লাখেরাজ জমির মাঝখানে কেবল আমাদের এই সুবৃহৎ বাটী।”

শিক্ষাঃ তৎকালীন মুসলিম সমাজে ছিল কঠোর পর্দা ব্যবস্থা। বাড়ির মেয়েরা পরপুরুষ তো দূরে থাক, অনাত্মীয় নারীদের সামনেও নিজেদের চেহারা দেখাতে পারতো না। এমনকি তাদের কণ্ঠস্বর যাতে কেউ না শুনতে পায়, তাই তাদেরকে অন্দর মহলের ভেতরে লুকিয়ে রাখা হতো। তাই তৎকালীন সমাজব্যবস্থার  প্রতিবন্ধকতার কারণে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনকে কখনোই বাড়ির বাইরে পড়াশুনা করার জন্য পাঠানো হয়নি।

তবে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের পিতা জহীরুদ্দীন মোহাম্মদ আবু আলী হায়দার সাবের ছিলেন আরবি, উর্দু, ফারসি, বাংলা, হিন্দি এবং ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী। কিন্তু মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে তিনি ছিলেন রক্ষণশীল। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের বড় দু’ভাই মোহাম্মদ ইব্রাহীম আবুল আসাদ সাবের ও খলিলুর রহমান আবু যায়গাম সাবের ছিলেন বিদ্যানুরাগী। দুজনেই কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে অধ্যয়ন করতেন। যার ফলে ইংরেজি শিক্ষা ও সভ্যতার সঙ্গে তাঁদের পরিচয় ঘটে এবং তা তাঁদের চিন্তা চেতনাকে প্রভাবিত করে।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের বড় বোন করিমুন্নেসাও ছিলেন বিদ্যোৎসাহী ও সাহিত্যানুরাগী। সামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না পেলেও বড় বোন ও ভাইদের সহায়তায় তিনি বাড়িতে পড়াশোনার সুযোগ লাভ করেন। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের শিক্ষালাভ, সাহিত্যচর্চা এবং সামগ্রিক মূল্যবোধ গঠনে বড় দু’ভাই ও বোন করিমুন্নেসার অবদান ছিল অপরিহার্য।

বিবাহঃ মাত্র ১৬ বছর বয়সে, ১৮৯৬ সালে ভাগলপুর নিবাসী উর্দুভাষী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন। স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন একজন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, তদুপরি সমাজসচেতন, কুসংস্কারমুক্ত এবং প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন। রোকেয়ার জীবনে স্বামী সাখাওয়াৎ হোসেনের প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর সাহচর্যে এসেই রোকেয়ার জ্ঞানচর্চার পরিধি বিস্তৃত হয়।

উদার ও মুক্তমনের অধিকারী স্বামীর উৎসাহ ও সহযোগিতায় রোকেয়া দেশি-বিদেশি লেখকদের রচনার সঙ্গে নিবিড়ভাবে পরিচিত হন এবং ক্রমশ ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেন। তবে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের বিবাহিক জীবন খুব বেশি স্থায়ী হয়নি। ১৯০৯ সালে স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন মারা যান। ইতোপূর্বে তাঁদের দুটি কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করলেও অকালেই মারা যায়।

সমাজসেবাঃ স্বামীর মৃত্যুর পর নিঃসঙ্গ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন নারীশিক্ষা বিস্তার ও সমাজসেবায় আত্মনিয়োগ করেন। ১৯০৯ সালের ১ অক্টোবর স্বামীর প্রদত্ত অর্থে পাঁচটি ছাত্রী নিয়ে তিনি ভাগলপুরে ‘সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল’ স্থাপন করেন। কিন্তু পারিবারিক কারণে রোকেয়া ভাগলপুর ছেড়ে কলকাতায় এসে বসবাস শুরু করেন।

১৯১১ সালের ১৬ মার্চ কলকাতার ১৩ নং ওয়ালিউল্লাহ লেনের একটি বাড়িতে মাত্র আটজন ছাত্রী নিয়ে তিনি নবপর্যায়ে ‘সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন। সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল স্কুলে তফসিরসহ কুরআন পাঠ থেকে শুরু করে বাংলা, ইংরেজি, উর্দু, ফারসি, হোম নার্সিং, ফার্স্ট এইড, রান্না, সেলাই, শরীরচর্চা, সঙ্গীত প্রভৃতি বিষয়ই শিক্ষা দেওয়া হতো।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ১৯১৭ সালে এই স্কুল মধ্য ইংরেজি গার্লস স্কুলে এবং ১৯৩১ সালে উচ্চ ইংরেজি গার্লস স্কুলে রূপান্তরিত হয়। অবশ্য ছাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণসহ অন্যান্য কারণে স্কুলটি বহুবার স্থান বদল করে।

