১) সন্দেহবশতঃ ৫৪ ধারায় যদি বিনা দোষে আপনাকে গ্রেপ্তার করা হয়- জেনে নিন, ২৪ ঘন্টার বেশি আপনাকে আটক করে রাখার উপায় নেই। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে দ্রুত কোন আত্মীয়কে থানায় আসতে বলুন। অনেক সময় দেখা যায় বখাটেদের সাথে সাথে ওখানের নিরীহ ছেলেও ধরা পড়ে। এক্ষেত্রে নিকটাত্মীয় যদি থানায় এসে লিখিত দিতে পারে যে ধৃত ব্যক্তি তাঁর সাথে সম্পর্কিত, এবং সে যা পরিচয় দিচ্ছে সেটি সঠিক- এক্ষেত্রে আপনি ছাড়া পেয়ে যাবেন।
যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট খোলতে হলে সর্বপ্রথম প্রয়োজন হয় একটি ডোমেইন নেম তারপর প্রয়োজন হয় ডোমেইনটি হোস্ট করার জন্য ওয়েব স্পেস। সারা বিশ্বে এবং আমাদের বাংলাদেশে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান আছে যারা ডোমেইন এবং হোস্টিং সেবা প্রদান করে থাকে। তবে ডোমেইন ও হোস্টিং এর ক্ষেত্রে কিছু বিষয় সম্পর্কে ভালো করে জেনেশুনে, সঠিক একটি প্রতিষ্ঠান থেকেই নেয়া ভালো। না হলে পরবর্তীতে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। নিচে কতগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল,এই বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝে শুনে নিলে পরবর্তীতে এ নিয়ে আর কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না।
ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন
আপনার কাংখিত ডোমেইন নামটি যদি ইতিপূর্বে কেউ রেজিস্ট্রেশন করে ফেলে তাহলে এর সাথে কিছু একটা যোগ করে দিতে হবে। ডোমেইনের নাম পছন্দ করতে কোন প্রতিষ্ঠান কিংবা বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ডোমেইন নেম চেক করার জন্য বেশ কিছু সাইট রয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি হোস্টিং প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইটে ডুকেও আপনি নাম খালি আছে কিনা চেক করে নিতে পারেন। আপনার প্রতিষ্ঠানের ধরণ বুঝে ডোমেইন নেমের এক্সটেনশন বেছে নেয়া উচিত। যেমন আপনি যদি কোন কোম্পানির জন্য ওয়েবসাইট করেন তাহলে শেষে ডট কম বেছে নিন। কোন অর্গানাইজেশনের ওয়েবসাইট করতে চাইলে শেষে ডট ওআরজি বেছে নিন।ইনফরমেশন ভিত্তিক সাইটের জন্য ডট ইনফো, নেট ওয়ার্কিংয়ের জন্য ডট নেট, মোবাইল কোম্পানির জন্য ডট মোবি এবং ব্যবসায়ের জন্য ডট বিজ ব্যবহার করুন। এতে আপনার ওয়েব এড্রেসের নাম দেখেই সাইটের ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যাবেন সবাই। আন্তর্জাতিকভাবে, জনপ্রিয় টপ লেভেল ডোমেইন গুলোর বার্ষিক মূল্য প্রায় ৭ ইউএস ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় রুপান্তর করলে প্রায় ৬০০ টাকার মত হয়। আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সমূহ বিভিন্ন মূল্যে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করে থাকে।আর ডট বিডি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সরাসরি বিটিসিএল এর কাছ থেকে করুন।
কিছু ব্যবসায়ী ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায় ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করিয়ে থাকে। অনেক হোস্টিং প্রতিষ্ঠান আছে যাদের কাছ থেকে হোস্ট কিনলে তারা আপনাকে এক বছরের জন্য আপনার কাঙ্কিত ডোমেইনটি একদম বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশন করে দেবে।আবার অনেক ব্যবসায়ী বিনামূল্য থেকে শুরু করে ২০০/৩০০ টাকায়ও ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করিয়ে থাকে। সত্যিকার অর্থে ৬০০ টাকার চেয়ে কম মূল্যে কোন ব্যবসায়ীর পক্ষে ডোমেইন বিক্রি করে লাভ করা সম্ভব নয়। যদি কেউ এই ধরনের অফার দিয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে হয়তো তারা মার্কেট ধরার জন্য ভর্তুকি দিচ্ছে নয়ত এখানে অন্য কোন মার্কেটিং পলিসি কাজ করছে।
ডিস্ক স্পেস
আপনাকে স্পেস এর কথা চিন্তা করতে হবে।হোস্ট কেনার আগে আপনার ওয়েব সাইটের জন্য কতটুকু স্পেস লাগবে তা হিসাব করে নিন। আপনি যদি ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট বানাতে চান যাতে শুধু কয়েকটা পেজ থাকবে তাহলে ৫০ এমবি স্পেসই যথেষ্ট। আর যদি ব্যক্তিগত ব্লগ টাইপের ওয়েব সাইট বানাতে চান তাহলে ২০০-৫০০ এমবি স্পেসই যথেষ্ট। আর আপনি যদি চিন্তা করেন ছবি, গান, ভিডিও রাখবেন তবে আপনাকে বড় ওয়েব স্পেসের দিকে নজর দিতে হবে। অনেকেই দেখা যায় ১০০ এমবিতেই যে সাইট হোস্ট করার জন্য যথেষ্ট সেখানে কিনে ফেলেন ১-৫০ জিবি। বছর বছর টাকা দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু ব্যবহার করছেন মাএ ১০০ এমবি। তাই অযথা স্পেসের জন্য অতিরিক্ত টাকা না দিয়ে সবচেয়ে ছোট প্লান থেকে শুরু করুন। আপনার যদি স্পেস বেশি প্রয়োজন পড়ে তাহলে পরবর্তী প্লানে আপগ্রেড করে নিবেন। প্রায় সব কোম্পানিই আপগ্রেড সুবিধা দিয়ে থাকে। আনলিমিটেড স্পেসের ফাঁদে পা দিবেন না। এটা একটা মার্কেটিং ট্রিকস। কোন কোম্পানিরই আনলিমিটেড স্পেস দেয়া সম্ভব না। একবার চিন্তা করুন তো আপনি মার্কেটে আনলিমিটেড হার্ডডিস্ক দেখেছেন কি না। সার্ভারও আমাদের পিসির মতোই।
ব্যান্ডউইথ
ওয়েবসাইট হোস্টিং করার সময় যে বিষয়টি ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে, তা হলো আপনাকে মাসে কি পরিমান ব্যান্ডউইথ দেয়া হবে তা। এখানে ব্যান্ডউইথ বলতে বুঝানো হয় ইউজাররা যতগুলো পেজ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে, ততগুলো পেজ, ছবি, গান, ভিডিও অর্থাৎ ওইসব পেজে যা কিছু আছে সবগুলোই পাঠকের কম্পিউটারে ডাউনলোড হয়। সেই ওয়েবসাইট থেকে মাসে কি পরিমান ডাটা ডাউনলোড করতে পারবে তার পরিমান। ব্যান্ডউইথ হিসাব আপনি খুব সহজে করতে পারবেন। ধরা যাক, আপনার ওয়েবসাইটিতে প্রতিটি ওয়েবপেজের টেক্সট সাইজ 3 KB (কিলোবাইট) এবং গ্রাফিক্স সাইজ 10 KB (কিলোবাইট), প্রতিদিন গড়ে ১০০ জন ভিজিটর গড়ে ৩টি করে পেজ ভিজিট করে । তবে মোট ব্যান্ডউইথ দরকার = (3 KB + 10KB)*100*3*30 = 1,17,00KB (কিলোবাইট) = 114.26 MB (মেগাবাইট), আপনাকে অবশ্যই আনুপাতিক হিসাবের চেয়ে বেশি ব্যান্ডউইট কিনতে হবে শুরুতেই । আপনি জেনে নিবেন ভবিষতে আরো বেশী ব্যান্ডউইথ কিনতে চাইলে কত মূল্য পরিশোধ করতে হবে। আজকাল অবশ্য অনেক ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে তাদের সার্ভারের ম্যাক্সিমাম ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি এবং লোড সম্পর্কে জেনে নিন।
আপটাইম/SLA গ্যারান্টি
একটি ওয়েবসাইটের জন্য আপটাইম বিষয়টি অনেক গুরুত্ব। হোস্টের সার্ভার যতক্ষন সচল থাকবে, আপনার ওয়েবসাইটও ততক্ষন সক্রিয় থাকবে। এটা কেবলমাত্র পাঠকের জন্যই গুরুত্বর্পূণ নয়, বরং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনেও অনেক গুরুত্ব বহন করে। পাঠক একবার আপনার ওয়েবসাইটে এসে যদি দেখে আপনার ওয়েবসাইট কাজ করছে না, তখন তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে এবং সে ভবিষ্যতে নাও আসতে পারে। ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের বট ইনডেক্সের সময় ওয়েবসাইট ডাউন থাকলে, সে ফিরে যাবে এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইট ইনডেক্স হওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন।এখন প্রতিটি হোস্টিং কোম্পানিই ৯৯.৯% টাইম সক্রিয় থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু এদের প্রকৃত আপটাইমের হিসেব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই কেনার আগে গুগলে যে কোম্পানি থেকে কেনার কথা চিন্তা করছেন সে কোম্পানির নামের সাথে আপটাইম শব্দটি লাগিয়ে সার্চ দিন। যেমন- examplehost uptime লিখে সার্চ দিলে আপনি examplehost .com এর আপটাইম সম্পর্কে জানতে পারবেন।আর কোম্পানি যদি কোন মাসে আপটাইম গ্যারান্টি রক্ষা না করতে পারে তাহলে সে জন্য ক্রেডিট প্রদান করে কি না চেক করে নিতে হবে। কোম্পানির ওয়েব সাইটে টার্মস অব সার্ভিসেস লিংকে এ সম্পর্কিত বিস্তারিত লেখা থাকে।
মানিব্যাক গ্যারান্টি
মানিব্যাক গ্যারান্টি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। অনেক কোম্পানিই আছে যারা ৩০ দিনের মানিব্যাক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। কেনার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন কোম্পানি মানিব্যাক গ্যারান্টি দিচ্ছে কিনা।
হোস্টিং ফিচার
হোস্টিং প্লানগুলোর মধ্যে কোন গোপন লিমিটেশন থাকলে সেটা অনেক সময় ভালভাবে উল্লেখ করা থাকে না। তাই প্লানগুলোর তুলনা করে আপনার চাহিদার সাথে মিলে কিনা তা দেখে নিন। আপনি যদি এএসপি ডট নেটে সাইট বানাতে চান তাহলে আপনার উন্ডডোজ হোস্টিং লাগবে। লিনাক্স হোস্টিং এ চলবে না। আপনার যে যে ফিচার প্রয়োজন তা তারা দিবে কি না দেখে নিন।
কন্ট্রোল প্যানেল
ওয়েব সাইট ম্যানেজ করার জন্য কন্ট্রোল প্যানেল প্রয়োজন। কন্ট্রোল প্যানেলের সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েব সাইট সহজেই ম্যানেজ করতে পারেন। ওয়েব হোস্টিং এ সব চেয়ে সহজ এবং অধিক ফিচার সমৃদ্ধ কন্ট্রোল প্যানেল হচ্ছে সিপ্যানেল। তাই সবসময় সিপ্যানেল হোস্টিং নেয়ার চেস্টা করুন।
সার্ভার লোড
সাভার ওভার লোড কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিন। আপনি হোস্টিং কোম্পানিকে সার্ভারের টোটাল কোর এবং প্রসেসর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। যদি সার্ভার কোর ৮টা হয় এবং তাদের সার্ভার লোড ৮ এর উপরে হয় তাহলে সার্ভার ওভারলোড। এবং ওভারলোড সার্ভারে সাইট হোস্ট করলে সাইট লোড হতে অনেক বেশি সময় নেয়। এসব বিষয় খেয়াল রেখে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনলে আশাকরি ভাল মানের হোস্টিং কিনতে পারবেন। হোস্টগেটর থেকে হোস্টিং কিনতে এখানে ক্লিক করুন
তারপড়েও যদি আরো কোনো তথ্য জানতে চান তাহলে কমেন্ট করোন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে আগেই পরিবর্তন এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সূচিতে। তাই, চলতি বছরের অক্টোবরের পরিবর্তে বিপিএলের ষষ্ঠ আসর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০১৯ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে। চলুন, দেখে নেওয়া যাক দলগুলোর স্কোয়াড।
আগামী ৪ নভেম্বর সিলেট সিক্সার্স ও ঢাকা ডায়নামাইটসের ম্যাচের মধ্য দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (BPL) পঞ্চম আসরের। উদ্বোধনী ম্যাচ এবং আরও সাতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।বিপিএলকে সামনে রেখে আরও সংস্কার করা হয়েছে সিলেট স্টেডিয়াম। বাড়ানো হয়েছে আসন সংখ্যাে এবার একসাথে ম্যাচ উপভোগ করতে পারবেন ১৮ হাজার ৫০০ জন দর্শক।
দেখে নিন এবার BPL এ কে কোন দলে খেলছেন।
Sylhet Sixers
Sylhet Sixers
Dhaka Dynamites