এছাড়াও, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন ছিলেন নারী জাগরণের অগ্রদূত ও সমাজ সংস্কারক। তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে পর্যন্ত বাঙালি নারীদের জন্য কাজ করে গিয়েছেন। তিনি শুধু বিদ্যালয় তৈরি করা পর্যন্ত থেমে থাকেননি। ১৯১৬ সালে তিনি বাঙালি মুসলিম নারীদের সংগঠন ‘আঞ্জোমানে খাওয়াতীনে ইসলাম বা মুসলিম মহিলা সমিতি’ প্রতিষ্ঠা করেন।

যেখানে বিধবা নারীদের কর্মসংস্থান, দরিদ্র অসহায় বালিকাদের শিক্ষা, বিয়ের ব্যবস্থা, দুঃস্থ মহিলাদের কুটির শিল্পের প্রশিক্ষণ, নিরক্ষরদের অক্ষর জ্ঞান দান, বস্তিবাসী মহিলাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এই প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু তিনি নিজে কখনো বিলাসী জীবনযাপন করেননি। তিনি নিজস্ব জমিদারী থেকে প্রাপ্ত আয়ের বহুলাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাজে ব্যয় করে গিয়েছেন৷ তিনি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা হিসেবেও কোনো পারিশ্রমিক নিতেন না। একদম সাধারণ ও স্বচ্ছ ছিল বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের জীবনযাপন।

সাহিত্যচর্চাঃ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনের উল্লে­খযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে, মতিচূর (প্রবন্ধ, ২ খন্ড: ১ম খন্ড ১৯০৪, ২য় খন্ড ১৯২২)। Sultana’s Dream  (নকশাধর্মী রচনা, ১৯০৮)। পদ্মরাগ (উপন্যাস, ১৯২৪)। অবরোধবাসিনী (নকশাধর্মী গদ্যগ্রন্থ, ১৯৩১) প্রভৃতি। Sultana’s Dream গ্রন্থটি তিনি নিজেই বাংলায় অনুবাদ করেন ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নামে। এছাড়াও রয়েছে অসংখ্য প্রবন্ধ, ছোটগল্প, কবিতা, ব্যঙ্গাত্মক রচনা ও অনুবাদ। 

Sultana’s Dream একটি প্রতীকী রচনা এবং এতে বর্ণিত Lady Land মূলত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেনেরই স্বপ্নকল্পনার প্রতীক। মতিচূর, পদ্মরাগ, অবরোধবাসিনী, সুলতানার স্বপ্ন প্রভৃতি গ্রন্থে রোকেয়ার ঐকান্তিক স্বপ্নই এক অভিনব রূপ পেয়েছে।

বাংলা ভাষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর মমত্ববোধ। সে যুগের অভিজাত শ্রেণীর মুসলমানদের ভাষা ছিল উর্দু। কিন্তু তিনি উপলব্ধি করেন যে, এদেশের অধিকাংশ মুসলমানের ভাষা বাংলা। তাই বাংলা ভাষা ভালভাবে আয়ত্ত করে এই ভাষাকেই তাঁর বক্তব্য প্রকাশের বাহন হিসেবে ব্যবহার করেন। ১৯২৭ সালে বঙ্গীয় নারী শিক্ষা সম্মেলনে বেগম রোকেয়া বাংলা ভাষার পক্ষে জোরালো বক্তব্য রাখেন যা সে যুগের পরিপ্রেক্ষিতে ছিল দুঃসাহসিক কাজ।

সম্মাননাঃ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে রংপুর বিভাগের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০০৯ সালে ‘বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর’ নামে নামকরণ করা হয়। উল্লেখ্য এটিই বাংলাদেশের প্রথম নারীর নামে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।

এছাড়াও, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের স্মরণে বাংলাদেশ সরকার একটি গণউন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন। বাংলাদেশের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ গ্রামে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের পৈতৃক ভিটায় ৩ দশমিক ১৫ একর ভূমির উপর নির্মিত হয়েছে ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র’। এতে অফিস ভবন, সর্বাধুনিক গেস্ট হাউজ, ৪ তলা ডরমেটরি ভবন, গবেষণা কক্ষ, লাইব্রেরি ইত্যাদি রয়েছে। স্মৃতিকেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের শিশু ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

পরিশেষে, ১৯৩২ সালের ৯ই ডিসেম্বর, মাত্র ৫২ বছর বয়সে মহান মহীয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাংলাদেশের নারী আন্দোলনের ইতিহাসে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের অবদান কখনো লিখে শেষ করা যাবে না। তিনি থাকবেন চিরদিন বেঁচে আমাদের হৃদয়ে একজন মহান মহীয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন’ হয়ে।

 লেখাটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।

Game Of The Year 2018 – গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮

‘দ্যা গেম অ্যাওয়ার্ডস’ গেম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে সম্মানজনক অনুষ্ঠান। যা কিনা প্রতি বছর একবার অনুষ্ঠিত হয়, প্রতিবছরের ন্যায় এবছরেও অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছে  যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে। অনুষ্ঠানটিতে মূলত বছরের সেরা ভিডিও গেমগুলোর তালিকা প্রকাশ করা হয়।

আর সেই প্রতিযোগিতায় ‘রেড ডেড রিডেম্পশন ২’ এর মত গেমকে পিছনে ফেলে গেম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে সম্মানজনক ‘গেম অফ দ্যা ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডটি জিতে নিয়েছে ‘গড অফ ওয়ার’। চলুন দেখে নেয়া যাক ২০১৮ সালের সেরা ভিডিও গেমগুলোর তালিকাটি।

যে গেমগুলো ‘গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনয়ন পেয়েছে।

  • সেলেস্ট – Celeste
  • গড অফ ওয়ার  – God of War 
  • এসাসিন্স ক্রিড ওডিশেই – Assassin’s Creed Odyssey
  • মার্ভেলস স্পাইডার ম্যান – Marvel’s Spider-Man
  • মনস্টার হান্টার: ওয়ার্ল্ড – Monster Hunter: World
  • রেড ডেড রিডেম্পশন ২ – Red Dead Redemption 2

‘গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • গড অফ ওয়ার  –  God of War 

‘অ্যাকশন/এডভেঞ্চার গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • গড অফ ওয়ার  –  God of War 

‘গেম ডাইরেকশন অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • গড অফ ওয়ার – God of War 

‘গেম আর্ট ডাইরেকশন অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • রিটার্ন অফ দ্যা ওব্রা ডিন  – Return of the Obra Din 

মোবাইল গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ফ্লোরেন্স  – Florence 

‘অ্যাকশন গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ডেড সেলস  – Dead Cells 

‘রোল-প্লেয়িং গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • মনস্টার হান্টার: ওয়ার্ল্ড  – Monster Hunter: World 

‘ফাইটিং গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ড্রাগন বল ফাইটেরজ – Dragon Ball FighterZ 

‘ফ্যামিলি গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ওভারকুকড ২  – Overcooked 2

‘গেমস ফর ইমপ্যাক্ট অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • সেলেস্তে – Celeste

‘স্ট্রাটেজি গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ইনটু দ্যা ব্রিয়াছ (সুবাসিত গেমস) – Into the Breach (Subset Games)

‘রেসিং গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ফরজ হরাইজন ৪ – Forza Horizon 4 

‘মাল্টিপ্লেয়ার গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ফোর্টনাইট  – Fortnite 

‘অডিও ডিজাইন গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • রেড ডেড রিডেম্পশন ২  – Red Dead Redemption 2 

‘স্টুডেন্ট গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • কম্বাট ২০১৮  – Combat 2018 

‘ইন্ডিপেন্ডেন্ট গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • সেলেস্তে – Celeste 

‘ডেব্যু গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • দ্যা মেসেঞ্জার  – The Messenger

‘ইস্পোর্টস গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ওভারওয়াচ – Overwatch

‘ইস্পোর্টস প্লেয়ার অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ডমিনিক “সোনিকফক্স” মসিলেন  – Dominique “SonicFox” McLean 

‘ইস্পোর্টস টীম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • ক্লাউড৯ – Cloud9 

‘ইস্পোর্টস কোচ অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • বক “রিপেরিড” হ্যান-জিউ – Bok “Reapered” Han-gyu 