Dhaka Dynamites
Chittagong Vikings
Chittagong Vikings
Comilla Victorians
Comilla Victorians
Rangpur Riders:
Mashrafe Mortaza, David Willey, Ravi Bopara, Adam Lyth, Thisara Perera, Kusal Perera, Samuel Badree, Johnson Charles, Mohammad Mithun, Sohag Gazi, Rubel Hossain, Shahriar Nafees, Nazmul Islam, Ziaur Rahman, Fazle Mahmud, Sam Hain, Samiullah Shenwari, Abdur Razzak, Ebadat Hossain, Elias Sunny, Nahidul Islam, Zahir Khan
Khulna Titans:
Mahmudullah, Rilee Rossouw, Kyle Abbott, Benny Howell, Jofra Chioke Archer, Dawid Malan, Chadwick Walton, Carlos Brathwaite, Shadab Khan, Sarfraz Ahmed, Junaid Khan, Shehan Jayasuriya, Seekkuge Prasanna, Mosharraf Hossain, Shafiul Islam, Nazmul Hossain Shanto, Abu Jayed, Afif Hossain, Yasir Ali,Imran Ali, Muktar Ali, Dhiman Ghosh, Saif Hassan, Ariful Haque.
Rajshahi Kings:
Mushfiqur Rahim, Lendl Simmons, Darren Sammy, Kesrick Williams, Malcolm Waller, James Franklin, Luke Wright, Farhad Reza, Samit Patel, Mohammad Sami, Mominul Haque, Mustafizur Rahman, Zakir Hasan, Nihaduzzaman, Rony Talukdar, Usama Mir, Raza Ali Dar, Hossain Ali, Naeem Islam jnr, Kazi Anik
এবারও ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলের পুরস্কার পেয়েছেন পর্তুগিজ অধিনায়ক ও রিয়াল মাদ্রিদ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।
মঙ্গলবার রাতে ঐতিহ্যবাহী লন্ডন প্যালেডিয়ামের ব্লুমসবুরি বলরুমে ঘোষণা করা হয় ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কারজয়ীদের নাম।
পুরো বছরজুড়ে ক্লাব ও দেশের জন্য দুর্দান্ত পারফর্ম করে এবারও ফিফার ‘দ্য বেস্ট’ হলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। ব্রাজিলের রোনালদো এবং আর্জেন্টিনার ম্যারাডোনার হাত থেকে পুরস্কার নেন সিআর সেভেন।
বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১১টায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। উপস্থাপনা করেন হলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা ইদ্রিস এলবা এবংইংলিশ মডেল লায়লা-আনা লি।
পুরো অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হয় ফিফার ইউটিউব চ্যানেলে আর ফেসবুক পেজে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সাল থেকেই নিয়মিতভাবে বর্ষসেরা ফুটবলার পুরস্কার দিয়ে আসছিল ফিফা। ২০১০ সাল থেকে ফ্রান্স ফুটবলের ব্যালন ডি’অরের সঙ্গে মিলে একীভূত হয়ে সেটির নাম হয়ে যায় ফিফা-ব্যালন ডি’অর।
ছয় বছর পর গত বছর আবার আলাদা হয়ে যায় ফিফা আর ফ্রান্স ফুটবল। কিছু পরিবর্তন এনে ব্যালন ডি’অর দেয়া হচ্ছে আগের মতোই। তবে আনা হয়েছে বেশ কিছু পরিবর্তন। ফিফার পুরস্কারটা ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করেছে ‘দ্য বেস্ট’ নামে।
প্রথমবারই সেরা হন রোনাল্ডো।
এদিকে ফিফা বর্ষসেরা কোচের পুরস্কার পেয়েছেন রোনাল্ডোর গুরু জিনেদিন জিদান।
সেরা গোল কিপারের পুরস্কার পেয়েছেন ৩৯ বছর বয়সী ইতালির ফুটবলার বুফন। তিনি বর্তমানে ক্লাব যুভেন্টাসের হয়ে বিশ্ব মাতাচ্ছেন।
ফিফা ফ্যান অ্যাওয়ার্ড জিতেছে স্কটিশ ফুটবল ক্লাব সেল্টিক এফসি।
ফিফা বর্ষসেরা নারী ফুটবল দলের কোচ হিসেবে পুরস্কার জিতেছেন নেদারল্যান্ডস জাতীয় নারী ফুটবল দলের কোচ সেরিনা উইগম্যান।
ফিফা বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের পুরস্কার পেয়েছেন নেদারল্যান্ডের লিকে মার্টিনজ।
এখন বাংলাদেশেই উৎপাদিত হবে “এলজি” ও “স্যামসাং” এর সকল পন্য
কোরিয়ার স্যামসাং ও এলজি ইলেক্ট্রনিক কোম্পানি বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ সোমবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত অন সিয়ং ডু সাক্ষাৎকালে বাণিজ্যমন্ত্রীকে এ বিষয়ে অবহিত করেন।
বৈঠক শেষে তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জানান, কোরিয়ার স্যামসাং ও এলজি ইলেক্ট্রনিক কোম্পানির সকল পণ্যই এখন বাংলাদেশে উৎপাদিত হবে। তিনি বলেন, কোরিয়ান এ কোম্পানি দুইটি বাংলাদেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে যৌথ উদ্যোগে শিল্প-কারখানা গড়ে তুলবে এবং তাদের পণ্যসমুহ এ দেশেই উৎপাদন করবে।
এছাড়াও কোরিয়া বাংলাদেশে বড় ধরনের বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, কোরিয়ান এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোনের (কেইপিজেড) পাশাপাশি কোরিয়ান বিনিয়োগকারীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১শ’টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ও বিনিয়োগ করবে।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে কারখানা স্থাপন করে পণ্য উৎপাদন এবং রপ্তানি করলে কোরিয়া আরো বেশি লাভবান হবে। তিনি জানান, এ মুহুর্তে কোরিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যের পরিমান এক হাজার ৫শ’ ৬ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় রপ্তানি করেছে ২শ’ ৩৮ দশমিক ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে আমদানি করেছে এক হাজার ২শ’ ৬৮ দশমিক ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।
দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে তৈরি বেশকিছু পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ডিউটি ও কোটা মুক্ত সুবিধা প্রদান করেছে। এ সুবিধা গ্রহণের জন্য ব্যবসায়ীক জটিলতা দূর করতে উভয় দেশ কাজ করে যাচ্ছে এবং উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে চলমান বাণিজ্য ব্যবধান কমানো হবে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ২শ’ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের ইপিজেডে বিনিয়োগ করেছে। সেদেশের আরো অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হবে। এজন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা হবে।
এ সময় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, কোরিয়ান বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আন্তরিকভাবে আগ্রহী। স্যামসাং ও এলজি ইলেক্ট্রনিক কোম্পানি জয়েন্ট ভেঞ্চারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে করে বাংলাদেশের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার বাণিজ্য বাড়বে এবং বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে। কোরিয়া এ বিষয়ে বাংলাদেশকে সবধরনের সহায়তা প্রদান করবে। কোরিয়া বাংলাদেশে ইলেক্ট্রনিক পণ্য উৎপাদনে বিনিয়োগ বাড়াবে বলে রাষ্ট্রদূত জানান।
আজকাল ছবি তোলার ব্যাপারে আমাদের সবারই কম বেশি আগ্রহ আছে । আমাদের অনেকের যেমন নিজের ছবি তুলতে ভালো লাগে, সেই সাথে অন্যর ছবি তুলতে আরো বেশি ভালো লাগে। সামাজিক সাইটগুলার কল্যানে এখন ছবি তোলার ঝোক বেড়ে গেছে। কিভাবে ভালো ছবি তোলতে হয় সেইটা জানা থাকলে অাপনারাও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার এর মত ভালো ছবি তুলতে পারবেন । কিভাবে ভালো ছবি তুলতে হয় তা নিয়েই আজকের আলোচনা ….