‘ইস্পোর্টস ইভেন্ট অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • লীগ অফ লেজেন্ডস ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ – League of Legends World Championship

‘সেরা গেম পারফরমেন্স অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • রজার ক্লার্ক এস আর্থার মরগ্যান, রেড ডেড রিডেম্পশন ২ – Roger Clark as Arthur Morgan, Red Dead Redemption 2

‘ইস্পোর্টস হোস্ট অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • আন্ডারসব্লোমইফজিই “স্যজকজ” ডিপোর্টের – AndersBlumeEefje “Sjokz” Depoortere

‘কনটেন্ট ক্রিয়েটর অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮’ নির্বাচিত হয়েছে।

  • নিঞ্জা – Ninja

 গেম অফ দ্যা ইয়ার ২০১৮ অ্যাওয়ার্ড বিজয়ের অসাধারণ সেই মুহূর্তটি।

God Of War Wins Game of the Year

ঢাকা ওয়াসার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮

ঢাকার ওয়াসায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। Dhaka Environmentally Sustainable Water Supply Project (DESWAP) প্রকল্পের আওতায় এই নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ১০ জানুয়ারী ২০১৯ তারিখের মধ্যে আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল:

পদের নাম : অ্যাকাউন্ট অফিসার
পদ সংখ্যা : ১টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিবিএ/এম.কম/এমবিএ ডিগ্রী।
বেতন স্কেল : ৩৫,১০০ টাকা।

পদের নাম : হিসাবরক্ষক
পদ সংখ্যা : ১টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিবিএস/বি.কম/বিবিএ ডিগ্রী।
বেতন স্কেল : ২৩,৯৫০ টাকা।

আবেদন ঠিকানা: প্রকল্প পরিচালক, ঢাকা এনভায়রনমেন্টালী সাসটেইনেবল ওয়াটার সাপ্লাই প্রজেক্ট (DESWSP)” ওয়সা ভবন (১০ম তলা), কক্ষ নং-১০০২, ৯৮ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

আবেদনের সময়সীমা: আগামী ১০ জানুয়ারী ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।



বিস্তারিত বিজ্ঞাপনে দেখুন…

সাধারন প্রয়োজনীয় তথ্যবলী :

০১. প্রার্থীর বয়স ৩০/১১/২০১৮ তারিখে নূন্যতম ৩২ বছর হতে হবে।

০২. দরখাস্ত করার সময় ফরম পূরণ করার নিয়ম ও অন্যান্য শর্তাবলী ঢাকা ওয়াসার ওয়েবসাইটেই পাওয়া যাবে।

০৩. এ খন্ডকালীন নিয়োগ কোনভাবেই স্থায়ী নিযোগ হিসাবে বিবেচ্য হবে না।

০৪. অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্য সম্বলিত দরখাস্ত কোন প্রকার যোগাযোগ ব্যতিরেকেই বাতিল করা হবে।

০৫. নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোন প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

০৬. আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন পত্রের সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি, সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি, স্থায়ী ঠিকানার সমর্থনে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/ সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভার মেয়র/ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত (সম্প্রতি) নাগরিকত্ব সনদপত্রের কপি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।

০৭. নিয়োগ সংক্রান্ত সকল ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করেন এবং কোন কারণ প্রদর্শন ব্যতিরেকে নিয়োগ কর্তৃপক্ষ এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি যে কোন সময় বাতিলের ক্ষমতাও সংরক্ষণ করেন।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক

ঢাকা ওয়াসা

খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮

বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকশিত হয়েছে। খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড ২টি পদে ২জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল:

পদের নাম : সহকারী প্রকৌশলী (মেটালর্জিক্যাল)
পদ সংখ্যা : ১টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (মেটালর্জিক্যাল) পাশ হতে হবে।

পদের নাম : দক্ষ মেশিনিষ্ট (অস্থায়ী)
পদ সংখ্যা : ১টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (মেটালর্জিক্যাল) পাশ হতে হবে।

আবেদনের ঠিকানা: ব্যবস্থাপনা পরিচালক, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, খুলনা।

আবেদনের সময়সীমা : ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখের মধ্যে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