* সবচেয়ে ভালো হয়, ভোরবেলা অথবা সন্ধ্যার আগে আগে ছবি তুললে। তখন ছবিতে অনেক ভালোভাবে আলোর ব্যবহার করা যায়। সকালে ও বিকালে সূর্যের আলো কিছুটা হেলে পড়ার কারণে আলো-ছায়ার পার্থক্য অনেক ভালোভাবে ধরা যায়।
* দিনের আলোতে ছবি তুলতে হলে সকালে অথবা বিকেলে ছবি তুললে ভালো হয়। সূর্য ওঠা থেকে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত এবং ডুবে যাওয়ার আগের দুই ঘণ্টার মধ্যে ছবি তোলা ভালো। তবে বিশেষ ঘটনা বা সংবাদচিত্রের ক্ষেত্রে এ নিয়ম মেনে চলা যায় না।
* সকালে বা বিকেলে মানুষের মুখোচ্ছবি (পোর্ট্রেট) তুললে ভালো ছবি পাওয়া যায়।
* বিয়েবাড়িতে ছবি তুলতে হলে ফ্ল্যাশ লাইট কম ব্যবহার করুন। বিয়েবাড়িতে সাজগোজের ক্ষেত্রে মেকআপের ব্যবহার বেশি হওয়ায় ফ্ল্যাশের আলো দিয়ে ছবি তুললে ছবি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্যামেরার সঙ্গে থাকা (বিল্ট-ইন) ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তুললে ছবি ভালো পাওয়া যাবে।
* ছবি তোলার সময় ছবির পেছনে সাদা রং না রাখাই ভালো।
* আপনি কী তুলবেন, সেটা সবার আগে আপনার মাথায় নিয়ে আসতে হবে। প্রথমেই ছবি তোলার বিষয়বস্তু ঠিক করতে হবে।
* পোর্ট্রেটের ক্ষেত্রে আপনি যার ছবি তুলবেন, তার মুখের যে দিকটা দেখতে সুন্দর, সেদিকে খেয়াল করে ছবি তুলতে পারেন।
* কোনো শিশুর ছবি তুলতে হলে তার আকারের (উচ্চতা) কথা চিন্তা করে ছবি তুলুন।
* কোনো ব্যক্তি যদি রেগে থাকেন, সেই অবস্থায় ছবি না তোলাই ভালো। আনন্দময় অভিব্যক্তির ছবি তুললে যে কারোরই ছবি ভালো হবে।
* কোনো অনুষ্ঠানের ছবি তুলতে হলে (বাড়িতে কারও নাচের ছবি) তার বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির ছবি তোলার চেষ্টা করতে হবে। তা হলে কোনো একটি ভালো ছবি পেয়ে যাবেন।
* গ্রুপ ছবিতে যেন সবাই সাবলীল থাকে, সেভাবে ছবি তুলবেন। যেন ছবিটায় একটা আনন্দময় অনুভূতি পাওয়া যায়।
* ফুলের সঙ্গে ছবি তুলতে হলে, যার ছবি তুলবেন সে যেন সাবলীল ও হাস্যোজ্জ্বল থাকে।
* বেশি আলোতে ছবি তুললে, যার ছবি তুলবেন তার চোখেমুখে আলো পড়ে খারাপ যাতে না দেখায় সেদিকে লক্ষ রাখুন।
* দর্শনীয় স্থাপনার ছবি তুলতে গেলে (সংসদ ভবন, শহীদ মিনার) স্থাপনা থেকে কিছুটা দূরে এসে ছবি তুললে ভালো হয়। স্থাপনা থেকে দূরে এসে ছবি তুললে সেটির আশপাশের অনেক কিছুই ভালোভাবে তোলা যাবে।
* মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তুলতে গেলে পুরো দৃশ্য আসে—এমন জায়গা থেকে ছবি তুললে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* বাইরে সূর্যের আলোতে ছবি তুলতে হলে লক্ষ রাখবেন, ক্যামেরার লেন্সে যেন কোনোভাবেই আলো প্রবেশ না করে।
* সমুদ্রের পানিতে সূর্যের ছবি তোলার জন্য ক্যামেরায় জুম লেন্স ব্যবহার করতে পারেন। এতে সূর্যের অনেক ভালো ছবি তোলা যাবে।
* কক্সবাজারে সূর্য ওঠার সময় থেকে সকাল ১০টার মধ্যে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* প্রখর রোদে (বেলা ১১টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত) ছবি না তোলাই ভালো।
* গ্রুপ ছবি তোলার সময় ক্যামেরায় ওয়াইড লেন্স ব্যবহার করলে ভালো।
* দূরের ছবি তোলার জন্য টেলিলেন্স ব্যবহার করলে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যায়।
* কোনো পোর্ট্রেট বা শিশুর ভালো ছবি তুলতে হলে, তাকে না জানিয়ে ছবি তুলুন।এতে স্বাভাবিক ছবি পাওয়া যাবে। তাই যার ছবি তুলবেন, তাকে না জানিয়ে তুলুন।
* ক্যামেরা দিয়ে ভালো ছবি তুলতে চাইলে, ছবি তোলাকে ভালোবাসতে হবে।
* ছবি নিয়ে সৃষ্টিশীল কাজ করতে চাইলে অন্তর্দৃষ্টি অনেক বেশি প্রখর হওয়া প্রয়োজন।
* আপনি যে বিষয়টি নিয়ে ছবি তুলতে চান, সেটা আগে থেকে ঠিক করে নিন।
* ছবিতে কী রাখবেন, কী রাখবেন না, সেটা আগে থেকে পরিষ্কার চিন্তা করতে হবে।
* কারও পোর্ট্রেট সরাসরি না তোলার চেয়ে কিছুটা কৌণিকভাবে ডানে-বাঁয়ে ঘুরিয়ে তুললে ছবিটা খুব ভালো হবে।
* যার ছবি তুলবেন, তার চোখে যদি চশমা থাকে, খেয়াল রাখুন চশমা থেকে আলোর প্রতিফলন যেন না হয়।
* রাতে ছবি তোলার সময় ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে পারেন। আলো থাকলে ফ্ল্যাশ ব্যবহার না করে ছবি তোলার চেষ্টা করুন। তখন আইএসও বাড়িয়ে দিতে পারেন।
* অনেকে ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারের ছবি তুলতে পছন্দ করেন। শহীদ মিনারের ছবি তুলতে হলে ভোরের আগে যেতে হবে। এ সময় অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* আলোকসজ্জার ছবি তুলতে চাইলে একেবারে অন্ধকারে না গিয়ে আকাশের আলো বা অন্য আলোর সঙ্গে তুললে ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* পয়লা বৈশাখে অনেক বেশি রঙের ব্যবহার করা হয়। তাই মানুষ, পোশাক, মুখোশ বা শোভাযাত্রার ছবি তোলার জন্য সকালটাকে বেছে নিতে হবে।
* যার ছবি তুলবেন, তার থেকে যেন পটভূমির (ব্যাকগ্রাউন্ড) আলো বেশি উজ্জ্বল না হয়।
* কারও পোর্ট্রেট তুলতে চাইলে, ঘুমের পরে ছবি তুললে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* পোর্ট্রেট তোলার সময় লক্ষ রাখতে হবে, যার ছবি তুলবেন সে যেন কখনো মূর্তির মতো হয়ে না থাকে। তাকে সাবলীল রাখার চেষ্টা করুন।
* পেশাদার আলোকচিত্রি হতে চাইলে অনেক বেশি ছবি তোলার দরকার নেই। কম ছবি তোলার মধ্যে আপনার চাহিদামতো ছবিটি পেয়ে যেতে পারেন।
* বিশেষ পেশা বা কারণ ছাড়া অনেক বেশি ছবি তুললে আপনার সৃষ্টিশীলতা কমে যেতে পারে। তাই কম ছবি তুলে উপযুক্ত ছবিটি নির্বাচন করাই ভালো।
আশা করি লেখাগুলো পড়ে আপনারা অনেক কিছু জানতে পারলেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে ইন্টারনেট মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় অংশ।এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের পন্যের মার্কেটিং করে বিক্রয়ের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে কমিশন পাওয়া যায়।
আসুন তাহলে দেখে নেই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কি পরিমান আয় করা সম্ভব।
অ্যাফিলিয়েট সামিট প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে,অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি শুরু হয় ১৯৯৬ সাল থেকে।পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি একজন ৫ হাজার ডলারের মত আয় করে, ১১.৪ শতাংশ মার্কেটার আয় করেন ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, ৫.১ শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, ৬.৩ শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, ৭.৬ শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০.১ শতাংশ মার্কেটার ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ২.৫ শতাংশ মার্কেটার ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ১.৩ শতাংশ মার্কেটার ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং ৫ শতাংশ ৫ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২.৬ শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে সকল বিষয় জানা খুবই জরুরী:
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন এবং কিভাবে কাজ করে?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য মাইন্ড সেট।
• এফিলিয়েটের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন।
• এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। (JvZoo, Warrior Plus, ClickSure, ClickBank, Amazon ইত্যাদি)
• কিভাবে অ্যাফিলিয়েটের জন্য আবেদন করবেন।
• আবেদনের পূর্বে যে সকল বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেষ্ট প্র্যাকটিস।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে যে সকল টুলস্ দরকার।
• লিষ্ট বিল্ডিং ফানেল/অপট্ইন ফানেল কি এবং কেন?
• কিভাবে অপট্ইন ফানেল সেট করবেন?
• স্কুইজ পেইজ কি এবং কেন দরকার।
• স্কুইজ পেইজ ডিজাইন ও অটোরেসপন্ডার ইন্টিগ্রেশন।
• সেলস ফানেল কি, কেন এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
• একটি সেলস ফানেল সেট করতে কি কি লাগে?
• কিভাবে একটি সফল সেলস ফানেল সেট করা যায়?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল ক্যাম্পেইন।
• ইমেইল অটোমেশন সেটআপ।
• ট্রাফিক ম্যাথড ফ্রি।
• ট্রাফিক ম্যাথড পেইড।
• পেমেন্ট সিস্টম
আজ এই পর্যন্তই থাক, এবং সাথে থাকুন উপরের সব বিষয় গুলো নিয়ে ধীরে ধীরে বিস্তারিত আলোচনা করব।
২০১৪ সালের ৮ মার্চ মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে বোয়িং ৭৭৭ বিমান ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে বেইজিংয়ে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়, এই ঘটনা বিশ্বের প্লেন চলাচলের অন্যতম বড় রহস্য হয়ে আছে। ধারণা করা হয়,বিমানটি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার উপকূলের কোথাও বিধ্বস্ত হয়েছে।প্রায় তিন বছর তল্লাশি চালানোর পরও বিমানটিকে খুঁজে না পেয়ে জানুয়ারিতে অভিযান বন্ধ করে দেয় অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া ও চীন।১৬ কোটি ডলারের এই তল্লাশি অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়াই।
এবার হারিয়ে যাওয়া প্লেন এমএইচ৩৭০-কে খুঁজতে মার্কিন এক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে মালয়েশিয়া।অস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী ড্যারেন চেস্টার জানান, ওশান ইনফিনিটি নামের ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া একটি প্রস্তাব সরকার গ্রহণ করেছে। এই প্রতিষ্ঠান সমুদ্রের বিভিন্ন ডেটা নিয়ে কাজ করে থাকে।নতুন সন্ধান প্রকল্পে অস্ট্রেলিয়া কারিগরি সহায়তা দেবে বলে জানান চেস্টার। নতুন চুক্তি অনুযায়ী, মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি প্লেনটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হলে কোনো অর্থ পাবে না, বলা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
হারিয়ে যাওয়ার সময় ওই প্লেনটি ১৪টি দেশের যাত্রী বহন করছিল। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিলেন চীন ও মালয়েশিয়ার।