বিস্তারিত দেখুন বিজ্ঞপ্তিতে…

নতুন চাকরির খবর সবার আগে পেতে



সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে বিজিট করুন।

Post Related Things: bd job today , new job circular 2018, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮,খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড নিয়োগ,পাখুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড চাকরি,খুলনা শিপইয়ার্ড চাকরি,খুলনা শিপইয়ার্ড চাকরির খবর,খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড চাকরি ২০১৮,চাকরির খবর,

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের ”প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন” প্রকল্পের আওতায় জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর উক্ত প্রকল্পে ১ জনকে নিয়োগ দেবে।  আগ্রহ  ও  যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।

ICT Division Job Circular 2018

পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট
পদ সংখ্যা : 
০১ টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি পাস।
বেতন স্কেল : ১৬তম গ্রেড

আবেদনের ঠিকানা: আবেদনপত্র প্রকল্প পরিচালক “প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন প্রকল্প”,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর , আইসিটি টাওয়ার(লেভেল-৮), আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭ এই ঠিকানায় পাঠাতে হবে এবং আবেদনপত্রের সফ্টকপি ইউনিকোডে পূরণ করে [email protected] ইমেইলে প্রেরণ করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৯ ডিসেম্বর,২০১৮ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

নির্ধারিত আবেদন ফরম তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে www.doict.gov.bd

বিস্তারিত জানতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন:

নতুন চাকরির খবর সবার আগে পেতে


সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে বিজিট করুন।

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনবার্সন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনবার্সন প্রতিষ্ঠান ৮টি পদে ১১ জনকে নিয়োগ দেবে। উক্ত পদে নারী- পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। আবেদন প্রক্রিয়াসহ সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল:

National Orthopedic Hospital and Rehabilitation Institution Job Circular

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার  মুদ্রাক্ষরিক
পদের সংখ্যা: ০৩টি পদ।
বেতন:  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস হতে হবে। কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে ২০।

পদের নাম: লাইব্রেরীয়ান
পদের সংখ্যা: ০১টি পদ।
বেতন:  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস হতে হবে।

পদের নাম: রিসিপশনিষ্ট
পদের সংখ্যা: ০১টি পদ।
বেতন:  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস হতে হবে।

পদের নাম: লিম্ব মেকার
পদের সংখ্যা: ০২টি পদ।
বেতন:  ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে মাধ্যমিক পাস হতে হবে। কৃত্রিম অঙ্গ প্রত্যঙ্গ তৈরি বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রী।

পদের নাম: লেদার ওয়ার্কার
পদের সংখ্যা: ০১টি পদ।
বেতন:  ৯,০০০ – ২১,৮০০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস হতে হবে।

পদের নাম : ড্রাইভার
পদ সংখ্যা : ০১ টি পদ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : জেএসসি পাস।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

পদের নাম: টেইলর
পদের সংখ্যা: ০১টি পদ।
বেতন:  ৮,৮০০ – ২১,৩১০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে মাধ্যমিক পাস হতে হবে।

পদের নাম: কার্পেন্টার
পদের সংখ্যা: ০১টি পদ।
বেতন:  ৮,৮০০ – ২১,৩১০ টাকা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বোর্ড থেকে মাধ্যমিক পাস হতে হবে।

আবেদনের ঠিকানা : আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র পূরণ করে পরিচালক ও অধ্যাপক, জাতীয় অর্থোপেতিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), শেরে-ই-বাংলা নগর, ঢাকা বরাবর ডাকযোগে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখের মধ্যে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

বিস্তারিত দেখুন বিজ্ঞপ্তিতে…

নতুন চাকরির খবর সবার আগে পেতে



সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির খবর পড়তে আমাদের চাকরির খবর পেজে বিজিট করুন।

Post Related Things: bd job today , new job circular 2018, চাকরির খবর প্রথম আলো,সরকারী চাকরির  খবর, চাকরির বাজার, আজকের চাকরির খবর, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018, চাকরির ডাক, আজকের চাকরির পত্রিকা,চাকরির পত্রিকা আজকের, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮, daily education, চাকরির খবর পত্রিকা, চাকরির খবর ২০১৮,চাকরির খবর apk, চাকরির খবর bd jobs, চাকরির ডাক পত্রিকা, চাকরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, চাকরির খবর.com,daily চাকরির খবর, e চাকরির খবর, চাকরির খবর govt, ,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,চাকরি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2018, চাকরীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,new চাকরির খবর,চাকরির খবর paper,চাকরির খবর পত্রিকা, চাকরির বাজার পত্রিকা,সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা